০৫:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

সারাদেশে বিএনপি -জামাতের দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রতিনিধির নাম

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ কতৃক আয়োজিত মিরপুর ১০ নাম্বার গোলচত্বর ফলপট্টি ২৬ মে ২০২৩ ইংরেজি শুক্রবার বিকাল ৩ ঘটিকার সময় বি এন পি জামাতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ মোহাম্মদ জাফর ইকবাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে।সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী-যুবলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক তাসবীরুল হক অনু।

উক্ত বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব শাহজাহান খান এমপি বক্তব্যে বলেন।

রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাঈদ চাঁদ কর্তৃক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেয়ার বক্তব্যের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।অবশ্যই ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে গ্রেফতার করেছে।এর আগে ও কয়েকজন বিএনপি নেতা বক্তব্যে বলেছিলেন বাংলাদেশে আরও একটা ১৫ আগষ্ট সৃষ্টি হবে।বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সেদিন আমরা অস্ত্র হাতে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলাম।সুতরাং বাংলাদেশ কারো দয়ার দান নয়।লক্ষ লক্ষ মা—বোনের সম্ভ্রম হারানোর বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা,এই স্বাধীনতাকে আমরা খর্ব হতে দিতে পারিনা।জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে খুন করে খুনের রাজনীতি শুরু করেছিলেন এবং ক্ষমতার আসনে বসেছিলেন।জিয়াউর রহমানকে মরণোত্তর প্রকৃত খুনী দাবী করে বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনের বিচার দাবী করেন।তিনি বলেন জিয়াউর রহমানের মরনোত্তর বিচার হওয়া উচিত।বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ বেতার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।সেই বাংলাদেশ বেতার নাম পরিবর্তন করে পাকিস্তানের ভাবধারায় রেডিও পাকিস্তানের মতন রেডিও বাংলাদেশ করেন।সেদিন বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছে তাদের প্রত্যেককে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।২০০৪ সালে ২১ শে আগষ্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামীলীগ অফিসের সামনে বাংলাদেশের জনপ্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড হামলা করে হত্যা করতে চেয়েছিলেন। সেদিন আইভি রহমান সহ আওয়ামীলীগের ২৩ জন নেতাকর্মী নিহত হন।আপনারা ভালোভাবে জানেন এই পর্যন্ত শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। প্রধানমন্তী থাকা অবস্থায় ও বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় ও কেন শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যার চেষ্টা কর হয়।বেগম জিয়া আপনি বলেন আপনাকে কয়বার হত্যার চেষ্টা করা হয়।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ও মূল্যবান বক্তব্য রাখেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিল্প প্রতিমন্ত্রী জনাব কামাল আহমদ মজুমদার এমপি বলেন বিএনপি কথায় কথায় বলে গণতন্ত্র নাই,গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে।যদি গণতন্ত্র না থাকে বিএনপি যে পাগলা বক্তব্য রাখে তা কিভাবে মিডিয়ায়, টেলিভিশন,রেডিও তে প্রচার হয়।আজকে আবার নেত্রীকে হুমকি দেয়া হয়েছে।সেই দুঃসাহস আর দেখাবেন না।জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে খুন করে খুনের রাজনীতি শুরু করেছিলেন এবং ক্ষমতার আসনে বসেছিলেন।জিয়াউর রহমানকে মরণোত্তর প্রকৃত খুনী দাবী করে বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনের বিচার দাবী করেন।তিনি বলেন জিয়াউর রহমানের মরনোত্তর বিচার হওয়া উচিত।আজ বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে আওয়ামী—যুবলীগের নেতাকর্মীরা বেঁচে থাকতে জননেত্রী শেখ হাসিনার উপর কোন আঘাত আসতে দেবো না আর যদি কোন আঘাত আসে সেই বিষদাঁত ভেঙ্গে দেয়া হবে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারন সম্পাদক জনাব মাইনুল হোসেন খান নিখিল বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে দুর্বার গতিতে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে নবদিগন্তে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বলেছেন বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার কেউ নেই।শেখ হাসিনার উন্নয়ন চলছে,এ সময় তিনি বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে বলেন করবেন মানুষ পুরান, গরু পোড়ান,বিআরটিসির বাসে আগুন ধরিয়ে দেন।তারা আমেরিকার কাছে গিয়েছিলেন আমেরিকা তাদের বলেছেন আপনাদের ভিসা তো দূরের কথা আমেরিকা যাওয়াই বন্ধ হয়ে যাবে,তাদের সাথে কথা ও বলে নাই কোন কথা নাই বলে তাদেরকে ফিরিয়ে দিয়েছে।বাংলার মানুষ কৃষক সমাজ,দেশবাসীকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তুমি কার পক্ষে আছ আমি শেখের বেটীর পক্ষে আছি।যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিখিল বলেন যুবলীগের উদ্দেশ্য আপনারা সবাই প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঐক্যবদ্ধ হউন।বিএনপি—জামাত যেখানে ঘটনা করবে,নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে ঐ অঞ্চলের মানুষকে সাথে নিয়ে সাথে সাথে ভিডিও করে ফেসবুকে দিয়ে দেবেন।পরিশেষে সমাবেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ জাফর ইকবাল যুবলীগের সমস্ত নেতাকর্মীকে এবং প্রিন্টমিডিয়া,ইলেকট্রনিক মিডিয়া সহ সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

