১০:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্য সকল ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন

প্রতিনিধির নাম
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জনাব আলহাজ্ব ডি. এম. শামীম মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তখন তাঁর সাথে ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী  লীগের নেতৃবৃন্দ সহ আরো অনেকে। শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে উপস্থিত সকলের উদ্দ্যেশে বলেন, আমাদের বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে নেতৃত্বদানকারী মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৮ সালে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। এরপর বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে সারাদেশে।১৯৪৯ সালের ১৪ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন। কারাগার থেকেই তাঁর দিক নির্দেশনায় আন্দোলন বেগবান হয়। সেই দুর্বার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি শাসকগোষ্ঠীর জারি করা ১৪৪ ধারা ভাঙ্গতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছিলেন রফিক, সফিক, সালাম, বরকত, জব্বারসহ আরো অনেকে। ডি. এম. শামীম বলেন, আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে। মহান একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙ্গালীর জীবনে শোক, শক্তি, গৌরব, প্রেরণা আর অহংকারের প্রতীক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা”র নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে জীবন-যাপন করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলর ডি. এম. শামীম তাঁর বক্তব্য শেষ করেন।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৪:৪৯:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২২
১৪৪ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্য সকল ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন

আপডেট : ০৪:৪৯:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২২
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জনাব আলহাজ্ব ডি. এম. শামীম মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তখন তাঁর সাথে ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী  লীগের নেতৃবৃন্দ সহ আরো অনেকে। শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে উপস্থিত সকলের উদ্দ্যেশে বলেন, আমাদের বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে নেতৃত্বদানকারী মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৮ সালে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। এরপর বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে সারাদেশে।১৯৪৯ সালের ১৪ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন। কারাগার থেকেই তাঁর দিক নির্দেশনায় আন্দোলন বেগবান হয়। সেই দুর্বার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি শাসকগোষ্ঠীর জারি করা ১৪৪ ধারা ভাঙ্গতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছিলেন রফিক, সফিক, সালাম, বরকত, জব্বারসহ আরো অনেকে। ডি. এম. শামীম বলেন, আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে। মহান একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙ্গালীর জীবনে শোক, শক্তি, গৌরব, প্রেরণা আর অহংকারের প্রতীক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা”র নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে জীবন-যাপন করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলর ডি. এম. শামীম তাঁর বক্তব্য শেষ করেন।