এই ম্যাচে বরিশালের হয়ে খেলেছেন ‘ইউনিভার্সাল বস’ ক্রিস গেইল। নামের প্রতি শতভাগ সুবিচার না করলেও স্বভাবজাত ব্যাটিং করেন ক্যারিবীয় তারকা। ৩৬ রানের ড্যাসিং ইনিংস খেলেন। তার চওরা ব্যাটিং ও অরেক ক্যারিবীয় তারকা ডুয়াইন ব্রাভোর অপরাজিত ৩৩ রানে ভর করে বরিশালের সংগ্রহ ছিল ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৯ রান। সাকিব ২৩ রান করেন। টার্গেট ১৩০। খেলতে নেমেই ১০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে পুরোপুরি কোণঠাসা হয়ে পড়ে ঢাকা। সেখান থেকে পঞ্চম উইকেটে ৬৯ রান যোগ করে বিপর্যয় সামাল দেন মাহমুদুল্লাহ ও শুভাগত জুটি। শুভাগত ২৯ রান করেন ২৫ বলে। ম্যাচসেরা মাহমুদুল্লাহ ৪৭ রান করে সাকিবের শিকারে পরিণত হন। ৪৭ বলে ৩ চার ও এক ছক্কায় ইনিংসটি খেলেন ঢাকার অধিনায়ক। তার উইকেটটিই সাকিবের মাইলফলকের উইকেট। টি-২০ ক্রিকেটে সাকিবের চেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া ক্রিকেটার রয়েছেন আরও চারজন। বরিশালে তার সতীর্থ ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার ডুয়াইন ব্রাভোর উইকেট ৫৫৫। দুইয়ে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার ইমরান তাহিরের উইকেট ৪৩৫, তিনে ক্যারিবীয় স্পিনার সুনিল নারাইন ৪২৫ ও আফগানিস্তানের রশিদ খানের উইকেট ৪২০টি।
০১:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৩ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
বিপিএলে ঢাকার প্রথম জয়

প্রতিনিধির নাম
ট্যাগস :