০৯:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

বেতিল আহসান নগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা

প্রতিনিধির নাম
সিরাজগঞ্জ চৌহালী উপজেলার সদিয়া চাঁদ পুর ইউনিয়নের বেতিল চর আহসান নগরে মোঃ শহিদুল ইসলাম তার ছেলে মোঃ ইসমাইলের (৮) সুন্নতে খাৎনা উপলক্ষে,গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলার আয়োজন করেন।
ইসমাইলের মা,বাবা বলেন আগে দেখতাম গ্রামের সাধারণ মানুষেরা বাংলা বর্ষবরণ, বিবাহ, চড়ক পূজা, মুসলমানি/ সুন্নেতে খাৎনা ইত্যাদি উপলক্ষে লাঠি খেলার আয়োজন করতেন।
আমরা সেই পুরোনো দিনের কথা মনেকরে,আজ আমাদের ছেলের সুন্নতে খাৎনা উপলক্ষে এ লাঠি খেলার আয়োজন করেছি।
আর এই ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা দেখতে গ্রামের নারী পুরুষ সহ সকল শ্রেনীর লোক ভির জমিয়েছিলো।
 গ্রামের জনপ্রতিনিধি,ও প্রবীণ ব্যক্তিরা বলেন।এ খেলাটি দিন দিন বিলুপ্তি হওয়ার কারণে এর খেলোয়ার সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। তৈরি হচ্ছে না কোন নতুন খেলোয়ার। আর পুরনো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা অর্থাভাবে প্রসার ঘটাতে পারছেন না এ খেলায়।
অনেকে মন্তব্য করে বলেন, এসব খেলার মাধ্যমে বিনোদন পেলে তরুনেরা মাদক ছেড়ে এই বিনোদনে আগ্রহী হতো।
এই ঐতিহ্যবাহী বিনোদনের খোরাক জোগানো জন্য এই লাঠি খেলা ধরে রাখতে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা কuরছি।
ট্যাগস :
আপডেট : ০২:৩০:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
১৪০ বার পড়া হয়েছে

বেতিল আহসান নগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা

আপডেট : ০২:৩০:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
সিরাজগঞ্জ চৌহালী উপজেলার সদিয়া চাঁদ পুর ইউনিয়নের বেতিল চর আহসান নগরে মোঃ শহিদুল ইসলাম তার ছেলে মোঃ ইসমাইলের (৮) সুন্নতে খাৎনা উপলক্ষে,গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলার আয়োজন করেন।
ইসমাইলের মা,বাবা বলেন আগে দেখতাম গ্রামের সাধারণ মানুষেরা বাংলা বর্ষবরণ, বিবাহ, চড়ক পূজা, মুসলমানি/ সুন্নেতে খাৎনা ইত্যাদি উপলক্ষে লাঠি খেলার আয়োজন করতেন।
আমরা সেই পুরোনো দিনের কথা মনেকরে,আজ আমাদের ছেলের সুন্নতে খাৎনা উপলক্ষে এ লাঠি খেলার আয়োজন করেছি।
আর এই ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা দেখতে গ্রামের নারী পুরুষ সহ সকল শ্রেনীর লোক ভির জমিয়েছিলো।
 গ্রামের জনপ্রতিনিধি,ও প্রবীণ ব্যক্তিরা বলেন।এ খেলাটি দিন দিন বিলুপ্তি হওয়ার কারণে এর খেলোয়ার সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। তৈরি হচ্ছে না কোন নতুন খেলোয়ার। আর পুরনো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা অর্থাভাবে প্রসার ঘটাতে পারছেন না এ খেলায়।
অনেকে মন্তব্য করে বলেন, এসব খেলার মাধ্যমে বিনোদন পেলে তরুনেরা মাদক ছেড়ে এই বিনোদনে আগ্রহী হতো।
এই ঐতিহ্যবাহী বিনোদনের খোরাক জোগানো জন্য এই লাঠি খেলা ধরে রাখতে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা কuরছি।