১১:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

‘এ বার তো ইস্তফা দিন প্রধানমন্ত্রী’

প্রতিনিধির নাম

নিজের দলের ভিতর থেকেও দাবি উঠল, ইস্তফা দিন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ফাইল চিত্র।

বিরোধী দলগুলি থেকে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল আগেই। এ বার নিজের দলের ভিতর থেকেও দাবি উঠল, ইস্তফা দিন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

কোভিড বিধিনিষেধ ভেঙে ১০, ডাউনিং স্ট্রিটে বরিসের মদ পার্টির আসর নিয়ে আজ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সে সরব হন কনজ়ারভেটিভ দলের প্রবীণ নেতা ডেভিড ডেভিস। উপস্থিত এমপিদের সামনে তিনি বরিসকে স্পষ্ট বলেন, ‘‘দোহাই প্রধানমন্ত্রী, এ বার তো ইস্তফা দিন।’’ ডেভিডের কথায়, ‘‘আমি এত দিন বরিসের প্রতিটি পদক্ষেপ সমর্থন করে এসেছি। এমনকি, তাঁর ব্রেক্সিটের সিদ্ধান্তও। কিন্তু এখন তিনি যা করছেন, তা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। কেউ যদি কোনও ভুল করেন, তার দায়িত্ব তাঁকেই নিতে হবে।’’

দলীয় নেতার এই কড়া সমালোচনাতেও অবশ্য দমেননি প্রধানমন্ত্রী জনসন। তাঁর পাল্টা উত্তর, ‘‘সে দিন ঠিক কী হয়েছিল, তা নিয়ে তো অনুসন্ধান চালানো হচ্ছে। সেই তদন্ত-রিপোর্ট আসা পর্যন্ত না হয় অপেক্ষাই করুন।’’

অতিমারির নিয়ম ভেঙে খাস প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে একাধিক পার্টতে অংশ নেওয়ার অভিযোগ উঠার পর থেকেই প্যাঁচে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এ বার তাঁর নিজের দলের একাংশও স্পষ্ট বলছেন, বরিস ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান।

এন/বিএস

ট্যাগস :
আপডেট : ০১:১৩:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
১৭৮ বার পড়া হয়েছে

‘এ বার তো ইস্তফা দিন প্রধানমন্ত্রী’

আপডেট : ০১:১৩:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২

বিরোধী দলগুলি থেকে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল আগেই। এ বার নিজের দলের ভিতর থেকেও দাবি উঠল, ইস্তফা দিন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

কোভিড বিধিনিষেধ ভেঙে ১০, ডাউনিং স্ট্রিটে বরিসের মদ পার্টির আসর নিয়ে আজ পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সে সরব হন কনজ়ারভেটিভ দলের প্রবীণ নেতা ডেভিড ডেভিস। উপস্থিত এমপিদের সামনে তিনি বরিসকে স্পষ্ট বলেন, ‘‘দোহাই প্রধানমন্ত্রী, এ বার তো ইস্তফা দিন।’’ ডেভিডের কথায়, ‘‘আমি এত দিন বরিসের প্রতিটি পদক্ষেপ সমর্থন করে এসেছি। এমনকি, তাঁর ব্রেক্সিটের সিদ্ধান্তও। কিন্তু এখন তিনি যা করছেন, তা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। কেউ যদি কোনও ভুল করেন, তার দায়িত্ব তাঁকেই নিতে হবে।’’

দলীয় নেতার এই কড়া সমালোচনাতেও অবশ্য দমেননি প্রধানমন্ত্রী জনসন। তাঁর পাল্টা উত্তর, ‘‘সে দিন ঠিক কী হয়েছিল, তা নিয়ে তো অনুসন্ধান চালানো হচ্ছে। সেই তদন্ত-রিপোর্ট আসা পর্যন্ত না হয় অপেক্ষাই করুন।’’

অতিমারির নিয়ম ভেঙে খাস প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে একাধিক পার্টতে অংশ নেওয়ার অভিযোগ উঠার পর থেকেই প্যাঁচে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এ বার তাঁর নিজের দলের একাংশও স্পষ্ট বলছেন, বরিস ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান।

এন/বিএস