০২:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

এশিয়া কাপ শুরু আগামীকাল

ড. সাঈদুর রহমান

এবারের এশিয়া কাপের মূল আয়োজক পাকিস্তান হলেও খেলা হবে দুই দেশে- পাকিস্তানে এবং শ্রীলঙ্কায়। ভারত কোনক্রমেই পাকিস্তানে গিয়ে ম্যাচ খেলতে রাজি না হওয়াতেই শেষ পর্যন্ত হাইব্রিড মডেল বেছে নিতে হয়েছে। এখানে এমনভাবে ফিক্সচার করা হয়েছে, যাতে করে ভারতকে কোন ম্যাচ‌ই পাকিস্তানে গিয়ে খেলতে না হয়। যার ফলে পাকিস্তান হোস্ট হওয়া সত্ত্বেও তাদের নিজেদের ম্যাচ‌ও শ্রীলঙ্কায় গিয়ে খেলতে হবে।

দুটি গ্রুপে তিনটি করে মোট ছ’টি দল অংশ নেবে এবারের এশিয়া কাপে। ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান এবং নেপাল। আর ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা এবং আফগানিস্তান। ‘এ’ গ্রুপে যে দল চ্যাম্পিয়ন হয়, সাধারণত তারাই হয় এ-১ এবং যে দল রানার্স আপ হয় তাদেরকে ধরা হয় এ-২ । একইভাবে বি গ্রুপে যে দল চ্যাম্পিয়ন হবে, তাদের হওয়ার কথা বি-১ এবং যে দল রানার্স আপ হবে, তাদের হওয়ার কথা বি-২। কিন্তু এবারের হাইব্রিড মডেলের কারণে বিষয়টি ভিন্ন। ‘এ’ গ্রুপ থেকে পাকিস্তান গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা রানার্স আপ হোক  তারা হবে এ-১, একইভাবে ভারত গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা রানার্স আপ হোক তারা হবে এ-২। আবার ‘বি’ গ্রুপ থেকে শ্রীলংকা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা গ্রুপ রানার্স আপ হোক তারা হবে বি-১, আর বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা রানার্স আপ হোক, বাংলাদেশ হবে বি-২। ‘এ’ গ্রুপ থেকে যদি ভারত বা পাকিস্তানের পরিবর্তে নেপাল সুপার ফোরে কোয়ালিফাই করে, তাহলে যে দলের পরিবর্তে কোয়ালিফাই করবে, নেপাল সেই দলের জায়গা নেবে। অর্থাৎ পাকিস্তান কোয়ালিফাই করতে না পারলে নেপাল হবে এ-১ আর ভারত কোয়ালিফাই করতে না পারলে নেপাল হবে এ-২। ‘বি’ গ্রুপের ক্ষেত্রেও একই ভাবে আফগানিস্তান যদি কোয়ালিফাই করে, তাহলে শ্রীলঙ্কা বা বাংলাদেশের মধ্যে যে দল বাদ যাবে আফগানিস্তান তাদের জায়গা নেবে। শ্রীলঙ্কা বাদ গেলে আফগানিস্তান হবে বি-১, আর বাংলাদেশ বাদ গেলে আফগানিস্তান হবে বি-২। টুর্নামেন্টের ১৩ টি ম্যাচের মধ্যে চারটি হবে পাকিস্তানে এবং ৯ টি হবে শ্রীলঙ্কায়।
নেপাল প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপে খেলতে এসেছে। অভিজ্ঞতার দিক থেকেও তারা অনেক পেছনে। ফলে ‘এ’ গ্রুপ থেকে ভারত এবং পাকিস্তান যে সহজেই কোয়ালিফাই করবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
কিন্তু ‘বি’গ্রুপের হিসাব ভিন্ন। ঘরের মাটিতে শ্রীলংকা অনেক শক্তিশালী দল। এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার রেকর্ড‌ও অনেক ভালো। এ পর্যন্ত এশিয়া কাপের যে ১৫ টি আসর বসেছে সেখানে ভারত সর্বোচ্চ সাতবার, শ্রীলঙ্কা ছয় বার এবং পাকিস্তান দুইবার শিরোপা জিতেছে। তাছাড়া ঘরের মাঠে খেলার সুযোগ পাচ্ছে শ্রীলংকা। তাই এবারের এশিয়া কাপে শ্রীলংকার ভালো করার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারপরও ক্রিকেট গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা। তাই নিশ্চিত করে বলা যায় না যে, শ্রীলঙ্কা কোয়ালিফাই করবেই। বাংলাদেশের গ্রুপে আফগানিস্তান বাংলাদেশের জন্য বিপদজনক হতে পারে। মাত্র কিছুদিন আগে বাংলাদেশের মাটিতে বাংলাদেশকে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে আফগানিস্তান। ফলে মনস্তাত্ত্বিকভাবে তারা কিছুটা এগিয়ে রয়েছে। তবে পাকিস্তানের কাছে মাত্র‌ই তারা ০-৩ এ সিরিজ হেরেছে। যদিও একটি ম্যাচ তারা প্রায় জিতে‌ই গিয়েছিল,  কিন্তু শেষ ওভারের নাটকীয়তায় শেষ পর্যন্ত এক উইকেটে পাকিস্তানের কাছে পরাজিত হয়েছিল আফগানিস্তান। আগামীকাল টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তান মুখোমুখি হবে নেপালের। ১৭ সেপ্টেম্বর তারিখে ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ এ পর্যন্ত তিনবার এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলেছে। ২০১২, ২০১৬ এবং ২০১৮ সালে বাংলাদেশ এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলে তিনবারই পরাজিত হয়েছে।
এবারে যে চারটি ভেন্যুতে ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে, তার মধ্যে রয়েছে পাকিস্তানের দুটি এবং শ্রীলংকার দুটি ভেন্যু। পাকিস্তানের ভেন্যু দুটি হচ্ছে, মুলতানের মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম। আর শ্রীলংকার ভেন্যু দুটি হচ্ছে, কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম এবং ক্যান্ডির পাল্লেকেলে স্টেডিয়াম।

গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসেছিল এশিয়া কাপের আসর। গত আসরটি ছিল টি-টোয়েন্টি ফরমেটে। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের একটি চমৎকার সিদ্ধান্ত হচ্ছে, বিশ্বকাপের আগে এশিয়া কাপ হবে সেই ফরমেটে যে ফরমেটে অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন বিশ্বকাপ। অর্থাৎ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে যখন এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হবে, তখন এশিয়া কাপ হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। এই বছরের অক্টোবর মাসে ভারতে বসবে ওডিআই বিশ্বকাপের আসর। তাই এবারের বিশ্বকাপ হবে ওডিআই ফরমেটে। তার মানে হচ্ছে, এশিয়া কাপে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর একটা ভালো প্রস্তুতি হয়ে যাচ্ছে আসন্ন বিশ্বকাপের জন্য।
এবারের এশিয়া কাপে নেপাল হয়তো বা গ্রুপ পর্বের দুটি ম্যাচেই পরাজিত হবে। তবে তারা যদি ভালো নৈপুণ্য প্রদর্শন করতে পারে, তাহলে আগামীতে এশিয়া কাপে দলের সংখ্যা বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে। ক্রিকেট বিশ্বের প্রথম সারির দশটি দলের পাঁচটি দক্ষিণ এশিয়ার। নেপাল যদি আগামীতে শক্তিশালী দলে পরিণত হয় তাহলে ক্রিকেট বিশ্বে দক্ষিণ এশিয়া আরও শক্তিশালী হবে। এখনই বিশ্বকাপের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং এশিয়া কাপ। আগামীতে হয়তো এশিয়া কাপ ক্রিকেট বিশ্বে আরো বেশি গুরুত্ব বহন করবে।

লেখক:- জাতীয় ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার, সাধারণ সম্পাদক-বাংলাদেশ স্পোর্টস কমেন্টেটরস ফোরাম, ক্রীড়া সম্পাদক-দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৪:৩১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৩
১৮১ বার পড়া হয়েছে

