১০:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

কনকনে শীত আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্থ ঈদগাঁওবাসী

প্রতিনিধির নাম

কনকনে শীত আর হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে কক্সবাজারের ঈদগাঁওর মানুষ। বিকেল পার হতে না হতেই শীতে বিপর্যস্থ হয়ে পড়ে এলাকার নানা শ্রেনী পেশার লোকজন। হাড় কাঁপানো শীতে বিপাকে পড়েন নিম্ন আয়ের মানুষ।

বিগত ৪/৫ দিন পূর্বে থেকেই তীব্র ঠান্ডায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে নরনারীরা। সে সাথে হিমেল হাওয়া। সবকিছু মিলিয়ে কাহিল হয়ে পড়েছেন নানা শ্রেনী পেশার লোকজন। ভোর সকালেই বাড়ী থেকে বের হওয়া কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে লোকজনকে। শীত নিবারণে অনেকে শুকনা খড়কুটা জ্বালিয়ে আগুন পোহাচ্ছেন। অনেকে শীতে বেরিয়ে পড়েন কাজের সন্ধানে। এমনকি সন্ধ্যার পর পরেই প্রচন্ড ঠান্ডার কারনে সাধারন মানুষ বাড়ী মুখী হতেও দেখা যায়।

ঈদগাঁওর রিকশাচালক নাছির জানালেন,  ‘ঠান্ডা বাতাসে রিকশা চালাতে গিয়ে হাত-পা যেন অবশ হয়ে আসছে। কিন্তু না চালিয়ে উপায় কী? পরিবারকে কী খাওয়াবো?’

এক তরকারী ব্যবসায়ী জানান,‘দুইদিন ধরে খুব ঠান্ডা পড়ছে। অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে পানিতে হাত দিতে পারছিনা।’ তবুও কষ্ট করে পরিবার জন্য খাবার জোগাড় করতে বের হতে হচ্ছে।

শামসুসহ কজনের মতে, শীতের কাপড়ের অভাবে খুব কষ্টে দিন পার করছি। কাজ না করলে পেটে ভাত যায়না। শীতের কাপড় না থাকায় ঠান্ডায় কাজকর্ম করে খেতে পার ছিনা। গায়ে গরম কাপড় না থাকায় শীতে কাঁপছিল তিনি।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৩:৪৪:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২২
২০৮ বার পড়া হয়েছে

কনকনে শীত আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্থ ঈদগাঁওবাসী

আপডেট : ০৩:৪৪:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২২

কনকনে শীত আর হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে কক্সবাজারের ঈদগাঁওর মানুষ। বিকেল পার হতে না হতেই শীতে বিপর্যস্থ হয়ে পড়ে এলাকার নানা শ্রেনী পেশার লোকজন। হাড় কাঁপানো শীতে বিপাকে পড়েন নিম্ন আয়ের মানুষ।

বিগত ৪/৫ দিন পূর্বে থেকেই তীব্র ঠান্ডায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে নরনারীরা। সে সাথে হিমেল হাওয়া। সবকিছু মিলিয়ে কাহিল হয়ে পড়েছেন নানা শ্রেনী পেশার লোকজন। ভোর সকালেই বাড়ী থেকে বের হওয়া কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে লোকজনকে। শীত নিবারণে অনেকে শুকনা খড়কুটা জ্বালিয়ে আগুন পোহাচ্ছেন। অনেকে শীতে বেরিয়ে পড়েন কাজের সন্ধানে। এমনকি সন্ধ্যার পর পরেই প্রচন্ড ঠান্ডার কারনে সাধারন মানুষ বাড়ী মুখী হতেও দেখা যায়।

ঈদগাঁওর রিকশাচালক নাছির জানালেন,  ‘ঠান্ডা বাতাসে রিকশা চালাতে গিয়ে হাত-পা যেন অবশ হয়ে আসছে। কিন্তু না চালিয়ে উপায় কী? পরিবারকে কী খাওয়াবো?’

এক তরকারী ব্যবসায়ী জানান,‘দুইদিন ধরে খুব ঠান্ডা পড়ছে। অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে পানিতে হাত দিতে পারছিনা।’ তবুও কষ্ট করে পরিবার জন্য খাবার জোগাড় করতে বের হতে হচ্ছে।

শামসুসহ কজনের মতে, শীতের কাপড়ের অভাবে খুব কষ্টে দিন পার করছি। কাজ না করলে পেটে ভাত যায়না। শীতের কাপড় না থাকায় ঠান্ডায় কাজকর্ম করে খেতে পার ছিনা। গায়ে গরম কাপড় না থাকায় শীতে কাঁপছিল তিনি।