০৯:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ অক্টোবর ২০২৩, ১৭ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

মার্কা দেখে নয় নেতার কর্ম দেখে ভোট দিন

মোহাম্মদ সাত্তার মিয়া

নিঃস্বার্থভাবে নেতা নির্বাচন করা উন্নয়নের সূচক। জনগণের সমস্যার সমাধান সফল রাজনীতির বৈশিষ্ট্য। রাজনীতি শুধুমাত্র আজকের জন্য কিন্তু শিক্ষা চিরকালের জন্য।
সাধারণ মানুষ যেখান থেকে চিন্তা করা বন্ধ করে, সেখান থেকে নেতারা ভাবতে শুরু করেন, তাই রাজনীতিতে অনেক দুর্নীতি হয়।

কখনো কখনো রাজনীতিতে থাকার জন্যও মানুষ দুর্নীতি করে। যে কোনো দেশের উন্নয়নে কৃষক, যুব ও রাজনীতির বড় অবদান রয়েছে। পরিবারতন্ত্র রাজনীতির জন্য একটি অভিশাপ, এটি কেবল একজন অযোগ্য নেতার জন্ম দেয়।

রাজনীতি সমাজকে একটা বার্তা দেয়,
ভালো রাজনীতি ভালো সমাজ তৈরি করে আর খারাপ রাজনীতি খারাপ সমাজ তৈরি করে।

রাজনীতিতে ভালো মানুষের অভাব সবসময়ই আছে, কারণ ভালো মানুষ রাজনীতিতে আসতে পছন্দ করেন’না।
মেধার ভিত্তিতে রাজনীতি হওয়া উচিত, পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি সমাজের স্বার্থে কাজ করতে পারে না।

আওয়ামিলীগ বিএনপি জাতীয় পার্টিসহ যেকোন দলের মার্কা দেখে আমরা অনেকেই ভোট দেই। এটা ঠিক না। সঠিক হলো আমরা সচেতন সমাজ একে অন্যের সাথে আলাপ করে সৎ আদর্শবান ব্যক্তিকেই ভোট দিয়ে সমাজের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার গতি আরো বাড়িয়ে দিতে পারি।

যে রাজনীতিবিদ টাকার জন্য রাজনীতি করে সে নিজেকে ধনী আর দেশকে গরীব করে রাখে। রাজনীতিবিদরা সব জায়গায় একই যেখানে নদী নেই সেখানেও সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন তারা।

রাজনীতির প্রথম বিষয় হওয়া উচিত সামাজিক স্বার্থ। রাজনীতি থেকে দুর্নীতি দূর করা গেলে খুব সহজেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব। রাজনীতিতে মানবকল্যাণ, দেশের স্বার্থ ও শিক্ষিত সমাজকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। রাজনীতি একটা কলঙ্ক রাজনীতি খারাপ লোকে করে! এটা বলে সবাই দূরে সরে যায়। কিন্তু এই কলঙ্ক মুছে দিতে কেউ এগিয়ে আসে না।

বুদ্ধিহীন লোভ ভুক্ত নেতাকে বেছে নেওয়ার চেয়ে নেতা ছাড়া থাকাই ভালো। এরা সমাজের কল্যাণে কিছু করতে পারে না। ব্যক্তি স্বার্থ প্রমাণের জন্য করা রাজনীতি সবসময়ই বিপদজনক, সামাজিক স্বার্থই রাজনীতির লক্ষ্য হওয়া উচিত। যে দেশের রাজনীতি কলুষিত, সে দেশের নাগরিকদের মধ্যে শুধু আন্দোলনের আগুন জ্বলে।

ভালো রাজনীতির মাধ্যমেই দেশকে অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে শক্তিশালী করা যায়। রাজনীতিতে একজন নেতাকে তার যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা উচিত।
রাজনীতি জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে, তাই উন্নত রাজনীতির জন্য অবদান রাখা প্রতিটি ব্যক্তির কর্তব্য।

নতুন চিন্তা রাজনীতির নতুন দিশা নির্ধারণ করে। কেউ কেউ রাজনীতিকে শুধু লাভের ব্যবসা বলে মনে করেন।

