০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

মহিয়সী নারী মিসেস ফারিন হোসেন দিদার

প্রতিনিধির নাম
শিক্ষা খাতে অতুলনীয়  ভূমিকা রেখে চলেছেন দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার একমাত্র মহিয়সী নারী মিসেস ফারিন হোসেন দিদার।
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় যখন একটি মাত্র ডিগ্রী  কলেজ ( আব্দুল খালেক মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ)   তখন সবচেয়ে বেশি বেগ পোহাতে হতো উত্তর অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের।
দূরত্ব এবং যোগাযোগ ব্যাবস্থা অনুন্নত
থাকার  কারনে অনেক মেট্রিক পাশ শিক্ষার্থী   কলেজে পা রাখতে পারেনি। বিশেষ করে মেয়েরা।  আবার শিক্ষার মান উন্নয়নের কথা চিন্তা করে স্থানীয় অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা ঢাকা, ময়মনসিংহ চলে যাতো । অতি অল্প সংখ্যক শিক্ষার্থী নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলতো ডিগ্রী কলেজটি।
এই উপজেলার উত্তরাঞ্চলে শিক্ষা ব্যাবস্থার মান উন্নয়ন এবং পাঁচটি ইউনিয়নে
শিক্ষার বিস্তার ঘটানোর জন্য এগিয়ে আসেন ফারিন হোসেন দিদার।  প্রতিষ্ঠা করেন মোফাজ্জল মিয়া ডিগ্রী কলেজ  এরপর ইসতিয়াক হোসেন দিদার ইউমেন্স কলেজ, লাইলি মজনু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যায়, ইস্তিয়াক হোসেন দিদার চিলড্রেন একাডেমি, হাফেজি মাদ্রাসা,  মসজিদ সহ একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ।  এছাড়াও প্রস্তাবিত রয়েছে  মজনু মিয়া টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ।
প্রতিষ্ঠান গুলো থেকে প্রতিবছর শিক্ষার্থীরা কৃতিত্বের সাথে বের হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে দেওয়ানগঞ্জের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে  ।
এভাবেই বিগত ৩০ বছর ধরে নিরলস পরিশ্রম করে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা কে এগিয়ে নিয়েছেন মহিয়সী এই নারী ।
শিক্ষার পাশাপাশি অবদান রেখেছেন রাজনীতিতে।  নিজ জায়গায় গড়ে দিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের অস্থায়ী দলীয় কার্যালয়। সেই সাথে স্থায়ী কার্যালয় নির্মান করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার নামে ৩ শতাংশ জমি নামীয় ভাবে দলিল করে দিয়েছেন ।
এভাবেই সমাজ সেবা ও আত্ম মানবতার কাজে বাকি জীবন কাটিয়ে দিবেন বলে মত প্রকাশ করেন মহিয়সী নারী মিসেস ফারিন হোসেন দিদার।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৭:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
৪৬৫ বার পড়া হয়েছে

মহিয়সী নারী মিসেস ফারিন হোসেন দিদার

আপডেট : ০৭:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
শিক্ষা খাতে অতুলনীয়  ভূমিকা রেখে চলেছেন দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার একমাত্র মহিয়সী নারী মিসেস ফারিন হোসেন দিদার।
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় যখন একটি মাত্র ডিগ্রী  কলেজ ( আব্দুল খালেক মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ)   তখন সবচেয়ে বেশি বেগ পোহাতে হতো উত্তর অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের।
দূরত্ব এবং যোগাযোগ ব্যাবস্থা অনুন্নত
থাকার  কারনে অনেক মেট্রিক পাশ শিক্ষার্থী   কলেজে পা রাখতে পারেনি। বিশেষ করে মেয়েরা।  আবার শিক্ষার মান উন্নয়নের কথা চিন্তা করে স্থানীয় অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা ঢাকা, ময়মনসিংহ চলে যাতো । অতি অল্প সংখ্যক শিক্ষার্থী নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলতো ডিগ্রী কলেজটি।
এই উপজেলার উত্তরাঞ্চলে শিক্ষা ব্যাবস্থার মান উন্নয়ন এবং পাঁচটি ইউনিয়নে
শিক্ষার বিস্তার ঘটানোর জন্য এগিয়ে আসেন ফারিন হোসেন দিদার।  প্রতিষ্ঠা করেন মোফাজ্জল মিয়া ডিগ্রী কলেজ  এরপর ইসতিয়াক হোসেন দিদার ইউমেন্স কলেজ, লাইলি মজনু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যায়, ইস্তিয়াক হোসেন দিদার চিলড্রেন একাডেমি, হাফেজি মাদ্রাসা,  মসজিদ সহ একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ।  এছাড়াও প্রস্তাবিত রয়েছে  মজনু মিয়া টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ।
প্রতিষ্ঠান গুলো থেকে প্রতিবছর শিক্ষার্থীরা কৃতিত্বের সাথে বের হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে দেওয়ানগঞ্জের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে  ।
এভাবেই বিগত ৩০ বছর ধরে নিরলস পরিশ্রম করে দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা কে এগিয়ে নিয়েছেন মহিয়সী এই নারী ।
শিক্ষার পাশাপাশি অবদান রেখেছেন রাজনীতিতে।  নিজ জায়গায় গড়ে দিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের অস্থায়ী দলীয় কার্যালয়। সেই সাথে স্থায়ী কার্যালয় নির্মান করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার নামে ৩ শতাংশ জমি নামীয় ভাবে দলিল করে দিয়েছেন ।
এভাবেই সমাজ সেবা ও আত্ম মানবতার কাজে বাকি জীবন কাটিয়ে দিবেন বলে মত প্রকাশ করেন মহিয়সী নারী মিসেস ফারিন হোসেন দিদার।