এশিয়া কাপ শুরু আগামীকাল

আপডেট : ০৪:৩১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৩

এবারের এশিয়া কাপের মূল আয়োজক পাকিস্তান হলেও খেলা হবে দুই দেশে- পাকিস্তানে এবং শ্রীলঙ্কায়। ভারত কোনক্রমেই পাকিস্তানে গিয়ে ম্যাচ খেলতে রাজি না হওয়াতেই শেষ পর্যন্ত হাইব্রিড মডেল বেছে নিতে হয়েছে। এখানে এমনভাবে ফিক্সচার করা হয়েছে, যাতে করে ভারতকে কোন ম্যাচ‌ই পাকিস্তানে গিয়ে খেলতে না হয়। যার ফলে পাকিস্তান হোস্ট হওয়া সত্ত্বেও তাদের নিজেদের ম্যাচ‌ও শ্রীলঙ্কায় গিয়ে খেলতে হবে।

দুটি গ্রুপে তিনটি করে মোট ছ’টি দল অংশ নেবে এবারের এশিয়া কাপে। ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান এবং নেপাল। আর ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা এবং আফগানিস্তান। ‘এ’ গ্রুপে যে দল চ্যাম্পিয়ন হয়, সাধারণত তারাই হয় এ-১ এবং যে দল রানার্স আপ হয় তাদেরকে ধরা হয় এ-২ । একইভাবে বি গ্রুপে যে দল চ্যাম্পিয়ন হবে, তাদের হওয়ার কথা বি-১ এবং যে দল রানার্স আপ হবে, তাদের হওয়ার কথা বি-২। কিন্তু এবারের হাইব্রিড মডেলের কারণে বিষয়টি ভিন্ন। ‘এ’ গ্রুপ থেকে পাকিস্তান গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা রানার্স আপ হোক  তারা হবে এ-১, একইভাবে ভারত গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা রানার্স আপ হোক তারা হবে এ-২। আবার ‘বি’ গ্রুপ থেকে শ্রীলংকা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা গ্রুপ রানার্স আপ হোক তারা হবে বি-১, আর বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হোক বা রানার্স আপ হোক, বাংলাদেশ হবে বি-২। ‘এ’ গ্রুপ থেকে যদি ভারত বা পাকিস্তানের পরিবর্তে নেপাল সুপার ফোরে কোয়ালিফাই করে, তাহলে যে দলের পরিবর্তে কোয়ালিফাই করবে, নেপাল সেই দলের জায়গা নেবে। অর্থাৎ পাকিস্তান কোয়ালিফাই করতে না পারলে নেপাল হবে এ-১ আর ভারত কোয়ালিফাই করতে না পারলে নেপাল হবে এ-২। ‘বি’ গ্রুপের ক্ষেত্রেও একই ভাবে আফগানিস্তান যদি কোয়ালিফাই করে, তাহলে শ্রীলঙ্কা বা বাংলাদেশের মধ্যে যে দল বাদ যাবে আফগানিস্তান তাদের জায়গা নেবে। শ্রীলঙ্কা বাদ গেলে আফগানিস্তান হবে বি-১, আর বাংলাদেশ বাদ গেলে আফগানিস্তান হবে বি-২। টুর্নামেন্টের ১৩ টি ম্যাচের মধ্যে চারটি হবে পাকিস্তানে এবং ৯ টি হবে শ্রীলঙ্কায়।
নেপাল প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপে খেলতে এসেছে। অভিজ্ঞতার দিক থেকেও তারা অনেক পেছনে। ফলে ‘এ’ গ্রুপ থেকে ভারত এবং পাকিস্তান যে সহজেই কোয়ালিফাই করবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
কিন্তু ‘বি’গ্রুপের হিসাব ভিন্ন। ঘরের মাটিতে শ্রীলংকা অনেক শক্তিশালী দল। এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার রেকর্ড‌ও অনেক ভালো। এ পর্যন্ত এশিয়া কাপের যে ১৫ টি আসর বসেছে সেখানে ভারত সর্বোচ্চ সাতবার, শ্রীলঙ্কা ছয় বার এবং পাকিস্তান দুইবার শিরোপা জিতেছে। তাছাড়া ঘরের মাঠে খেলার সুযোগ পাচ্ছে শ্রীলংকা। তাই এবারের এশিয়া কাপে শ্রীলংকার ভালো করার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারপরও ক্রিকেট গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা। তাই নিশ্চিত করে বলা যায় না যে, শ্রীলঙ্কা কোয়ালিফাই করবেই। বাংলাদেশের গ্রুপে আফগানিস্তান বাংলাদেশের জন্য বিপদজনক হতে পারে। মাত্র কিছুদিন আগে বাংলাদেশের মাটিতে বাংলাদেশকে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে আফগানিস্তান। ফলে মনস্তাত্ত্বিকভাবে তারা কিছুটা এগিয়ে রয়েছে। তবে পাকিস্তানের কাছে মাত্র‌ই তারা ০-৩ এ সিরিজ হেরেছে। যদিও একটি ম্যাচ তারা প্রায় জিতে‌ই গিয়েছিল,  কিন্তু শেষ ওভারের নাটকীয়তায় শেষ পর্যন্ত এক উইকেটে পাকিস্তানের কাছে পরাজিত হয়েছিল আফগানিস্তান। আগামীকাল টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তান মুখোমুখি হবে নেপালের। ১৭ সেপ্টেম্বর তারিখে ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ এ পর্যন্ত তিনবার এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলেছে। ২০১২, ২০১৬ এবং ২০১৮ সালে বাংলাদেশ এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলে তিনবারই পরাজিত হয়েছে।
এবারে যে চারটি ভেন্যুতে ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে, তার মধ্যে রয়েছে পাকিস্তানের দুটি এবং শ্রীলংকার দুটি ভেন্যু। পাকিস্তানের ভেন্যু দুটি হচ্ছে, মুলতানের মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম। আর শ্রীলংকার ভেন্যু দুটি হচ্ছে, কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম এবং ক্যান্ডির পাল্লেকেলে স্টেডিয়াম।

গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসেছিল এশিয়া কাপের আসর। গত আসরটি ছিল টি-টোয়েন্টি ফরমেটে। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের একটি চমৎকার সিদ্ধান্ত হচ্ছে, বিশ্বকাপের আগে এশিয়া কাপ হবে সেই ফরমেটে যে ফরমেটে অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন বিশ্বকাপ। অর্থাৎ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে যখন এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হবে, তখন এশিয়া কাপ হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। এই বছরের অক্টোবর মাসে ভারতে বসবে ওডিআই বিশ্বকাপের আসর। তাই এবারের বিশ্বকাপ হবে ওডিআই ফরমেটে। তার মানে হচ্ছে, এশিয়া কাপে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর একটা ভালো প্রস্তুতি হয়ে যাচ্ছে আসন্ন বিশ্বকাপের জন্য।
এবারের এশিয়া কাপে নেপাল হয়তো বা গ্রুপ পর্বের দুটি ম্যাচেই পরাজিত হবে। তবে তারা যদি ভালো নৈপুণ্য প্রদর্শন করতে পারে, তাহলে আগামীতে এশিয়া কাপে দলের সংখ্যা বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে। ক্রিকেট বিশ্বের প্রথম সারির দশটি দলের পাঁচটি দক্ষিণ এশিয়ার। নেপাল যদি আগামীতে শক্তিশালী দলে পরিণত হয় তাহলে ক্রিকেট বিশ্বে দক্ষিণ এশিয়া আরও শক্তিশালী হবে। এখনই বিশ্বকাপের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং এশিয়া কাপ। আগামীতে হয়তো এশিয়া কাপ ক্রিকেট বিশ্বে আরো বেশি গুরুত্ব বহন করবে।

লেখক:- জাতীয় ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার, সাধারণ সম্পাদক-বাংলাদেশ স্পোর্টস কমেন্টেটরস ফোরাম, ক্রীড়া সম্পাদক-দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার।