১০:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

ময়মনসিংহে ত্রিশাল উপজেলার বাগানে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন৷

প্রতিনিধির নাম
ময়মনসিংহের ত্রিশালে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে হুমায়ুন কবির নামে একজন নিহত। ত্রিশাল উপজেলার বাগান মৌজায় এসএ ২৭৮ নং খতিয়ান ভুক্ত ৪৭০ দাগের ১৯.৫০ শতাংশ ভূমি নিয়ে ছোট ভাই হুমায়ুন কবির ও বড় ভাই শফিকুল ইসলামের সাথে বিরোধ চলছিল দীর্ঘদিন যাবৎ। হুমায়ুন কবির ২২ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে বুরো ধানের চারা রোপণ করার জন্য ঐ জমিতে গেলে তার ভাই শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে আমিনুল ইসলাম, সিমি আক্তার,মিনি আক্তার সহ বেশ কয়েকজন অতর্কিতভাবে দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে উপর্যোপরী আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই হুমায়ুন কবির অজ্ঞান হয়ে পড়েন। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ত্রিশাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। নাকমুখ দিয়ে বেশি রক্তক্ষরণ হওয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়… তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।ইতোমধ্যে কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে, মামলা নাম্বার-৩৫। এদিকে মামলা দায়ের করার পর থেকে এ মামলা আসামীরা সবাই পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেছেন
 এ বিষয়ে ত্রিশাল থানা পুলিশ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন,নতুন করে মামলা দায়ের করার প্রয়োজন নেই হত্যাকান্ডের জন্য শুধুমাত্র ৩০৭ ধারা সংযুক্ত করা হবে।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৬:১৫:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
১৬২ বার পড়া হয়েছে

ময়মনসিংহে ত্রিশাল উপজেলার বাগানে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন৷

আপডেট : ০৬:১৫:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
ময়মনসিংহের ত্রিশালে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে হুমায়ুন কবির নামে একজন নিহত। ত্রিশাল উপজেলার বাগান মৌজায় এসএ ২৭৮ নং খতিয়ান ভুক্ত ৪৭০ দাগের ১৯.৫০ শতাংশ ভূমি নিয়ে ছোট ভাই হুমায়ুন কবির ও বড় ভাই শফিকুল ইসলামের সাথে বিরোধ চলছিল দীর্ঘদিন যাবৎ। হুমায়ুন কবির ২২ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে বুরো ধানের চারা রোপণ করার জন্য ঐ জমিতে গেলে তার ভাই শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে আমিনুল ইসলাম, সিমি আক্তার,মিনি আক্তার সহ বেশ কয়েকজন অতর্কিতভাবে দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে উপর্যোপরী আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই হুমায়ুন কবির অজ্ঞান হয়ে পড়েন। আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ত্রিশাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। নাকমুখ দিয়ে বেশি রক্তক্ষরণ হওয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়… তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।ইতোমধ্যে কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে, মামলা নাম্বার-৩৫। এদিকে মামলা দায়ের করার পর থেকে এ মামলা আসামীরা সবাই পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেছেন
 এ বিষয়ে ত্রিশাল থানা পুলিশ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন,নতুন করে মামলা দায়ের করার প্রয়োজন নেই হত্যাকান্ডের জন্য শুধুমাত্র ৩০৭ ধারা সংযুক্ত করা হবে।