০৯:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ অক্টোবর ২০২৩, ১৭ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

সিসা কারখনার বিষাক্ত ধোয়ায় অসহায় জনমানব

মোঃ আকরাম হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার 

সাভারের বিরুলিয়া হাইপয়েন্ট এর নিকটবর্তী ০১ নং ওয়ার্ড এর ছোট কালিয়াকৈর আবাসিক অঞ্চলে সিসা গালানো কারখানার বিষাক্ত বাতাশে অতিষ্ঠ জনমানব।

অবৈধ কারখানার মালীকেরা প্রত্যেকদিন চুরি করে রাতের আঁধারে এ সিসা গালানো কাজ করে চলেছেন।এই সিসা কারখানার বিষাক্ত ধোয়ার প্রভাবে পুড়ে যাচ্ছে খেতের ফসল,মরে যাচ্ছে গাঁছপালা,বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ।

এলাকাবাসীরা এ কারখনার ভয়াবহ বিষাক্ত বাতাশে ক্যানসার সহ নানা রোগে ভুগছেন।
কারখানাটির গেইট বন্ধ থাকে ২৪ ঘন্টা,গোপনসূত্রে জানাজায় সিসা গালানোর মাঝে বড় আকারের অবৈধ ব্যবসা চলমান,,ভীতরে প্রবেশ করার কোনো সুযোগ নেই,,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন তদন্ত পর্যবেক্ষণ করলে কেঁচো খুড়তে সাপ বাহির হতে পারে বলে ধারনা করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি।
চিকিৎসকদের অভিমত,,কারখানার এ বিষাক্ত ধোয়া বাতাশে ছড়িয়ে পড়া পদার্থ মানব দেহের শ্বাসকষ্ট,হৃদরোগ, ও ক্যানসার এর মত মারাত্মক জীবাণুর ঝুকি বাড়িয়ে দেয়,,এবং এ কারখানার আশেপাশে গবাদিপশু বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়া ঘাস খাওয়ায় পশুরা অসুস্থতায় ভুগছে ও মরনব্যাধি নিয়ে চিরবিদায় নিচ্ছে।
১ নং ওয়াার্ড মেম্বার শরীফ হোসেন এর মুঠোফোনে বিষয়টি জানার চেষ্টা করলে,তিনি ফোন রিসিভ করে মিটিংয়ে আছি বলে ফোন কোটে দেন।
ফলকার গাছের সমস্যা,সবজি খেতের ক্ষতিসাধন,শিশুদের শ্বাসকষ্ট,মানবদেহে জিবানু ছড়িয়েপড়া,,এ অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর আত্নচিৎকার,তবে প্রতিকার করার উপায় নাই,,এলাকাবাসীরা জোরালো প্রতিবাদ করেও কোনো ফল হয়নি,প্রশাসন রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও জনপ্রতিনিধিরা অবৈধ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে  কর্ণপাত করছেনা বিন্দুমাত্র।
এ অবৈধ সিসা তৈরি কারখানার বিরুদ্ধে কঠোর তদন্ত পর্যবেক্ষণ পূর্বক আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করতে, অসাধু ব্যবসায়ী চোর সিন্ডিকেটদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি প্রদানের পাশাপাশি অবৈধ কারখানাটি সিলগ্যালা করতে এলাকাবাসী সহ সুধীসমাজের প্রানের দাবী।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৪:০০:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
৩৪ বার পড়া হয়েছে

সিসা কারখনার বিষাক্ত ধোয়ায় অসহায় জনমানব

আপডেট : ০৪:০০:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সাভারের বিরুলিয়া হাইপয়েন্ট এর নিকটবর্তী ০১ নং ওয়ার্ড এর ছোট কালিয়াকৈর আবাসিক অঞ্চলে সিসা গালানো কারখানার বিষাক্ত বাতাশে অতিষ্ঠ জনমানব।

অবৈধ কারখানার মালীকেরা প্রত্যেকদিন চুরি করে রাতের আঁধারে এ সিসা গালানো কাজ করে চলেছেন।এই সিসা কারখানার বিষাক্ত ধোয়ার প্রভাবে পুড়ে যাচ্ছে খেতের ফসল,মরে যাচ্ছে গাঁছপালা,বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ।

এলাকাবাসীরা এ কারখনার ভয়াবহ বিষাক্ত বাতাশে ক্যানসার সহ নানা রোগে ভুগছেন।
কারখানাটির গেইট বন্ধ থাকে ২৪ ঘন্টা,গোপনসূত্রে জানাজায় সিসা গালানোর মাঝে বড় আকারের অবৈধ ব্যবসা চলমান,,ভীতরে প্রবেশ করার কোনো সুযোগ নেই,,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসন তদন্ত পর্যবেক্ষণ করলে কেঁচো খুড়তে সাপ বাহির হতে পারে বলে ধারনা করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি।
চিকিৎসকদের অভিমত,,কারখানার এ বিষাক্ত ধোয়া বাতাশে ছড়িয়ে পড়া পদার্থ মানব দেহের শ্বাসকষ্ট,হৃদরোগ, ও ক্যানসার এর মত মারাত্মক জীবাণুর ঝুকি বাড়িয়ে দেয়,,এবং এ কারখানার আশেপাশে গবাদিপশু বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়া ঘাস খাওয়ায় পশুরা অসুস্থতায় ভুগছে ও মরনব্যাধি নিয়ে চিরবিদায় নিচ্ছে।
১ নং ওয়াার্ড মেম্বার শরীফ হোসেন এর মুঠোফোনে বিষয়টি জানার চেষ্টা করলে,তিনি ফোন রিসিভ করে মিটিংয়ে আছি বলে ফোন কোটে দেন।
ফলকার গাছের সমস্যা,সবজি খেতের ক্ষতিসাধন,শিশুদের শ্বাসকষ্ট,মানবদেহে জিবানু ছড়িয়েপড়া,,এ অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর আত্নচিৎকার,তবে প্রতিকার করার উপায় নাই,,এলাকাবাসীরা জোরালো প্রতিবাদ করেও কোনো ফল হয়নি,প্রশাসন রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও জনপ্রতিনিধিরা অবৈধ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে  কর্ণপাত করছেনা বিন্দুমাত্র।
এ অবৈধ সিসা তৈরি কারখানার বিরুদ্ধে কঠোর তদন্ত পর্যবেক্ষণ পূর্বক আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করতে, অসাধু ব্যবসায়ী চোর সিন্ডিকেটদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি প্রদানের পাশাপাশি অবৈধ কারখানাটি সিলগ্যালা করতে এলাকাবাসী সহ সুধীসমাজের প্রানের দাবী।