০৫:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

প্রকাশিতব্য কাব্যগ্রন্থের শিরোনাম ও একজন মানবিক চিকিৎসক

প্রতিনিধির নাম

মানুষ অসুস্থ হলে সৃষ্টিকর্তার পরে যাদের শরণাপন্ন হয় সেই মহান পেশার মানুষ হলো আমাদের সমাজের একেকজন চিকিৎসক। সেবার ব্রত নিয়েই তারা নিজেদের আত্মনিয়োগ করে থাকেন চিকিৎসা সেবার মতো মহৎ এই পেশায়। একজন অসুস্থ মানুষকে সুস্থ করে পৃথিবীর আলো বাতাস উপভোগ করার সুযোগ করে দিয়ে থাকেন একজন চিকিৎসক।

এমনই একজন পেশাজীবী ডাক্তার বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউরোসার্জনসের সভাপতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোসার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ও সার্জারি অনুষদের ডিন, অধ্যাপক সকলের সুপরিচিত, অত্যন্ত জনপ্রিয় ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন। চিকিৎসা সেবায় ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করেও হৃদয়ে ধারণ করেন সাহিত্য, কামনা করেন মানুষের কল্যাণ। যিনি স্বপ্ন দেখেন এবং অসংখ্য তরুণ‌দের স্বপ্ন দেখান এবং তা বাস্তবে রূপ দিতে কাজ করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় মনপ্রাণ উজাড় করে সন্তানতুল্য শিক্ষার্থীদের নিউরোসার্জারি বিভাগে শিক্ষা দান করে একজন মহান চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলেন। প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা যাতে দেশের প্রতিটি জেলা হাসপাতালে সহজেই নিউরোসার্জারি সেবা পায় সেক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছেন। মানব সেবায় নিয়োজিত একজন অনন্য মানুষ। তাঁর অমায়িক, নম্রতা মুগ্ধ হওয়ার মতো আচরণে রোগীসহ যারা তাঁর কাছে আসে সবাই সন্তুষ্ট হয়। তার মূল কারণ তিনি অতি সহজেই রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা প্রয়োগে চিকিৎসার অনাবিল মুন্সিয়ানা দেখান। হাতের যশ প্রখর। মৃত্যুর পথযাত্রী একজন রোগীকে সুচিকিৎসার প্রদানের মাধ্যমে সুস্থ ও আলোকিত জীবনে ফেরাতে প্রাণপণ চেষ্টা করে যান। করোনাকালীন সময় যখন সারা বিশ্বের মানুষ আতঙ্কের মধ্য ঘরবন্দি ছিল, তখন প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন স্যার, বিটিভি সহ বিভিন্ন চ্যানেলের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন ও সুরক্ষিত থাকার পরামর্শ প্রদানের পাশাপাশি নিউরো জনিত সমস্যা ও করোনা সংক্রান্ত যে কোন সমস্যার করোনীয় সম্পর্কে নির্দেশনামূলক পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর যোগ্যতা, মানবিকতা সত্যি দৃষ্টান্তমূলক।

চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট রেজিষ্টার্ড গ্র্যাজুয়েট সহ বেশ কিছু সংগঠনে। এছাড়াও শত ব্যস্ততার মাঝেও কবিদের প্রতিভা বিকাশে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম প্রাণের মেলা জাতীয় কবি পরিষদেও সুনামের সাথে উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।

সৃষ্টিকর্তা মহান তাইতো আমাদেরকে একজন ভালো ও আলোকিত মানবিক মানুষের সাক্ষাৎ দিয়েছেন। তিনি আলোর বাতিঘর, তাইতো তাঁকে নিয়ে রচিত আলোর মশাল কবিতার নামে, “আলোর মশাল” যৌথ কবিতা সংকলন বের করতে পেরে সত্যিই আমরা ধন্য ও আনন্দিত। আমার নিজ চোখে দেখা, গরীব-দুঃখী সুবিধা বঞ্চিত মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসা দানকারী, কিংবদন্তি মানুষ, সমাজসেবক হিসেবে খুবই পরিচিত ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন। এছাড়া তিনি সাহিত্য-সংস্কৃতি এবং সার্বজনীন জীবনব্যবস্থার মান উন্নয়নের কাজ করে যাচ্ছেন।তিনি একজন কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব। মহান আল্লাহর কাছে তাঁর সর্বাঙ্গীন মঙ্গল করছি।

লেখকঃ কবি ও সাংবাদিক

ট্যাগস :
আপডেট : ১২:৩৯:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩
৬৩ বার পড়া হয়েছে

