০৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

সিংড়ায় জোড়া খুন মামলায় ৭ জনের কারাদন্ড

প্রতিনিধির নাম
নাটোরের সিংড়ায় জোড়া খুন মামলায় ৭ জনের ৭ বছর করে কারাদন্ড ও একজনকে খালাস দিয়েছে আদালত।
 সোমবার (২৪- জানুয়ারি) দুপুরে নাটোরের সিনিয়র   জেলা ও দায়রা জজ আদালতেরtr বিচারক শরীফ উদ্দীন এই রায় দেন। আদালত সুত্রে ও আইনজীবীরা জানায়, ১৯৯৪ সালের ২৭ জানুয়ারী  সিংড়া উপজেলার চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রামে শবেবরাতের রাতে তবারক (শিরনি) বিতবরনকে কেন্দ্র করে আক্কাস আলী ও সিকিম প্রাং এর সাথে কুদ্দুস আলীর সমর্থকদের মাঝে বাক বিতর্কের একপর্যায়ে সংঘর্ষ  বাধে । সংঘর্ষে কুদ্দুস সমর্থকদের হামলায় আক্কাস ও সিকিম নিহত হয়।
এ ঘটনায় নিহত সিকিমের ছেলে আমির হামজা বাদী হয়ে ১০ জনকে অভিযুক্ত করে সিংড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ ২৮ বছর মামলার স্বাক্ষী প্রমান গ্রহন শেষে আদালতের বিচারক আজ ৭ জনকে সাত বছর করে কারাদন্ড ও একজনকে খালাসের আদেশ দেন। মামলার অপর দুই আসামী মারা গেছেন।১০,০০০টাকা করে  জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম,  মামলার রায় পড়ে শোনানোর সময় আসামীরা  আদালতে হাজির ছিল। পরে আাসামীদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৪:০৮:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
৯৫ বার পড়া হয়েছে

সিংড়ায় জোড়া খুন মামলায় ৭ জনের কারাদন্ড

আপডেট : ০৪:০৮:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
নাটোরের সিংড়ায় জোড়া খুন মামলায় ৭ জনের ৭ বছর করে কারাদন্ড ও একজনকে খালাস দিয়েছে আদালত।
 সোমবার (২৪- জানুয়ারি) দুপুরে নাটোরের সিনিয়র   জেলা ও দায়রা জজ আদালতেরtr বিচারক শরীফ উদ্দীন এই রায় দেন। আদালত সুত্রে ও আইনজীবীরা জানায়, ১৯৯৪ সালের ২৭ জানুয়ারী  সিংড়া উপজেলার চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রামে শবেবরাতের রাতে তবারক (শিরনি) বিতবরনকে কেন্দ্র করে আক্কাস আলী ও সিকিম প্রাং এর সাথে কুদ্দুস আলীর সমর্থকদের মাঝে বাক বিতর্কের একপর্যায়ে সংঘর্ষ  বাধে । সংঘর্ষে কুদ্দুস সমর্থকদের হামলায় আক্কাস ও সিকিম নিহত হয়।
এ ঘটনায় নিহত সিকিমের ছেলে আমির হামজা বাদী হয়ে ১০ জনকে অভিযুক্ত করে সিংড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ ২৮ বছর মামলার স্বাক্ষী প্রমান গ্রহন শেষে আদালতের বিচারক আজ ৭ জনকে সাত বছর করে কারাদন্ড ও একজনকে খালাসের আদেশ দেন। মামলার অপর দুই আসামী মারা গেছেন।১০,০০০টাকা করে  জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম,  মামলার রায় পড়ে শোনানোর সময় আসামীরা  আদালতে হাজির ছিল। পরে আাসামীদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।