যে শিক্ষিত, যে চরিত্রবান এবং যে ব্যক্তি সমাজের জন্য ভালো কাজ করেছে, সে নেতা হওয়ার যোগ্য। ভুল উদ্দেশ্য নিয়ে করা রাজনীতি বেশী দিন স্থায়ী হয় না। নির্বাচনের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতি আর নির্বাচনের পর করা কাজের মধ্যে বড়ো পার্থক্য রয়েছে।

বর্তমান সময়ে রাজনীতিতে মানুষ সচেতন হচ্ছে, সচেতনতার কারণে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির কারণে স্বচ্ছতা আসছে, যার কারণে সমাজকল্যাণ ও উন্নয়নের কাজে বেশী নজর দেওয়া হচ্ছে।

যে সমাজে একজন ভালো নেতা থাকবে না, সে সমাজের উন্নয়ন কঠিন হবে। দুর্নীতির আধিক্যই ভালো রাজনীতির জন্ম না দেওয়ার প্রধান কারণ। জাত-ধর্মের রাজনীতি দেশের ঐক্যের জন্য হুমকিস্বরূপ।

রাজনীতিতে দুর্ঘটনাক্রমে কিছুই ঘটে না। যদি এটি ঘটে তবে আপনি বাজি ধরতে পারেন যে এটি আগে থেকে পরিকল্পনা করা হয়েছিল।

রাজনীতিতে আসা নেতারা তাদের প্রিয়জনকেও ধোঁকা দিতে দ্বিধা করেন না।
রাজনৈতিক বিষয়ে তার সর্বোত্তম ক্ষমতায় বিশ্বাস করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।
রাজনীতিতে অংশগ্রহণ প্রত্যাখ্যান করার একটি শাস্তি হল আপনি আপনার জুনিয়রদের দ্বারা শাসিত।

যেমন: গোপালগন্জ ২ আসনে ৪৫ বছর ধরে এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি তার নির্বাচনীয় এলাকায় কত বছর আগে এসেছেন সেটা হয়তোবা এমপি সাহেব নিজেও জানেনা। বলতে গেলে পৃথিবীতে তিনি-ই প্রথম একজন জনবিছিন্ন এমপি। যিনি ভয় সন্ত্রাস করে ক্ষমতার চেয়ার ধরে রেখেছেন। গোপালগন্জের সাধারণ ভোটাররা বলতে পারবেনা এমপি সাহেব দেখতে কেমন। ২০০৮ সালে গোপালগঞ্জ বাসি শেখ সেলিম হঠাও শ্লোগানে নেমেছিলো। চন্দ্রদিঘলিয়ার লিয়াকত ভুইয়াকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই আসন জুড়ে রব উঠেছিলো। হঠাৎ রাতে এমপি প্রার্থী লিয়াকত ভুঁইয়ার গাড়ীতে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। সেই থেকে ভয়ে কেউ আর শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে কথা বলেনা নির্বাচনও করেনা। হাত-পা গুটিয়ে ঘরে বসে পড়েন লিয়াকত ভুঁইয়া। গোপালগঞ্জ অভাব অনটন বাড়ছেই। গোপালগঞ্জে কোনো কর্মসংস্থান তৈরি করা হয়নি। বেকারের সংখ্যা বেশি। শিক্ষিতদের চাকরি বা ব্যবসা করতে হলে ঢাকা ছাড়া কোনো উপায় নেই। ৪৫ বছর ধরে গোপালগন্জের মানুষদের চুষে খেছে আওয়ামিলীগ তথা এমপি শেখ সেলিম।

কোন ধর্ম পালন করে সেটি মুল নয়, নেতার কর্ম দেখে ভোট দিন। রাজনীতিতে মূর্খতা কোনো প্রতিবন্ধকতা নয়। রাজনীতিতে কোন বন্ধু নেই এবং কোন শত্রু নেই, এটি সব সময়, স্থান এবং পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। সমাজ সেবক নেতা বর্তমান সময়ের রাজনীতিতে এটি বিরল।

আমরা যদি সরকারের কাছে মিথ্যা বলি তাহলে এটি একটি অপরাধ। আর সরকার যদি আমাদের কাছে মিথ্যা বলে তবে সেটা হবে রাজনীতি। রাজনীতি প্রায় যুদ্ধের মতো উত্তেজনাপূর্ণ এবং বেশ বিপদজনক। যুদ্ধে আপনাকে একবারই হত্যা করা যায়, কিন্তু রাজনীতিতে বারবার।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৭:৩০:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
১০৪ বার পড়া হয়েছে

