১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

রীণ লাইফ হাসপাতালের প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ 

প্রতিনিধির নাম
নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর ‘গ্রীন লাইফ হাসপাতাল ‘এর প্রধান উপদেষ্টা মো.তাজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে হাসপাতালের নানান অনিয়ম ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। 
অভিযোগ উঠে, তিনি প্রতিষ্ঠানের কোন শেয়ার হোল্ডার বা পার্টনার না হয়েও নিয়ম-বর্হিভুত প্রধান উপদেষ্টা হয়ে সকল শেয়ার হোল্ডার থেকে টাকা গ্রহণ করেন এবং  ব্যাংক একাউন্ট খোলেন (পূবালী ব্যাংক,হসপিটাল রোড,মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী, একাউন্ট নং ৬২২২৮)।তার প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে একজন শেয়ার হোল্ডার এ বছরের ১৯ই আগষ্ট শেয়ার উত্তোলনের আবেদন করেন এবং ২১শে আগষ্ট উকিল নোটিশ প্রেরণ করেন। ভুক্তভোগীর উকিল নোটিশের খবর জানতে পেরে তিনি প্রধান উপদেষ্টা ও একাউন্ট থেকে অব্যাহতি নেন।  বিভিন্ন প্রতারণার কারনে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক(এমডি) সজল কুমার দাস গত ২৯শে জুন হাসপাতালটি থেকে অব্যাহতি নেন। গত ৬ই অক্টোবর অভিযুক্ত তাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সিভিল সার্জন অফিস,নোয়াখালী তে লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে সিভিল সার্জন ডাঃ মাসুম ইফতেখার ০৩(তিন) দিনের মধ্যে অভিযোগকারীর শেয়ার ও লভ্যাংশের টাকা পরিশোধ করে ও মালিকগনের তালিকা(রোটারী পাবলিক সমন্বিত) দাখিল করতে নির্দেশ প্রদান করেন।
 শেয়ার হোল্ডারদের  সাথে কোন পরামর্শ ও কোন কিছু না জানিয়ে একটি নোটারিকৃত তালিকা প্রদান করেন এবং অভিযোগ কারির বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেন নি। যাহা রাষ্ট্রীয় আইন লঙ্ঘন এবং শাস্তি যোগ্য অপরাধ। উল্লেখ্য, হাসপাতালটির পূর্বনাম ইসলামিয়া হাসপাতাল ছিল, বর্তমান নাম গ্রীণ লাইফ হাসপাতাল। এর আগে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারনে হাসপাতালটি সিলগালা করা হয়েছিল তখন একরামুল মোমেনিন বরকত ও শিব্বির আহমেদ নামের দুইজনকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছিল। এসব প্রতারকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৮:২২:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর ২০২২
২১৬ বার পড়া হয়েছে

রীণ লাইফ হাসপাতালের প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ 

আপডেট : ০৮:২২:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর ২০২২
নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর ‘গ্রীন লাইফ হাসপাতাল ‘এর প্রধান উপদেষ্টা মো.তাজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে হাসপাতালের নানান অনিয়ম ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। 
অভিযোগ উঠে, তিনি প্রতিষ্ঠানের কোন শেয়ার হোল্ডার বা পার্টনার না হয়েও নিয়ম-বর্হিভুত প্রধান উপদেষ্টা হয়ে সকল শেয়ার হোল্ডার থেকে টাকা গ্রহণ করেন এবং  ব্যাংক একাউন্ট খোলেন (পূবালী ব্যাংক,হসপিটাল রোড,মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী, একাউন্ট নং ৬২২২৮)।তার প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে একজন শেয়ার হোল্ডার এ বছরের ১৯ই আগষ্ট শেয়ার উত্তোলনের আবেদন করেন এবং ২১শে আগষ্ট উকিল নোটিশ প্রেরণ করেন। ভুক্তভোগীর উকিল নোটিশের খবর জানতে পেরে তিনি প্রধান উপদেষ্টা ও একাউন্ট থেকে অব্যাহতি নেন।  বিভিন্ন প্রতারণার কারনে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক(এমডি) সজল কুমার দাস গত ২৯শে জুন হাসপাতালটি থেকে অব্যাহতি নেন। গত ৬ই অক্টোবর অভিযুক্ত তাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সিভিল সার্জন অফিস,নোয়াখালী তে লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে সিভিল সার্জন ডাঃ মাসুম ইফতেখার ০৩(তিন) দিনের মধ্যে অভিযোগকারীর শেয়ার ও লভ্যাংশের টাকা পরিশোধ করে ও মালিকগনের তালিকা(রোটারী পাবলিক সমন্বিত) দাখিল করতে নির্দেশ প্রদান করেন।
 শেয়ার হোল্ডারদের  সাথে কোন পরামর্শ ও কোন কিছু না জানিয়ে একটি নোটারিকৃত তালিকা প্রদান করেন এবং অভিযোগ কারির বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেন নি। যাহা রাষ্ট্রীয় আইন লঙ্ঘন এবং শাস্তি যোগ্য অপরাধ। উল্লেখ্য, হাসপাতালটির পূর্বনাম ইসলামিয়া হাসপাতাল ছিল, বর্তমান নাম গ্রীণ লাইফ হাসপাতাল। এর আগে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারনে হাসপাতালটি সিলগালা করা হয়েছিল তখন একরামুল মোমেনিন বরকত ও শিব্বির আহমেদ নামের দুইজনকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছিল। এসব প্রতারকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।