১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

গাজীপুর মহানর আওয়ামী লীগে তোড়জোড়, যুবলীগে কালক্ষেপন, ছাত্রলীগে গুছিয়ে উঠার প্রক্রিয়া!

প্রতিনিধির নাম
জাতীয় নির্বাচন ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মেলনকে সামনে রেখে তাদের তৃনমুল সাজানোর তৎপরতার ধারাবাহিকতায়  জেলা,মহানগর,উপজেলা এমনকি থানা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে এক প্রকার চাপেই রেখেছে বলে জানা গেছে। গাজীপুর মহানগরও এর ব্যতিক্রম নয়। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগে তৃনমূলকে গড়ে তুলতে নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক তোড়জোড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।  বিশেষ করে থানা কমিটি গঠনের জন্য মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ এড. আজমত উল্লাহ খানকে অনেকটা তৎপর মনে হয়েছে। এছাড়া ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আঁতা উল্লাহ মন্ডলসহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী মহোদয়দের সাথে আলাপ-আলোচনা করে গাজীপুর মহানগরে বিভিন্ন থানা আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করেছেন। ৪-অক্টোবর কাশিমপুর, ১৫-অক্টোবর কোনাবাড়ী, ২০-অক্টোবর বাসন, ৫ -নভেম্বর গাছা,৭-নভেম্বর পূবাইল, ১৩-নভেম্বর টঙ্গী পূর্ব ও পশ্চিম, ১৭- নভেম্বর গাজীপুর মেট্রো থানা কমিটির তারিখ নির্ধারণ করেছেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। এদিকে সকল থানা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীগণ ব্যানার,ফেস্টুন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের প্রচার,প্রচারণাসহ ব্যক্তিগত লভিং চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। যাদের মধ্যে অনেকেই দলের জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার, নির্যাতন, বিরোধী দলে থাকাকালীন সময়ে হামলা মামলার স্বীকারসহ কারাবরণও করেছেন। টঙ্গী পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী, ত্যাগী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রকৃত আদর্শের সৈনিক, সাবেক টঙ্গী বৃহত্তর থানা ছাত্র লীগের কাউন্সিলদের ভোটে নির্বাচিত সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ কবির হোসেন বলেন, “আমি বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের রাজনীতি করি, বুঝ হবার পর থেকে আমি আওয়ামী লীগের নিবেদিত সৈনিক ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়ন বাস্তবায়নের একজন ক্ষুদ্র কর্মী। যদি মহানগর নেতৃবৃন্দ মনে করেন আমার ছাত্র রাজনীতির অভিজ্ঞতা, দলের জন্য ত্যাগ ও আওয়ামী লীগের দুর্দিনে একনিষ্ঠবদ্ধতা টঙ্গী পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের জন্য কল্যাণকর হবে তবে ইনশাআল্লাহ আমাকে আমার শ্রদ্ধেয় নেতৃবৃন্দ ও সম্মানিত কাউন্সিলরগণ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করবেন বলে আশা রাখি।  যদি তাঁরা আমাকে এই গুরু দায়িত্ব অর্পন করেন আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও চেষ্টা করবো টঙ্গী পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগকে একটি ঐক্যবদ্ধ ও সুসংগঠিত সংগঠন হিসেবে গড়ে তুলতে।”
অন্যদিকে, গাজীপুর মহানগরস্থ মূল দলে তোড়জোড় লক্ষ্য করা গেলেও সহযোগী দলগুলোতে জাতীয় নির্বাচনের আগে তৃনমুল পর্যায়ের কমিটি দেয়ার তেমন লক্ষ্মণ দেখা যাচ্ছে না বললেই চলে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের দুই শক্তিশালী সহযোগী ও ভাতৃপ্রীতম সংগঠন আওয়ামী যুবলীগ ও মহানগর ছাত্র লীগ! মহানগর যুবলীগ আহবায়ক কমিটি দিয়ে আজ দীর্ঘদিন যাবৎ পরিচালিত হলেও পূণাঙ্গ কমিটি  গঠিত হয়নি। যার ফলে ওয়ার্ড বা থানা কমিটি গঠন করা অনেকটা জটিল হয়ে উঠেছে।  তবে, বছর দুই-এক আগে কয়েকটি ওয়ার্ড আহবায়ক কমিটি করলেও পরবর্তীতে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সিভি বিতরণ ও গ্রহন, কর্মী সভার আয়োজন করা হলেও মহানগর আওয়ামী যুবলীগ তৃনমুল পর্যায়ের কমিটি এখনও ঘোষণা করতে পারেননি। যার ফলে, তৃনমুল আওয়ামী যুবলীগে হতাশা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।  আওয়ামী যুবলীগের কয়েকজন তৃনমুল নেতা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জানান, আমরা আজ দীর্ঘ সময় যাবৎ ওয়ার্ড ও থানা কমিটির জন্য মহানগর নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা মেনে চলছি, সংগঠনের সকল মিটিং মিছিলে আমরা নেতা-কর্মীরা দলে দলে যোগ দিয়ে প্রোগ্রাম সফল করছি কিন্তু আমরা কমিটি পাচ্ছি না।