মার্কা দেখে নয় নেতার কর্ম দেখে ভোট দিন

আপডেট : ০৭:৩০:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিঃস্বার্থভাবে নেতা নির্বাচন করা উন্নয়নের সূচক। জনগণের সমস্যার সমাধান সফল রাজনীতির বৈশিষ্ট্য। রাজনীতি শুধুমাত্র আজকের জন্য কিন্তু শিক্ষা চিরকালের জন্য।
সাধারণ মানুষ যেখান থেকে চিন্তা করা বন্ধ করে, সেখান থেকে নেতারা ভাবতে শুরু করেন, তাই রাজনীতিতে অনেক দুর্নীতি হয়।

কখনো কখনো রাজনীতিতে থাকার জন্যও মানুষ দুর্নীতি করে। যে কোনো দেশের উন্নয়নে কৃষক, যুব ও রাজনীতির বড় অবদান রয়েছে। পরিবারতন্ত্র রাজনীতির জন্য একটি অভিশাপ, এটি কেবল একজন অযোগ্য নেতার জন্ম দেয়।

রাজনীতি সমাজকে একটা বার্তা দেয়,
ভালো রাজনীতি ভালো সমাজ তৈরি করে আর খারাপ রাজনীতি খারাপ সমাজ তৈরি করে।

রাজনীতিতে ভালো মানুষের অভাব সবসময়ই আছে, কারণ ভালো মানুষ রাজনীতিতে আসতে পছন্দ করেন’না।
মেধার ভিত্তিতে রাজনীতি হওয়া উচিত, পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি সমাজের স্বার্থে কাজ করতে পারে না।

আওয়ামিলীগ বিএনপি জাতীয় পার্টিসহ যেকোন দলের মার্কা দেখে আমরা অনেকেই ভোট দেই। এটা ঠিক না। সঠিক হলো আমরা সচেতন সমাজ একে অন্যের সাথে আলাপ করে সৎ আদর্শবান ব্যক্তিকেই ভোট দিয়ে সমাজের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার গতি আরো বাড়িয়ে দিতে পারি।

যে রাজনীতিবিদ টাকার জন্য রাজনীতি করে সে নিজেকে ধনী আর দেশকে গরীব করে রাখে। রাজনীতিবিদরা সব জায়গায় একই যেখানে নদী নেই সেখানেও সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন তারা।

রাজনীতির প্রথম বিষয় হওয়া উচিত সামাজিক স্বার্থ। রাজনীতি থেকে দুর্নীতি দূর করা গেলে খুব সহজেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব। রাজনীতিতে মানবকল্যাণ, দেশের স্বার্থ ও শিক্ষিত সমাজকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। রাজনীতি একটা কলঙ্ক রাজনীতি খারাপ লোকে করে! এটা বলে সবাই দূরে সরে যায়। কিন্তু এই কলঙ্ক মুছে দিতে কেউ এগিয়ে আসে না।

বুদ্ধিহীন লোভ ভুক্ত নেতাকে বেছে নেওয়ার চেয়ে নেতা ছাড়া থাকাই ভালো। এরা সমাজের কল্যাণে কিছু করতে পারে না। ব্যক্তি স্বার্থ প্রমাণের জন্য করা রাজনীতি সবসময়ই বিপদজনক, সামাজিক স্বার্থই রাজনীতির লক্ষ্য হওয়া উচিত। যে দেশের রাজনীতি কলুষিত, সে দেশের নাগরিকদের মধ্যে শুধু আন্দোলনের আগুন জ্বলে।

ভালো রাজনীতির মাধ্যমেই দেশকে অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে শক্তিশালী করা যায়। রাজনীতিতে একজন নেতাকে তার যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা উচিত।
রাজনীতি জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে, তাই উন্নত রাজনীতির জন্য অবদান রাখা প্রতিটি ব্যক্তির কর্তব্য।

নতুন চিন্তা রাজনীতির নতুন দিশা নির্ধারণ করে। কেউ কেউ রাজনীতিকে শুধু লাভের ব্যবসা বলে মনে করেন।

