সোমবার, ০৫ Jun ২০২৩, ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকাতে আপনাকে স্বাগতম! বাংলাদেশ সমাচার পড়ুন,বিজ্ঞাপন দিন সহযোগী হোন! বাংলাদেশ সমাচার পড়ুন বেকারত্ব দূর করুন ।
শিরোনাম :
ভারত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি বাংলাদেশের চেয়ে বেশি : তথ্যমন্ত্রী তারুণ্যের সমাবেশ করবে বিএনপি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনিস্টিউটে নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন বিষয়ক প্রশিক্ষণের  উদ্বোধন প্ল্যান্ট টিস্যু কালচারের উপর হাতে কলমে প্রশিক্ষণ মহিপুর থানার নবাগত ওসির সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মিথ্যাচার বিএনপির একমাত্র সম্বল”নওগাঁয় ওবায়দুল কাদের ভূরুঙ্গামারীতে  তরুণীকে জোর পূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে আটক১  কৃষকদের নিয়ে পদ্ধতি প্রদর্শনী সভা- ঠাকুরগাঁও সুগার মিলস্ বিজয়নগর এক প্রধান শিক্ষক এর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ প্রতিবাদ “হাতিরঝিল সাংবাদিক ফোরাম গঠিত”

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমপি ২০২৩ সালের ১১ মার্চ বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতায় নির্মিত ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার ‘গোবরাকুড়া-কড়ইতলী’ স্থলবন্দর উদ্বোধন করেন

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমপি ২০২৩ সালের ১১ মার্চ বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতায় নির্মিত ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার ‘গোবরাকুড়া-কড়ইতলী’ স্থলবন্দর উদ্বোধন করেন। সে ধারাবহিকতায় মাননীয় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি কর্তৃক ২০২৩ সালের ১৭ মে ‘গোবরাকুড়া-কড়ইতলী’ স্থলবন্দরের গোবরাকুড়া অংশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নামাঙ্কিত উদ্বোধনী ফলক স্থাপন ও সুধি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের স্মার্ট পদক্ষেপ গ্রহণের কারণে ২০৪১ সালের আগেই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে, সরকারের দূরদর্শিতায় ২০০৯ সাল হতে নতুন বন্দর উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনাসহ নৌপরিবহন খাতে প্রশংসনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং, জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাফিজার রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হানুল ইসলাম, যুগ্ম কমিশনার কাস্টমস রিজভী আহমেদ এবং প্রকল্প পরিচালক মো. হাসান আলী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন একান্ত সচিব মোঃ কবির খাঁন।
গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে। ৩১.১৪ একর জমির ওপর স্থলবন্দরটি নির্মাণে ৭৫.১৭ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। ভূমি উন্নয়ন, সীমানা প্রাচীর, অভ্যন্তরীণ রাস্তা, ওপেন স্ট্যাক ইয়ার্ড, পার্কিং ইয়ার্ড, একটি ওয়্যারহাউজ, অফিস ভবন, ডরমিটরী ভবন, ব্যারাক ভবন, পাওয়ার হাউজ, ড্রেনেজ ব্যবস্থা, টয়লেট কমপ্লেক্স ও দু’টি ডিজিটাল ওয়েব্রীজ স্কেল নির্মাণ করা হয়েছে। এ বন্দর দিয়ে সকল ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি করা যায়। তবে বর্তমানে প্রধানত কয়লা ও পাথর আমদানি হয়ে থাকে এবং রপ্তানিযোগ্য পণ্যের মধ্যে রয়েছে সিমেন্ট, প্লাস্টিক পণ্য ও শিশু খাদ্য ইত্যাদি।


বিজ্ঞপ্তি

©দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার 2023All rights reserved