এদিকে মহানগর ছাত্রলীগ নব-উদ্যমে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছেন। সরকার বাবু ও মোস্তাক কাজল কমিটি পাবার পর কর্মীদের চাঙ্গা করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একের পর এক প্রোগ্রামে বিপুল পরিমান ছাত্র-জনতার সমাগম সেই ইঙ্গিত-ই বহন করেন। মূলত মুজিব আদর্শ ও আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ভিশন ও মিশন বাস্তবায়নে গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগ কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। প্রতিটি পাড়া-মহল্লা,ওয়ার্ড ও থানাগুলোতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দাওয়াত পৌঁছে দেয়ার কাজ গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সংগঠনটির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি অন্যান্য সময়ের চেয়ে বর্তমান মহানগর ছাত্রলীগকে সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ ও পরিমার্জিত মনে হচ্ছে।  গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগ নেতা আপন মাহামুদ বলেন, আমরা সত্যি গর্বিত গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগে নির্লোভ, ঐক্যবদ্ধ ও সুসংগঠিত নেতা পেয়েছি। বিশেষ করে মশিউর রহমান সরকার বাবু ভাইয়ের রাজনৈতিক সৃষ্টাচার, আমাদের মতো ক্ষুদ্র কর্মীদের প্রতি তার ভালোবাসা ও সকলের সমস্যায় অভিভাবক হিসেবে পাশে থাকায় তার তুলনা হয় না। এমনকি আমার বিশ্বাস তিনি প্রকৃত মুজিব আর্দশের ছাত্র রাজনীতিবিদদের মূল্যায়ন করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। আমরা আশা রাখি অচীরেই সরকার বাবু ও শেখ মোস্তাক কাজল কমিটি গাজীপুর মহানগর কমিটির একটি পূণাঙ্গ কমিটি প্রদান করে তৃণমূলে নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবেন।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৮:৫৭:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর ২০২২
৩৭৫ বার পড়া হয়েছে

গাজীপুর মহানর আওয়ামী লীগে তোড়জোড়, যুবলীগে কালক্ষেপন, ছাত্রলীগে গুছিয়ে উঠার প্রক্রিয়া!

আপডেট : ০৮:৫৭:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর ২০২২
জাতীয় নির্বাচন ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মেলনকে সামনে রেখে তাদের তৃনমুল সাজানোর তৎপরতার ধারাবাহিকতায়  জেলা,মহানগর,উপজেলা এমনকি থানা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে এক প্রকার চাপেই রেখেছে বলে জানা গেছে। গাজীপুর মহানগরও এর ব্যতিক্রম নয়। গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগে তৃনমূলকে গড়ে তুলতে নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক তোড়জোড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।  বিশেষ করে থানা কমিটি গঠনের জন্য মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ এড. আজমত উল্লাহ খানকে অনেকটা তৎপর মনে হয়েছে। এছাড়া ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আঁতা উল্লাহ মন্ডলসহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী মহোদয়দের সাথে আলাপ-আলোচনা করে গাজীপুর মহানগরে বিভিন্ন থানা আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করেছেন। ৪-অক্টোবর কাশিমপুর, ১৫-অক্টোবর কোনাবাড়ী, ২০-অক্টোবর বাসন, ৫ -নভেম্বর গাছা,৭-নভেম্বর পূবাইল, ১৩-নভেম্বর টঙ্গী পূর্ব ও পশ্চিম, ১৭- নভেম্বর গাজীপুর মেট্রো থানা কমিটির তারিখ নির্ধারণ করেছেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। এদিকে সকল থানা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীগণ ব্যানার,ফেস্টুন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের প্রচার,প্রচারণাসহ ব্যক্তিগত লভিং চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। যাদের মধ্যে অনেকেই দলের জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার, নির্যাতন, বিরোধী দলে থাকাকালীন সময়ে হামলা মামলার স্বীকারসহ কারাবরণও করেছেন। টঙ্গী পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী, ত্যাগী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রকৃত