০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

অ্যাম্বুলেন্সে আগুন লেগে আটজন নিহতের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেওয়া আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ

মোঃ ইদ্রিস আলী ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে গত ২৪ জুন অ্যাম্বুলেন্সে আগুন লেগে আটজন নিহতের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেওয়া আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়েছে।

ঘটনার তিন মাস পর বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মাইটকুমরা ও ফেলাননগর গ্রামে নিহতদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের হাতে চেক তুলে দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার ও ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান।এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোয়ালমারী পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সেলিম রেজা লিপন, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান মিন্টু, আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খান বেলায়েত হোসেন, বোয়ালমারী পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আকবর আলী, জেলা যুবলীগের সদস্য সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শরীফ সেলিমুজ্জামান লিটু, দাউদুজ্জামান, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নাসির মো. সেলিম, এনামুল হক, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল সিকদার, শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আইয়ুব শেখ, ছাত্রলীগের সভাপতি সৈয়দ মোর্তুজা আলী তমাল, সাধারণ সম্পাদক প্রান্ত সিদ্দিকীসহ সংশ্লিষ্ট এলাকার নেতারা।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান বলেন, শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর কন্যা।বঙ্গবন্ধু যেভাবে দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করে গেছেন। তেমনি তার কন্যাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সব পর্যায়ের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। আমার নির্বাচনী এলাকার একই পরিবারের সাতজনসহ ভাঙ্গায় অ্যাম্বুলেন্স বিস্ফোরণে আটজন নিহতের ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর হলে প্রত্যেককে নেত্রী এক লাখ টাকা করে আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন।

 

গত ২৪ জুন বেলা ১১টার দিকে ফরিদপুরের ভাঙ্গার মালিগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে হাইওয়ের রেলিংয়ে ধাক্কা লেগে অ্যাম্বুলেন্সটিকে আগুন ধরে যায়।

এতে ঘটনাস্থলেই সাত যাত্রীর মৃত্যু হয়। তবে দরজা খুলে দগ্ধ অবস্থায় ওই অ্যাম্বুলেন্সের চালক বের হতে পারেন। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় সর্বমোট আটজন প্রাণ হারান। অ্যাম্বুলেন্সে আগুন লেগে আটজন নিহত হন। আঁকাবাঁকা সড়কে দ্রুত গতিতে গাড়ি চালানোই ছিল দুর্ঘটনার মূল কারণ বলে জানায় তদন্ত কমিটি

ট্যাগস :
আপডেট : ১১:৩৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
৫৩ বার পড়া হয়েছে

অ্যাম্বুলেন্সে আগুন লেগে আটজন নিহতের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেওয়া আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ

আপডেট : ১১:৩৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে গত ২৪ জুন অ্যাম্বুলেন্সে আগুন লেগে আটজন নিহতের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেওয়া আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়েছে।

ঘটনার তিন মাস পর বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মাইটকুমরা ও ফেলাননগর গ্রামে নিহতদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের হাতে চেক তুলে দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার ও ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান।এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোয়ালমারী পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সেলিম রেজা লিপন, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান মিন্টু, আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খান বেলায়েত হোসেন, বোয়ালমারী পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আকবর আলী, জেলা যুবলীগের সদস্য সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শরীফ সেলিমুজ্জামান লিটু, দাউদুজ্জামান, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নাসির মো. সেলিম, এনামুল হক, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল সিকদার, শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আইয়ুব শেখ, ছাত্রলীগের সভাপতি সৈয়দ মোর্তুজা আলী তমাল, সাধারণ সম্পাদক প্রান্ত সিদ্দিকীসহ সংশ্লিষ্ট এলাকার নেতারা।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান বলেন, শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর কন্যা।বঙ্গবন্ধু যেভাবে দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করে গেছেন। তেমনি তার কন্যাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সব পর্যায়ের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। আমার নির্বাচনী এলাকার একই পরিবারের সাতজনসহ ভাঙ্গায় অ্যাম্বুলেন্স বিস্ফোরণে আটজন নিহতের ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর হলে প্রত্যেককে নেত্রী এক লাখ টাকা করে আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন।

 

গত ২৪ জুন বেলা ১১টার দিকে ফরিদপুরের ভাঙ্গার মালিগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে হাইওয়ের রেলিংয়ে ধাক্কা লেগে অ্যাম্বুলেন্সটিকে আগুন ধরে যায়।

এতে ঘটনাস্থলেই সাত যাত্রীর মৃত্যু হয়। তবে দরজা খুলে দগ্ধ অবস্থায় ওই অ্যাম্বুলেন্সের চালক বের হতে পারেন। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় সর্বমোট আটজন প্রাণ হারান। অ্যাম্বুলেন্সে আগুন লেগে আটজন নিহত হন। আঁকাবাঁকা সড়কে দ্রুত গতিতে গাড়ি চালানোই ছিল দুর্ঘটনার মূল কারণ বলে জানায় তদন্ত কমিটি