০২:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

গায়েবী জন্ম নেওয়া পাঁচশত বছরের মনপবনের গাছ

রফিকুল ইসলাম, ডিভিশনাল চীফ ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার গালাগাঁও ইউনিয়নে বাইত্তিয়া গ্রামের শত শত বছরের মনপবনের গাছ আজও দাঁড়িয়ে আছে পাঁচশত বছর পূর্বে যে অবস্থা ছিল,  আজও সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। এলাকায় সরেজমিনে পরিদর্শন করতে গেলে এলাকার গণমানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, সাত পুরুষ পুর্বের পুরুষরাও এগাছের গায়েবী ভাবে জন্ম নেওয়ার কাহিনি জানান , কামারুকামাক্কা থেকে এক পীর অলৌকিক ভাবে এগাছিট মাটিতে রোপণ করে  ছিলো বলে এলাকায় কথিত আছে।  এ গাছ সমন্ধে আর জানা যায়,  এ গাছের জমির প্রকৃত মালিক গাছ বিক্রির উদ্যেগ নিলে তাদের পুর্ব পুরুষ হইতে মারাত্মক রোগ ব্যধিসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে যায়। এমনকি গাছের ডাল পালা কাটতেও অনেকে সাহস পায়না মৃত্যু ভয়ে।
বিশেষ ব্যাপার হলো এগাছের কোন ফুল ও ফল হয় না। ছোট ছোট বিচি হয় কিন্তু নতুন করে কোন গাছ  আও জন্ম নেয়নি। প্রচন্ড গরমে কোথাও বাতাস না থাকলেও  আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ কৃপায় এগাছের নিচে নিবিড় ভাবে প্রচন্ড বাতাস বইত থাকে যা এগাছের নীচে না গেলে  বুঝতে পারা যাবে  না। বিশেষ কথা হচ্ছে  যে, সব গাছই গায়েবী জন্ম নেয় কিন্তু এ গাছের  বেলা ব্যতিক্রম ঘটনা  আছে, ময়দানে জায়গায় কোন গাছ  গাছালি ছিল  না। পুর্ব পুরুষরা ঘুম থেকে ওঠে দেখে  এক রাতে অনেক বড় একটি গাছ জন্ম নিয়েছে যা মনপবনের গাছ  নামে এলাকায় ব্যাপকভাবে লোকে মুখে পরিচিত। এ গাছটি  দেখার জন্য দুরদুরান্ত থেকে মানুষ আসে ভীর জমায়।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৪:১০:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুলাই ২০২৩
১৪৪ বার পড়া হয়েছে

গায়েবী জন্ম নেওয়া পাঁচশত বছরের মনপবনের গাছ

আপডেট : ০৪:১০:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুলাই ২০২৩
ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার গালাগাঁও ইউনিয়নে বাইত্তিয়া গ্রামের শত শত বছরের মনপবনের গাছ আজও দাঁড়িয়ে আছে পাঁচশত বছর পূর্বে যে অবস্থা ছিল,  আজও সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। এলাকায় সরেজমিনে পরিদর্শন করতে গেলে এলাকার গণমানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, সাত পুরুষ পুর্বের পুরুষরাও এগাছের গায়েবী ভাবে জন্ম নেওয়ার কাহিনি জানান , কামারুকামাক্কা থেকে এক পীর অলৌকিক ভাবে এগাছিট মাটিতে রোপণ করে  ছিলো বলে এলাকায় কথিত আছে।  এ গাছ সমন্ধে আর জানা যায়,  এ গাছের জমির প্রকৃত মালিক গাছ বিক্রির উদ্যেগ নিলে তাদের পুর্ব পুরুষ হইতে মারাত্মক রোগ ব্যধিসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে যায়। এমনকি গাছের ডাল পালা কাটতেও অনেকে সাহস পায়না মৃত্যু ভয়ে।
বিশেষ ব্যাপার হলো এগাছের কোন ফুল ও ফল হয় না। ছোট ছোট বিচি হয় কিন্তু নতুন করে কোন গাছ  আও জন্ম নেয়নি। প্রচন্ড গরমে কোথাও বাতাস না থাকলেও  আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ কৃপায় এগাছের নিচে নিবিড় ভাবে প্রচন্ড বাতাস বইত থাকে যা এগাছের নীচে না গেলে  বুঝতে পারা যাবে  না। বিশেষ কথা হচ্ছে  যে, সব গাছই গায়েবী জন্ম নেয় কিন্তু এ গাছের  বেলা ব্যতিক্রম ঘটনা  আছে, ময়দানে জায়গায় কোন গাছ  গাছালি ছিল  না। পুর্ব পুরুষরা ঘুম থেকে ওঠে দেখে  এক রাতে অনেক বড় একটি গাছ জন্ম নিয়েছে যা মনপবনের গাছ  নামে এলাকায় ব্যাপকভাবে লোকে মুখে পরিচিত। এ গাছটি  দেখার জন্য দুরদুরান্ত থেকে মানুষ আসে ভীর জমায়।