১২:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৩ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

ডিমলায় পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার। গ্রেপ্তার দুই

প্রতিনিধির নাম
নীলফামারীর ডিমলায় ১১ বছর বয়সী এক শিশু দলবদ্ধ ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ সুজন ইসলাম (১৫) পিতা মোশারফ হোসেন ও আলী নুর ওরফে বুলু বাদশা (১৪) পিতা আমিনুর রহমান নামের ঘটনার মূল হোতা দু’জনকেই আটক করেছে।
সোমবার (১৭ই জানুয়ারী) ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। শিশুটি স্থানীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী।
পুলিশ ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায়, দুপুরের দিকে শিশুটির বাবা ও মা তাকে বাড়িতে রেখে এক আত্মীয়ের জানাজায় অংশ নিতে যান। শিশুটি বাড়িতে একাই ছিলো। এ সুযোগে একই ইউনিয়নের প্রতিবেশী মোশাররফ হোসেনের ছেলে সুজন ইসলাম ও আমিনুর রহমানের ছেলে বুলু বাদশা ওই বাড়িতে ঢুকে শিশুটিকে ধর্ষণ করে।
নির্যাতিত শিশুর মা জানান, আত্মীয়ের দাফন শেষে সন্ধ্যায় বাড়িতে ঢুকে তিনি মেয়েকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। তার কাছ থেকে ঘটনা জেনে গ্রামের লোকজনকে জানান।
শিশুটির চাচা জানান, রাতে মেয়ের অবস্থার অবনতি হলে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। পরে চিকিৎসকেরা শিশুটিকে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে রেফার করেন। সে এখন সেখানে চিকিৎসাধীন।
ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. শফিকুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাতেই শিশুটিকে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
ডিমলা থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করা হয়েছে। এ ঘটনার মুল আসামী দুইজনকেই আটক করা হয়েছে।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৩:৩০:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২
৫৭৩ বার পড়া হয়েছে

ডিমলায় পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার। গ্রেপ্তার দুই

আপডেট : ০৩:৩০:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২
নীলফামারীর ডিমলায় ১১ বছর বয়সী এক শিশু দলবদ্ধ ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ সুজন ইসলাম (১৫) পিতা মোশারফ হোসেন ও আলী নুর ওরফে বুলু বাদশা (১৪) পিতা আমিনুর রহমান নামের ঘটনার মূল হোতা দু’জনকেই আটক করেছে।
সোমবার (১৭ই জানুয়ারী) ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। শিশুটি স্থানীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী।
পুলিশ ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায়, দুপুরের দিকে শিশুটির বাবা ও মা তাকে বাড়িতে রেখে এক আত্মীয়ের জানাজায় অংশ নিতে যান। শিশুটি বাড়িতে একাই ছিলো। এ সুযোগে একই ইউনিয়নের প্রতিবেশী মোশাররফ হোসেনের ছেলে সুজন ইসলাম ও আমিনুর রহমানের ছেলে বুলু বাদশা ওই বাড়িতে ঢুকে শিশুটিকে ধর্ষণ করে।
নির্যাতিত শিশুর মা জানান, আত্মীয়ের দাফন শেষে সন্ধ্যায় বাড়িতে ঢুকে তিনি মেয়েকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। তার কাছ থেকে ঘটনা জেনে গ্রামের লোকজনকে জানান।
শিশুটির চাচা জানান, রাতে মেয়ের অবস্থার অবনতি হলে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। পরে চিকিৎসকেরা শিশুটিকে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে রেফার করেন। সে এখন সেখানে চিকিৎসাধীন।
ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. শফিকুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাতেই শিশুটিকে নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
ডিমলা থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করা হয়েছে। এ ঘটনার মুল আসামী দুইজনকেই আটক করা হয়েছে।