সোমবার, ০৫ Jun ২০২৩, ০২:২৮ পূর্বাহ্ন
বহুমুখী শিল্পস্রষ্টা ধীমান ব্যক্তিত্ব ড. খান আসাদুজ্জামান একাধারে একজন কবি, কথাশিল্পী, গবেষক, গীতিকার, সুরকার এবং বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের কণ্ঠশিল্পী। ১৯৭৬ সালের ২৫ অক্টোবর বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট থানাধীন ঐতিহ্যবাহী ভৈরব নদী সংলগ্ন দোহাজারী গ্রামে তাঁর জন্ম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯৭ সালে ¯ স্নাতক ও ১৯৯৮ সালে ¯ স্নাতক কোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। অতঃপর তিনি ২০০৯ সালে এমফিল (১ম পর্ব) কৃতিত্বের সাথে সম্পন্ন করেন ২০১৫ সালের ২৯ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর পিএইচডি গবেষণার বিষয়: The poetic values of the songs of Gouriprasanna Majumdar and Pulak Bandyopadhyay.গবেষণা তত্ত¡াবধায়ক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রফেসর, বরেণ্য শিক্ষাবিদ, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, নেত্রকোনা’র মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. রফিকউল্লাহ খান। একই সাথে তিনি অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হতে ২০১৩ সালে এলএলবি এবং ২০১৫ সালে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন।
ড. খান আসাদুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ¯ স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষে থাকাকালীন সহপাঠী, অগ্রজ ও অনুজদের সাথে নিয়ে ১৯৯৭ সালের ১ ডিসেম্বর সোসাইটি ফর এনলাইটেনিং নেশন (SOFEN) নামক একটি অরাজনৈতিক শিক্ষা, সংস্কৃতি, মানবকল্যাণধর্মী ও গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে মানুষ ও মানবতার সেবায় সুদীর্ঘ পঁচিশ বছর যাবৎ নিজেকে নিমগ্ন রেখেছেন, যা তাঁর মানবসেবা ব্রতের এক উজ্জ্বল উদাহরণ। তিনি জাতীয় পত্রিকা দৈনিক বাংলাদেশ সামাচার, ডেইলি বাংলাদেশ ডায়েরি ও মাসিক অপরাজেয় বাংলাদেশ-এর সম্পাদক ও প্রকাশক। এছাড়াও ড. খান আসাদুজ্জামান SOFEN Innovation Ltd. ও SOFEN Technologies Ltd.এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। বাংলাভাষায় প্রকাশিত তাঁর “ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের মহাকাব্য” গ্রন্থটি পাঠক সমাজে নন্দিত হবে বলে আমরা আশা করি।