প্রকাশিতব্য কাব্যগ্রন্থের শিরোনাম ও একজন মানবিক চিকিৎসক

আপডেট : ১২:৩৯:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩

মানুষ অসুস্থ হলে সৃষ্টিকর্তার পরে যাদের শরণাপন্ন হয় সেই মহান পেশার মানুষ হলো আমাদের সমাজের একেকজন চিকিৎসক। সেবার ব্রত নিয়েই তারা নিজেদের আত্মনিয়োগ করে থাকেন চিকিৎসা সেবার মতো মহৎ এই পেশায়। একজন অসুস্থ মানুষকে সুস্থ করে পৃথিবীর আলো বাতাস উপভোগ করার সুযোগ করে দিয়ে থাকেন একজন চিকিৎসক।

এমনই একজন পেশাজীবী ডাক্তার বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউরোসার্জনসের সভাপতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোসার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ও সার্জারি অনুষদের ডিন, অধ্যাপক সকলের সুপরিচিত, অত্যন্ত জনপ্রিয় ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন। চিকিৎসা সেবায় ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করেও হৃদয়ে ধারণ করেন সাহিত্য, কামনা করেন মানুষের কল্যাণ। যিনি স্বপ্ন দেখেন এবং অসংখ্য তরুণ‌দের স্বপ্ন দেখান এবং তা বাস্তবে রূপ দিতে কাজ করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় মনপ্রাণ উজাড় করে সন্তানতুল্য শিক্ষার্থীদের নিউরোসার্জারি বিভাগে শিক্ষা দান করে একজন মহান চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলেন। প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা যাতে দেশের প্রতিটি জেলা হাসপাতালে সহজেই নিউরোসার্জারি সেবা পায় সেক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছেন। মানব সেবায় নিয়োজিত একজন অনন্য মানুষ। তাঁর অমায়িক, নম্রতা মুগ্ধ হওয়ার মতো আচরণে রোগীসহ যারা তাঁর কাছে আসে সবাই সন্তুষ্ট হয়। তার মূল কারণ তিনি অতি সহজেই রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা প্রয়োগে চিকিৎসার অনাবিল মুন্সিয়ানা দেখান। হাতের যশ প্রখর। মৃত্যুর পথযাত্রী একজন রোগীকে সুচিকিৎসার প্রদানের মাধ্যমে সুস্থ ও আলোকিত জীবনে ফেরাতে প্রাণপণ চেষ্টা করে যান। করোনাকালীন সময় যখন সারা বিশ্বের মানুষ আতঙ্কের মধ্য ঘরবন্দি ছিল, তখন প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন স্যার, বিটিভি সহ বিভিন্ন চ্যানেলের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন ও সুরক্ষিত থাকার পরামর্শ প্রদানের পাশাপাশি নিউরো জনিত সমস্যা ও করোনা সংক্রান্ত যে কোন সমস্যার করোনীয় সম্পর্কে নির্দেশনামূলক পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর যোগ্যতা, মানবিকতা সত্যি দৃষ্টান্তমূলক।

চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট রেজিষ্টার্ড গ্র্যাজুয়েট সহ বেশ কিছু সংগঠনে। এছাড়াও শত ব্যস্ততার মাঝেও কবিদের প্রতিভা বিকাশে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম প্রাণের মেলা জাতীয় কবি পরিষদেও সুনামের সাথে উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।

সৃষ্টিকর্তা মহান তাইতো আমাদেরকে একজন ভালো ও আলোকিত মানবিক মানুষের সাক্ষাৎ দিয়েছেন। তিনি আলোর বাতিঘর, তাইতো তাঁকে নিয়ে রচিত আলোর মশাল কবিতার নামে, “আলোর মশাল” যৌথ কবিতা সংকলন বের করতে পেরে সত্যিই আমরা ধন্য ও আনন্দিত। আমার নিজ চোখে দেখা, গরীব-দুঃখী সুবিধা বঞ্চিত মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসা দানকারী, কিংবদন্তি মানুষ, সমাজসেবক হিসেবে খুবই পরিচিত ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন। এছাড়া তিনি সাহিত্য-সংস্কৃতি এবং সার্বজনীন জীবনব্যবস্থার মান উন্নয়নের কাজ করে যাচ্ছেন।তিনি একজন কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব। মহান আল্লাহর কাছে তাঁর সর্বাঙ্গীন মঙ্গল করছি।

লেখকঃ কবি ও সাংবাদিক