ঢাকা উত্তর সিটি আদাবর থানাধীন ১০০ নং ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি পদপ্রার্থী (রফিকুল ইসলাম বাবু)

সন্ত্রাসী,চাঁদাবাজি,ছিনতাইকারী কিশোরগ্যাং,মাদকবিরোধী সহ অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ করার কাজে নিয়োজিত
থাকায় আবারো তাকে হত্যা করার হুমকি দেয় সন্ত্রাসী ও কিশোরগ্যাং।
গত ২৬/০৫/২০২২ তারিখে আদাবর থানাধীন ১০০ নং ওয়ার্ডের যখন (রফিকুল ইসলাম বাবু) যখন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন তখন তার নিজ কার্যালয়ে আনুমানিক রাত ১১ টায় ১০ থেকে ১২ জন সন্ত্রাসীরা
তার কার্যালয়ে ভিতরে এসে দরজা বন্ধ করে।
(রফিকুল ইসলাম বাবু) কে হত্যা করার চেষ্টায় ছুরি,চাপাটি,ধারালো অস্ত্র নিয়ে এসে বাবুর উপরে হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা।
হত্যার উদ্দেশ্যে করে বাবুকে এলোপাতাড়ি ভাবে কুপানো শুরু করে এবং তার মাথা থেকে পা পর্যন্ত পুরো শরীর এ ছুরি,চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে পুরো শরীর ক্ষতবিক্ষত করে সন্ত্রাসী ককিশোগ্যাং বাহিনী।
গুরুতর আশঙ্ক জনক অবস্থায় বাবুকে, ঢাকা মোহাম্মদপুর শহীদ সরোয়ারদী হসপিটাল নিয়ে গিয়ে ভর্তি করানো হয়।
এবং তার সাথে রাজনৈতিক সহযোদ্ধা (মোহাম্মদ হোসেন) কে ও কুপিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে সন্ত্রাসীরা।
তাকে ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী হসপিটালে ভর্তি করা হয়।
যখন (রফিকুল ইসলাম বাবু) আদাবর থানাধীন স্বেচ্ছাসেবক লীগের ১০০ নং ওয়ার্ডের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন তখন থেকেই তিনি সন্ত্রাসী,চাঁদাবাজি, ছিনতাইকারী,কিশোরগ্যাং, মাদক বিরোধী,সহ অবৈধ কাজকর্ম বন্ধ করার চেষ্টা ও উন্নয়নমূলক কাজ করাতে থাকেন এবং সন্ত্রাসীদের কিশোরগ্যাং বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান ও তাদের সন্ত্রাসীমূলক কাজ বন্ধ করায়।
সন্ত্রাসীরা কিশোরগ্যাং এইসব উন্নয়নমূলক কাজে ক্ষিপ্ত হয়ে বাবু কে কেন্দ্র করে তার উপর হত্যার উদ্দেসে ২৬/০৫/২০২২ তারিখ
(রফিকুল ইসলাম বাবুর) ওপর হামলা চালানো হয় তদন্ত সূত্রে জানা যায়। হামলার
স্থানটি পরিদর্শন করেন আদাবর থানা পুলিশ। এবং তারা জানান হামলাকারীরা একই এলাকার। এবং হামলাকারীদের নামে আদাবর থানায় মামলাও করা হয়। হামলার নেতৃত্ব দেয় সাত জন।
এরা হলো ১/নুর আলম ২/তুষার ৩/রাফি ৪/আহাম্মেদ ৫/জয় ৬/সাগর ওরফে বিগার ৭/এবং তোতলা বাবু।
মামলা এখনো চলমান এরমধ্যে কয়েকজন জামিনে কয়েকজন জেলখানায় আছেন। (জাতির পিতা শেখ মুজিবুর
রহমান) এর আদর্শের যুব সৈনিক ও (মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার) নির্দেশে দেশপ্রেমিক একজন রাজনৈতিক যোদ্ধা (রফিকুল ইসলাম বাবু)আদাবর থানাধীন ১০০ নং ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক বাবু মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে আবারো রুখে দাড়ান সন্ত্রাসী,কিশোরগ্যাং,ছিনতাইকারী,সহ অবৈধ মাদক ব্যবসা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে।
এখন বর্তমান আদাবর থানাধীন ১০০ নং ওয়ার্ড এর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী (রফিকুল ইসলাম বাবু)
সন্ত্রাসী,ছিনতাইকারী,কিশোরগ্যাং মাদকবিরোধী,সহ ১০০ নং ওয়ার্ডের উন্নয়নমূলক নিজে করে যাচ্ছেন
স্বেচ্ছাসেবক লীগের আরো নেতাকর্মীদের কে নিয়ে।
এরই মধ্যে তাকে আবারও মুঠোফোনের মধ্যে হুম কি আসে হত্যা করার কিশোরগ্যাং সন্ত্রাসীদের। এবং বাবুর মোটরসাইকেল রাস্তার পাশে থাকায় ভাঙচুর ও আগুন লাগিয়ে দেওয়ারও চেষ্টা করা হয়েছিল। এবং নবোদয় বাজারের তার নিজ কার্যালয়ের উপরে আবারো ইট পাথর নিক্ষেপ করে ভাঙ্গার চেষ্টা করে কিশোরগ্যাং বাহিনীরা।