আদর্শের সৈনিক, সাবেক টঙ্গী বৃহত্তর থানা ছাত্র লীগের কাউন্সিলদের ভোটে নির্বাচিত সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ কবির হোসেন বলেন, “আমি বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের রাজনীতি করি, বুঝ হবার পর থেকে আমি আওয়ামী লীগের নিবেদিত সৈনিক ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়ন বাস্তবায়নের একজন ক্ষুদ্র কর্মী। যদি মহানগর নেতৃবৃন্দ মনে করেন আমার ছাত্র রাজনীতির অভিজ্ঞতা, দলের জন্য ত্যাগ ও আওয়ামী লীগের দুর্দিনে একনিষ্ঠবদ্ধতা টঙ্গী পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের জন্য কল্যাণকর হবে তবে ইনশাআল্লাহ আমাকে আমার শ্রদ্ধেয় নেতৃবৃন্দ ও সম্মানিত কাউন্সিলরগণ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করবেন বলে আশা রাখি।  যদি তাঁরা আমাকে এই গুরু দায়িত্ব অর্পন করেন আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও চেষ্টা করবো টঙ্গী পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগকে একটি ঐক্যবদ্ধ ও সুসংগঠিত সংগঠন হিসেবে গড়ে তুলতে।”
অন্যদিকে, গাজীপুর মহানগরস্থ মূল দলে তোড়জোড় লক্ষ্য করা গেলেও সহযোগী দলগুলোতে জাতীয় নির্বাচনের আগে তৃনমুল পর্যায়ের কমিটি দেয়ার তেমন লক্ষ্মণ দেখা যাচ্ছে না বললেই চলে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের দুই শক্তিশালী সহযোগী ও ভাতৃপ্রীতম সংগঠন আওয়ামী যুবলীগ ও মহানগর ছাত্র লীগ! মহানগর যুবলীগ আহবায়ক কমিটি দিয়ে আজ দীর্ঘদিন যাবৎ পরিচালিত হলেও পূণাঙ্গ কমিটি  গঠিত হয়নি। যার ফলে ওয়ার্ড বা থানা কমিটি গঠন করা অনেকটা জটিল হয়ে উঠেছে।  তবে, বছর দুই-এক আগে কয়েকটি ওয়ার্ড আহবায়ক কমিটি করলেও পরবর্তীতে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সিভি বিতরণ ও গ্রহন, কর্মী সভার আয়োজন করা হলেও মহানগর আওয়ামী যুবলীগ তৃনমুল পর্যায়ের কমিটি এখনও ঘোষণা করতে পারেননি। যার ফলে, তৃনমুল আওয়ামী যুবলীগে হতাশা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।  আওয়ামী যুবলীগের কয়েকজন তৃনমুল নেতা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জানান, আমরা আজ দীর্ঘ সময় যাবৎ ওয়ার্ড ও থানা কমিটির জন্য মহানগর নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা মেনে চলছি, সংগঠনের সকল মিটিং মিছিলে আমরা নেতা-কর্মীরা দলে দলে যোগ দিয়ে প্রোগ্রাম সফল করছি কিন্তু আমরা কমিটি পাচ্ছি না।
এদিকে মহানগর ছাত্রলীগ নব-উদ্যমে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছেন। সরকার বাবু ও মোস্তাক কাজল কমিটি পাবার পর কর্মীদের চাঙ্গা করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একের পর এক প্রোগ্রামে বিপুল পরিমান ছাত্র-জনতার সমাগম সেই ইঙ্গিত-ই বহন করেন। মূলত মুজিব আদর্শ ও আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ভিশন ও মিশন বাস্তবায়নে গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগ কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। প্রতিটি পাড়া-মহল্লা,ওয়ার্ড ও থানাগুলোতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দাওয়াত পৌঁছে দেয়ার কাজ গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সংগঠনটির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি অন্যান্য সময়ের চেয়ে বর্তমান মহানগর ছাত্রলীগকে সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ ও পরিমার্জিত মনে হচ্ছে।  গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগ নেতা আপন মাহামুদ বলেন, আমরা সত্যি গর্বিত গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগে নির্লোভ, ঐক্যবদ্ধ ও সুসংগঠিত নেতা পেয়েছি। বিশেষ করে মশিউর রহমান সরকার বাবু ভাইয়ের রাজনৈতিক সৃষ্টাচার, আমাদের মতো ক্ষুদ্র কর্মীদের প্রতি তার ভালোবাসা ও সকলের সমস্যায় অভিভাবক হিসেবে পাশে থাকায় তার তুলনা হয় না। এমনকি আমার বিশ্বাস তিনি প্রকৃত মুজিব আর্দশের ছাত্র রাজনীতিবিদদের মূল্যায়ন করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। আমরা আশা রাখি অচীরেই সরকার বাবু ও শেখ মোস্তাক কাজল কমিটি গাজীপুর মহানগর কমিটির একটি পূণাঙ্গ কমিটি প্রদান করে তৃণমূলে নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবেন।