০৯:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ অক্টোবর ২০২৩, ১৭ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সমান গুরুত্ব দিতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

রাকিব হোসেন মিলন  বিশেষ প্রতিনিধি 
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, দেশের প্রচলিত আইন অনুসরণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সমান গুরুত্ব দিয়ে পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে হবে।
 সোমবার সকালে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল, চুরির মামলা, ছিনতাই মামলা, চোরাই গাড়ি উদ্ধার ও মাদকদ্রব্য উদ্ধারে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। জনসম্পৃক্ততার মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জনে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
বিট পুলিশিংয়ের কার্যক্রম সম্পর্কে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বিট পুলিশিংয়ের কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়ন করা হলে পুলিশের সঙ্গে জনগণের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠবে। পুলিশ ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব হ্রাস পাবে। জনগণ তাদের সমস্যাগুলো খুব সহজে পুলিশকে জানাতে পারবে। বিট পুলিশিং কার্যক্রমের মাধ্যমে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা অনেক সহজ হবে।
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যথেষ্ট স্থিতিশীল ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ডিএমপি টিম হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে বলেই রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন উন্নতি হয়েছে। ভবিষ্যতেও যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে টিম ডিএমপি প্রস্তুত রয়েছে।
এ সময় তিনি ঢাকা মহানগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জননিরাপত্তা বিধানসহ উত্তম কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ডিএমপির বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যকে পুরস্কৃত করেন।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৩:৩৫:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
৫২ বার পড়া হয়েছে

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সমান গুরুত্ব দিতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

আপডেট : ০৩:৩৫:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, দেশের প্রচলিত আইন অনুসরণ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সমান গুরুত্ব দিয়ে পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে হবে।
 সোমবার সকালে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল, চুরির মামলা, ছিনতাই মামলা, চোরাই গাড়ি উদ্ধার ও মাদকদ্রব্য উদ্ধারে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। জনসম্পৃক্ততার মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জনে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
বিট পুলিশিংয়ের কার্যক্রম সম্পর্কে ডিএমপি কমিশনার বলেন, বিট পুলিশিংয়ের কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়ন করা হলে পুলিশের সঙ্গে জনগণের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠবে। পুলিশ ও জনগণের মধ্যে দূরত্ব হ্রাস পাবে। জনগণ তাদের সমস্যাগুলো খুব সহজে পুলিশকে জানাতে পারবে। বিট পুলিশিং কার্যক্রমের মাধ্যমে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা অনেক সহজ হবে।
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যথেষ্ট স্থিতিশীল ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ডিএমপি টিম হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে বলেই রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন উন্নতি হয়েছে। ভবিষ্যতেও যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে টিম ডিএমপি প্রস্তুত রয়েছে।
এ সময় তিনি ঢাকা মহানগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জননিরাপত্তা বিধানসহ উত্তম কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ডিএমপির বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যকে পুরস্কৃত করেন।