০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

ঈদগাঁওতে এক দম্পতির মনোমুগ্ধকর ছাদকৃষি : সফলতার হাতছানি

প্রতিনিধির নাম

নিজের বাড়ীর ছাদে মনোমুগ্ধকর বাগান করে নজর কাটল ঈদগাঁও উপজেলার এক দম্পতির। দৃশ্যটি বেশ চমৎকার। দ্বিতীয় তলার ত ছাদে সারি সারি মাটির টবে বেড়ে উঠছে বাহারী রকম ফলজ, বনজ ওষধি গাছ। ফলফলাদীও রয়েছে।

ছাদকৃষিতে অন্তত দৈনিক দুইবার পরিচর্চা করে থাকেন এ দম্পতি।ছাদে মাটির টবে ফুল-ফল, আর নানা ওষধি গাছের সমাহার। পুরো ছাদটি যেন বাগানে রুপ ধারন করে। চিত্রটি ব্যতিক্রমী।

৮ ফ্রেরুয়ারী সকালেই ঈদগাঁও আলমাছিয়া মাদ্রাসার গেইটের সামনের বাড়ীর ছাদে এমন দৃশ্য চোখে পড়েন বাংলাদেশ সমাচার প্রতিনিধির। ছাদকৃষিতে কোন গাছ কি উপ কারে আসে ঘুরে ঘুরে তারই বাস্তবতা দেখান দম্পতি। ছাদকৃষিতে এই ধরনের বাগান করলে সৌন্দর্য্যের পাশাপাশি অনেকটা লাভবানের কথাও জানান।গাছের উপকারিতা সম্পর্কে অজানা বিষয় জানা যাবে।

এমন ব্যতিক্রমী ছাদকৃষি হচ্ছে ঈদগাঁও ভিলেজ ডক্টরস ফোরাম সহ সভাপতি রেহেনা নোমান কাজল ও ব্রাকের সাবেক শিক্ষা কর্মকতা নোমান দম্পতির বাড়ীর ছাদে। দূর থেকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।

নোমানের সাথে কথা হলে জানান, একদিনে তো ছাদকৃষি বাগান করা সম্ভব হয়নি। নানা পরিচর্চা করে মাটির টবে গাছের বাগান করা হয়। দেখতে বেশ সুন্দর।

চিকিৎসক কাজলের সাথে আলাপকালে জানা যায়, দীর্ঘদিনের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পেরে নিজেকে উৎফুল্ল মনে করছি। বাড়ীর ছাদ উপর বাগান মনকে প্রফুল্ল রাখে। দীর্ঘ তিনবছর ধরেই বাগানের সৌন্দয্যে উপভোগ করছি।

ছাদকৃষিতে রয়েছে লেবু,মাল্টা,বাউকুল,আম,ড্রাগন,এ্যালো ভেরার সমাহার। আরো জানান,কৃষি অধি দপ্তরের একান্ত সহযোগিতায় ছাদকৃষিতে মনোনিবেশ।

সচেতন মহল জানান, কৃষি সংশ্লিষ্ট কর্মকতারা যদি ছাদযুক্ত বাড়ীর মালিকসহ ভাড়াটিয়াদেরকে ছাদকৃষি করতে আগ্রহতা দেখান,তাতে  অনেকটা উপকৃত লোকজন।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৩:২২:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২
১০৯ বার পড়া হয়েছে

ঈদগাঁওতে এক দম্পতির মনোমুগ্ধকর ছাদকৃষি : সফলতার হাতছানি

আপডেট : ০৩:২২:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২

নিজের বাড়ীর ছাদে মনোমুগ্ধকর বাগান করে নজর কাটল ঈদগাঁও উপজেলার এক দম্পতির। দৃশ্যটি বেশ চমৎকার। দ্বিতীয় তলার ত ছাদে সারি সারি মাটির টবে বেড়ে উঠছে বাহারী রকম ফলজ, বনজ ওষধি গাছ। ফলফলাদীও রয়েছে।

ছাদকৃষিতে অন্তত দৈনিক দুইবার পরিচর্চা করে থাকেন এ দম্পতি।ছাদে মাটির টবে ফুল-ফল, আর নানা ওষধি গাছের সমাহার। পুরো ছাদটি যেন বাগানে রুপ ধারন করে। চিত্রটি ব্যতিক্রমী।

৮ ফ্রেরুয়ারী সকালেই ঈদগাঁও আলমাছিয়া মাদ্রাসার গেইটের সামনের বাড়ীর ছাদে এমন দৃশ্য চোখে পড়েন বাংলাদেশ সমাচার প্রতিনিধির। ছাদকৃষিতে কোন গাছ কি উপ কারে আসে ঘুরে ঘুরে তারই বাস্তবতা দেখান দম্পতি। ছাদকৃষিতে এই ধরনের বাগান করলে সৌন্দর্য্যের পাশাপাশি অনেকটা লাভবানের কথাও জানান।গাছের উপকারিতা সম্পর্কে অজানা বিষয় জানা যাবে।

এমন ব্যতিক্রমী ছাদকৃষি হচ্ছে ঈদগাঁও ভিলেজ ডক্টরস ফোরাম সহ সভাপতি রেহেনা নোমান কাজল ও ব্রাকের সাবেক শিক্ষা কর্মকতা নোমান দম্পতির বাড়ীর ছাদে। দূর থেকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।

নোমানের সাথে কথা হলে জানান, একদিনে তো ছাদকৃষি বাগান করা সম্ভব হয়নি। নানা পরিচর্চা করে মাটির টবে গাছের বাগান করা হয়। দেখতে বেশ সুন্দর।

চিকিৎসক কাজলের সাথে আলাপকালে জানা যায়, দীর্ঘদিনের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পেরে নিজেকে উৎফুল্ল মনে করছি। বাড়ীর ছাদ উপর বাগান মনকে প্রফুল্ল রাখে। দীর্ঘ তিনবছর ধরেই বাগানের সৌন্দয্যে উপভোগ করছি।

ছাদকৃষিতে রয়েছে লেবু,মাল্টা,বাউকুল,আম,ড্রাগন,এ্যালো ভেরার সমাহার। আরো জানান,কৃষি অধি দপ্তরের একান্ত সহযোগিতায় ছাদকৃষিতে মনোনিবেশ।

সচেতন মহল জানান, কৃষি সংশ্লিষ্ট কর্মকতারা যদি ছাদযুক্ত বাড়ীর মালিকসহ ভাড়াটিয়াদেরকে ছাদকৃষি করতে আগ্রহতা দেখান,তাতে  অনেকটা উপকৃত লোকজন।