যে শিক্ষিত, যে চরিত্রবান এবং যে ব্যক্তি সমাজের জন্য ভালো কাজ করেছে, সে নেতা হওয়ার যোগ্য। ভুল উদ্দেশ্য নিয়ে করা রাজনীতি বেশী দিন স্থায়ী হয় না। নির্বাচনের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতি আর নির্বাচনের পর করা কাজের মধ্যে বড়ো পার্থক্য রয়েছে।

বর্তমান সময়ে রাজনীতিতে মানুষ সচেতন হচ্ছে, সচেতনতার কারণে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির কারণে স্বচ্ছতা আসছে, যার কারণে সমাজকল্যাণ ও উন্নয়নের কাজে বেশী নজর দেওয়া হচ্ছে।

যে সমাজে একজন ভালো নেতা থাকবে না, সে সমাজের উন্নয়ন কঠিন হবে। দুর্নীতির আধিক্যই ভালো রাজনীতির জন্ম না দেওয়ার প্রধান কারণ। জাত-ধর্মের রাজনীতি দেশের ঐক্যের জন্য হুমকিস্বরূপ।

রাজনীতিতে দুর্ঘটনাক্রমে কিছুই ঘটে না। যদি এটি ঘটে তবে আপনি বাজি ধরতে পারেন যে এটি আগে থেকে পরিকল্পনা করা হয়েছিল।

রাজনীতিতে আসা নেতারা তাদের প্রিয়জনকেও ধোঁকা দিতে দ্বিধা করেন না।
রাজনৈতিক বিষয়ে তার সর্বোত্তম ক্ষমতায় বিশ্বাস করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।
রাজনীতিতে অংশগ্রহণ প্রত্যাখ্যান করার একটি শাস্তি হল আপনি আপনার জুনিয়রদের দ্বারা শাসিত।

যেমন: গোপালগন্জ ২ আসনে ৪৫ বছর ধরে এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি তার নির্বাচনীয় এলাকায় কত বছর আগে এসেছেন সেটা হয়তোবা এমপি সাহেব নিজেও জানেনা। বলতে গেলে পৃথিবীতে তিনি-ই প্রথম একজন জনবিছিন্ন এমপি। যিনি ভয় সন্ত্রাস করে ক্ষমতার চেয়ার ধরে রেখেছেন। গোপালগন্জের সাধারণ ভোটাররা বলতে পারবেনা এমপি সাহেব দেখতে কেমন। ২০০৮ সালে গোপালগঞ্জ বাসি শেখ সেলিম হঠাও শ্লোগানে নেমেছিলো। চন্দ্রদিঘলিয়ার লিয়াকত ভুইয়াকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই আসন জুড়ে রব উঠেছিলো। হঠাৎ রাতে এমপি প্রার্থী লিয়াকত ভুঁইয়ার গাড়ীতে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। সেই থেকে ভয়ে কেউ আর শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে কথা বলেনা নির্বাচনও করেনা। হাত-পা গুটিয়ে ঘরে বসে পড়েন লিয়াকত ভুঁইয়া। গোপালগঞ্জ অভাব অনটন বাড়ছেই। গোপালগঞ্জে কোনো কর্মসংস্থান তৈরি করা হয়নি। বেকারের সংখ্যা বেশি। শিক্ষিতদের চাকরি বা ব্যবসা করতে হলে ঢাকা ছাড়া কোনো উপায় নেই। ৪৫ বছর ধরে গোপালগন্জের মানুষদের চুষে খেছে আওয়ামিলীগ তথা এমপি শেখ সেলিম।

কোন ধর্ম পালন করে সেটি মুল নয়, নেতার কর্ম দেখে ভোট দিন। রাজনীতিতে মূর্খতা কোনো প্রতিবন্ধকতা নয়। রাজনীতিতে কোন বন্ধু নেই এবং কোন শত্রু নেই, এটি সব সময়, স্থান এবং পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। সমাজ সেবক নেতা বর্তমান সময়ের রাজনীতিতে এটি বিরল।

আমরা যদি সরকারের কাছে মিথ্যা বলি তাহলে এটি একটি অপরাধ। আর সরকার যদি আমাদের কাছে মিথ্যা বলে তবে সেটা হবে রাজনীতি। রাজনীতি প্রায় যুদ্ধের মতো উত্তেজনাপূর্ণ এবং বেশ বিপদজনক। যুদ্ধে আপনাকে একবারই হত্যা করা যায়, কিন্তু রাজনীতিতে বারবার।