ট্যাগস :
আপডেট : ১০:৩৭:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
৬৫ বার পড়া হয়েছে

সারাদেশে বিএনপি -জামাতের দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

আপডেট : ১০:৩৭:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ কতৃক আয়োজিত মিরপুর ১০ নাম্বার গোলচত্বর ফলপট্টি ২৬ মে ২০২৩ ইংরেজি শুক্রবার বিকাল ৩ ঘটিকার সময় বি এন পি জামাতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ মোহাম্মদ জাফর ইকবাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে।সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী-যুবলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক তাসবীরুল হক অনু।

উক্ত বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব শাহজাহান খান এমপি বক্তব্যে বলেন।

রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাঈদ চাঁদ কর্তৃক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেয়ার বক্তব্যের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।অবশ্যই ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে গ্রেফতার করেছে।এর আগে ও কয়েকজন বিএনপি নেতা বক্তব্যে বলেছিলেন বাংলাদেশে আরও একটা ১৫ আগষ্ট সৃষ্টি হবে।বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সেদিন আমরা অস্ত্র হাতে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলাম।সুতরাং বাংলাদেশ কারো দয়ার দান নয়।লক্ষ লক্ষ মা—বোনের সম্ভ্রম হারানোর বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা,এই স্বাধীনতাকে আমরা খর্ব হতে দিতে পারিনা।জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে খুন করে খুনের রাজনীতি শুরু করেছিলেন এবং ক্ষমতার আসনে বসেছিলেন।জিয়াউর রহমানকে মরণোত্তর প্রকৃত খুনী দাবী করে বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনের বিচার দাবী করেন।তিনি বলেন জিয়াউর রহমানের মরনোত্তর বিচার হওয়া উচিত।বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ বেতার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।সেই বাংলাদেশ বেতার নাম পরিবর্তন করে পাকিস্তানের ভাবধারায় রেডিও পাকিস্তানের মতন রেডিও বাংলাদেশ করেন।সেদিন বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছে তাদের প্রত্যেককে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।২০০৪ সালে ২১ শে আগষ্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামীলীগ অফিসের সামনে বাংলাদেশের জনপ্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড হামলা করে হত্যা করতে চেয়েছিলেন। সেদিন আইভি রহমান সহ আওয়ামীলীগের ২৩ জন নেতাকর্মী নিহত হন।আপনারা ভালোভাবে জানেন এই পর্যন্ত শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। প্রধানমন্তী থাকা অবস্থায় ও বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় ও কেন শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যার চেষ্টা কর হয়।বেগম জিয়া আপনি বলেন আপনাকে কয়বার হত্যার চেষ্টা করা হয়।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ও মূল্যবান বক্তব্য রাখেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিল্প প্রতিমন্ত্রী জনাব কামাল আহমদ মজুমদার এমপি বলেন বিএনপি কথায় কথায় বলে গণতন্ত্র নাই,গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে।যদি গণতন্ত্র না থাকে বিএনপি যে পাগলা বক্তব্য রাখে তা কিভাবে মিডিয়ায়, টেলিভিশন,রেডিও তে প্রচার হয়।আজকে আবার নেত্রীকে হুমকি দেয়া হয়েছে।সেই দুঃসাহস আর দেখাবেন না।জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে খুন করে খুনের রাজনীতি শুরু করেছিলেন এবং ক্ষমতার আসনে বসেছিলেন।জিয়াউর রহমানকে মরণোত্তর প্রকৃত খুনী দাবী করে বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনের বিচার দাবী করেন।তিনি বলেন জিয়াউর রহমানের মরনোত্তর বিচার হওয়া উচিত।আজ বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে আওয়ামী—যুবলীগের নেতাকর্মীরা বেঁচে থাকতে জননেত্রী শেখ হাসিনার উপর কোন আঘাত আসতে দেবো না আর যদি কোন আঘাত আসে সেই বিষদাঁত ভেঙ্গে দেয়া হবে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারন সম্পাদক জনাব মাইনুল হোসেন খান নিখিল বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে দুর্বার গতিতে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে নবদিগন্তে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বলেছেন বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার কেউ নেই।শেখ হাসিনার উন্নয়ন চলছে,এ সময় তিনি বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে বলেন করবেন মানুষ পুরান, গরু পোড়ান,বিআরটিসির বাসে আগুন ধরিয়ে দেন।তারা আমেরিকার কাছে গিয়েছিলেন আমেরিকা তাদের বলেছেন আপনাদের ভিসা তো দূরের কথা আমেরিকা যাওয়াই বন্ধ হয়ে যাবে,তাদের সাথে কথা ও বলে নাই কোন কথা নাই বলে তাদেরকে ফিরিয়ে দিয়েছে।বাংলার মানুষ কৃষক সমাজ,দেশবাসীকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তুমি কার পক্ষে আছ আমি শেখের বেটীর পক্ষে আছি।যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিখিল বলেন যুবলীগের উদ্দেশ্য আপনারা সবাই প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঐক্যবদ্ধ হউন।বিএনপি—জামাত যেখানে ঘটনা করবে,নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে ঐ অঞ্চলের মানুষকে সাথে নিয়ে সাথে সাথে ভিডিও করে ফেসবুকে দিয়ে দেবেন।পরিশেষে সমাবেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ জাফর ইকবাল যুবলীগের সমস্ত নেতাকর্মীকে এবং প্রিন্টমিডিয়া,ইলেকট্রনিক মিডিয়া সহ সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।