০৯:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

বরিশালে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের ৫ বছরের জেল

প্রতিনিধির নাম

বরিশালে গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণগ্রহিতাদের অর্থ আত্মসাতের মামলায় চাকুরিচ্যুত শাখা ব্যবস্থাপক পলাশ চন্দ্র দাসকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।পাশাপাশি এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তাকে। বুধবার (১১ মে) গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী একে নুরউদ্দীন আহম্মেদ।তিনি জানান, বুধবার বরিশাল বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মেহেদী আল মাসুদ রায় দেন। দণ্ডিত চাকুরিচ্যুত শাখা ব্যবস্থাপক হলো পলাশ চন্দ্র দাস। রায় ঘোষণার সময় এজলাসে উপস্থিত ছিলেন তিনি। পলাশ গ্রামীণ ব্যাংকের বাবুগঞ্জ উপজেলার আগরপুর শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার নারাঙ্গন এলাকার জীবন কৃষ্ণ দাসের ছেলে। মামলার বরাতে আদালতের বেঞ্চ সহকারী হারুন অর রশিদ জানান, শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে পলাশ চন্দ্র দাস ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট থেকে ২০১১ সালের ৯ মার্চ পর্যন্ত সময় দায়িত্বপালন করেন। এই সময়ে তিনি বিশ্বাসভঙ্গ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে তিনজন ঋণ গ্রহিতার ৫২ হাজার ৭২১ টাকা আত্মসাত করেন। এ অভিযোগে ২০১৭ সালের ১৩ জুলাই দুদক বরিশাল জেলার সমন্বিত কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. আল আমীন বাদী হয়ে একমাত্র পলাশকে আসামি করে বাবুগঞ্জ থানায় মামলা করেন। ২০১৮ সালের ৩১ মে উপ-সহকারী পরিচালক আল আমীন মামলার তদন্ত করে পলাশকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট জমা দেন। বিচারক স্বাক্ষ্য গ্রহণ করে রায় দিয়েছেন।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৪:৫০:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩
৭১ বার পড়া হয়েছে

বরিশালে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের ৫ বছরের জেল

আপডেট : ০৪:৫০:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩

বরিশালে গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণগ্রহিতাদের অর্থ আত্মসাতের মামলায় চাকুরিচ্যুত শাখা ব্যবস্থাপক পলাশ চন্দ্র দাসকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।পাশাপাশি এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তাকে। বুধবার (১১ মে) গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী একে নুরউদ্দীন আহম্মেদ।তিনি জানান, বুধবার বরিশাল বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মেহেদী আল মাসুদ রায় দেন। দণ্ডিত চাকুরিচ্যুত শাখা ব্যবস্থাপক হলো পলাশ চন্দ্র দাস। রায় ঘোষণার সময় এজলাসে উপস্থিত ছিলেন তিনি। পলাশ গ্রামীণ ব্যাংকের বাবুগঞ্জ উপজেলার আগরপুর শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার নারাঙ্গন এলাকার জীবন কৃষ্ণ দাসের ছেলে। মামলার বরাতে আদালতের বেঞ্চ সহকারী হারুন অর রশিদ জানান, শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে পলাশ চন্দ্র দাস ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট থেকে ২০১১ সালের ৯ মার্চ পর্যন্ত সময় দায়িত্বপালন করেন। এই সময়ে তিনি বিশ্বাসভঙ্গ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে তিনজন ঋণ গ্রহিতার ৫২ হাজার ৭২১ টাকা আত্মসাত করেন। এ অভিযোগে ২০১৭ সালের ১৩ জুলাই দুদক বরিশাল জেলার সমন্বিত কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. আল আমীন বাদী হয়ে একমাত্র পলাশকে আসামি করে বাবুগঞ্জ থানায় মামলা করেন। ২০১৮ সালের ৩১ মে উপ-সহকারী পরিচালক আল আমীন মামলার তদন্ত করে পলাশকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট জমা দেন। বিচারক স্বাক্ষ্য গ্রহণ করে রায় দিয়েছেন।