০৬:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

কুষ্টিয়া দৌলতপুরে সেবার নামে চলছে দেহু ব্যবসা। সাংবাদিক নিউজ করলে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের

প্রতিনিধির নাম

কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত বর্তি ইউনিয়নের ভাগজোত বাজার সংলগ্ন মোঃ জাহিদ হাসান এর আল মক্কা ক্লিনিকে চলছে ক্লিনিক ব্যবসার নামে যৌন ব্যবসা, মে মাসের ১০ তারিখে মোঃ জাহিদ হাসান আল মক্কা ক্লিনিকের মালিক, তার নিজ স্ত্রীকে বাথ রুমে আটকিয়ে যে নরকীয় অত্যাচার চালিয়েছেন তারি ধারাবাহিকতায় তার স্ত্রী মোছা: শাহনাজ বেগম বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন, বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে সাংবাদিক শাহীন আলম সঠিক ঘটনাটি যাচাই করতে গেলে সাংবাদিকদের তার নিজ অফিসে ডেকে নিয়ে খুন জখমের হুমকি ধামকি দিতে থাকে এসময় এলাকার আশপাশের লোকজন সাংবাদিকদের উধ্যার করেন, এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে মোছা: শাহনাজ বেগম এর সঙ্গে দীর্ঘ ১১ বসর ধরে ঘর সংসার করেন তাদের দুটো ছেলে মেয়ে ও আছে মোঃ জাহিদ হাসান তার বাসা এবং ক্লিনিক এক সাথে হওয়ায় ক্লিনিকের নার্সদের সঙ্গে রাত্রের অন্ধকারে তার অনৈতিক কাজ কর্ম জেনে যাবে মনে করে মাঝে মাঝে তার স্ত্রীকে বেডরুমের বাইরে থেকে দরজাও বন্ধ করে দিয়ে নার্স দের সঙ্গে করতো রাত ভোর ফুরতি। এভাবেই চলতে থাকে দিনের পর দিন। গতো ০৪ /০৫/২০২৩ জাহিদের স্ত্রী নিজ চোখে নার্স এর সঙ্গে একই বিছানায় দেখে ফেলে তারই ধারাবাহিকতায় জাহিদ তার স্ত্রী কে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেন। এই বিষয়টি সাংবাদিক শাহীন আলম জানতে পারলে তথ্য সংগ্রহের জন্য সেখানে গেলে খুন জখমের হুমকি দেন জাহিদ। সাংবাদিক শাহীন গতো ১০/০৫/২০২৩ ইং তাং সঠিক তথ্য অনুসন্ধান করে নিউজ করলে দৌলতপুর থানায় তার নামে একটি মিথ্যা চাঁদা বাজির অভিযোগ দায়ের করে জাহিদ নিজেই। একই রাতে জাহিদের স্ত্রী বাসায় চলে আসলে তার মা ভাবি সহ আরো অনেকেই শাহানাজকে মারতে দেখে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় শাহানাজ ঐ বাড়িতে কিছুক্ষণের জন্য ঠাই পায় আনুমানিক রাত ৩ ঘটিকার সময় জাহিদ এবং গিয়াসউদ্দিন সাংবাদিক শাহীনের বাড়িতে গিয়ে ডেকে গালাগালি করতে থাকে এবং খুন জখমের হুমকি দিয়ে চলে যায়। সেখান থেকে জাহিদ এসে তার স্ত্রী শাহানাজকে মারধর করে বাথরুমের মদ্ধে আটকিয়ে রাখে। ঘটনাটি আসে পাসের জনগণ টের পেয়ে ৯৯৯ ফোন দিলে পুলিশ এসে আনুমানিক সকাল ০৭ টার দিকে শাহানাজ কে উদ্ধার করে।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৭:৩১:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩
৯৭ বার পড়া হয়েছে

কুষ্টিয়া দৌলতপুরে সেবার নামে চলছে দেহু ব্যবসা। সাংবাদিক নিউজ করলে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের

আপডেট : ০৭:৩১:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩

কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত বর্তি ইউনিয়নের ভাগজোত বাজার সংলগ্ন মোঃ জাহিদ হাসান এর আল মক্কা ক্লিনিকে চলছে ক্লিনিক ব্যবসার নামে যৌন ব্যবসা, মে মাসের ১০ তারিখে মোঃ জাহিদ হাসান আল মক্কা ক্লিনিকের মালিক, তার নিজ স্ত্রীকে বাথ রুমে আটকিয়ে যে নরকীয় অত্যাচার চালিয়েছেন তারি ধারাবাহিকতায় তার স্ত্রী মোছা: শাহনাজ বেগম বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন, বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে সাংবাদিক শাহীন আলম সঠিক ঘটনাটি যাচাই করতে গেলে সাংবাদিকদের তার নিজ অফিসে ডেকে নিয়ে খুন জখমের হুমকি ধামকি দিতে থাকে এসময় এলাকার আশপাশের লোকজন সাংবাদিকদের উধ্যার করেন, এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে মোছা: শাহনাজ বেগম এর সঙ্গে দীর্ঘ ১১ বসর ধরে ঘর সংসার করেন তাদের দুটো ছেলে মেয়ে ও আছে মোঃ জাহিদ হাসান তার বাসা এবং ক্লিনিক এক সাথে হওয়ায় ক্লিনিকের নার্সদের সঙ্গে রাত্রের অন্ধকারে তার অনৈতিক কাজ কর্ম জেনে যাবে মনে করে মাঝে মাঝে তার স্ত্রীকে বেডরুমের বাইরে থেকে দরজাও বন্ধ করে দিয়ে নার্স দের সঙ্গে করতো রাত ভোর ফুরতি। এভাবেই চলতে থাকে দিনের পর দিন। গতো ০৪ /০৫/২০২৩ জাহিদের স্ত্রী নিজ চোখে নার্স এর সঙ্গে একই বিছানায় দেখে ফেলে তারই ধারাবাহিকতায় জাহিদ তার স্ত্রী কে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেন। এই বিষয়টি সাংবাদিক শাহীন আলম জানতে পারলে তথ্য সংগ্রহের জন্য সেখানে গেলে খুন জখমের হুমকি দেন জাহিদ। সাংবাদিক শাহীন গতো ১০/০৫/২০২৩ ইং তাং সঠিক তথ্য অনুসন্ধান করে নিউজ করলে দৌলতপুর থানায় তার নামে একটি মিথ্যা চাঁদা বাজির অভিযোগ দায়ের করে জাহিদ নিজেই। একই রাতে জাহিদের স্ত্রী বাসায় চলে আসলে তার মা ভাবি সহ আরো অনেকেই শাহানাজকে মারতে দেখে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় শাহানাজ ঐ বাড়িতে কিছুক্ষণের জন্য ঠাই পায় আনুমানিক রাত ৩ ঘটিকার সময় জাহিদ এবং গিয়াসউদ্দিন সাংবাদিক শাহীনের বাড়িতে গিয়ে ডেকে গালাগালি করতে থাকে এবং খুন জখমের হুমকি দিয়ে চলে যায়। সেখান থেকে জাহিদ এসে তার স্ত্রী শাহানাজকে মারধর করে বাথরুমের মদ্ধে আটকিয়ে রাখে। ঘটনাটি আসে পাসের জনগণ টের পেয়ে ৯৯৯ ফোন দিলে পুলিশ এসে আনুমানিক সকাল ০৭ টার দিকে শাহানাজ কে উদ্ধার করে।