বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তালুকদার বলেছেন, নিম্ন আদালতের অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি পেলেও সকল অধঃস্তন আদালতের এজলাস কক্ষে বিচার কক্ষের সসন সীমিত হওয়ায় আইনজীবী ব্যাতিত বিচার প্রার্থীদের বসার তেমন সুযোগ হয় না। ফলে বিচার শুরুর আগে ও পরে বিচার প্রার্থীদের আদালতের বারান্দায় কিংবা খোলা আকাশের নীচে বিচার শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। ন্যায়কুঞ্জ স্থাপনের পর বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামের জন্য তাদের দূর্ভোগ লাঘব হবে। তিনি বৃহস্পতিবার (০১ জুন) ঠাকুরগাঁও জেলা জজ আদালতের কনফারেন্স রুমে ন্যায়কুঞ্জের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।

ঠাকুরগাঁও জেলা জজ আদালতের আয়োজনে আদালত ভবনের কনফারেন্স রুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য দেন, প্রধান অতিথি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোট বিভাগের বিচারপতি মো: নজরুল ইসলাম তালুকদার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ মামুনুর রশিদ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) মোঃ গোলাম ফারুক, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মোঃ মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) লিজা বেগম, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড. আব্দুল হালিম, সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, সাবেক সভাপতি এ্যাড. তোজাম্মেল হক মঞ্জু, এ্যাড. শেখর কুমার রায়, এ্যাড. মোস্তাক আলম টুলু, এ্যাড. আবু জাফর সামসুদ্দিন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ গাজী দেলোয়ার হোসেন, যুগ্ম জেলা জজ-১ মো: সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম জেলা জজ-২ মো: লুৎফর রহমান, সিনিয়র সহকারী জজ মোছা: শবনম মোস্তারী, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিত্যানন্দ সরকার, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস. রমেশ কুমার ডাগা, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো: আরিফুল ইসলাম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো: আলাউদ্দীন, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানসহ  ঠাকুরগাঁও জেলা জজ আদালতের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনজীবী ও ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।