১২:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

আনোয়ারাতে কালবৈশাখীতে উড়ে গেল টিনের চালা, লণ্ডভণ্ড বিদ্যুৎ ব্যবস্থা

দক্ষিণ চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর গ্রামে কালবৈশাখী ঝড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের পাঁচটি অধিক খুঁটি ও বেশ কিছু ট্রান্সমিটার। চার শতাধিক সংযোগ লাইন ও দুই শতাধিক মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক গাছ সঞ্চালন লাইনের ওপর পড়ায় বিদ্যুতের এ বিপর্যয় অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। ঝড়ে উপজেলায় প্রায় ৪০ টির মতো বসতঘর, দোকানপাট ও হাঁস-মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার ৩০টি গ্রামের কয়েক হাজার গ্রাহক অন্ধকারে রয়েছেন। 

কালবৈশাখী ঝড়টি রোববার সন্ধ্যায় শুরু হয়ে থেমে থেমে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে। বিশেষ করে উপজেলা সদর ইউনিয়ন ও হাইলধর ইউনিয়ন এলাকায় বেশি আঘাত হেনেছে। এসব গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, রোববার সন্ধ্যায় ঝড়ে টিনসেড ঘরের চালা প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে উড়ে গেছে। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি গ্রামের গাছপালা ভেঙে বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে। কিছু কিছু এলাকায় কয়েকটি শতবর্ষী কৃষ্ণচুড়া গাছের গোড়া ওপড়ে গেছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নাসিরনগরে কালবৈশাখী ঝড়ে সদর ও হাইলধর ইউনিয়নসহ উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের বেশকিছু ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৬:১০:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪
৮ বার পড়া হয়েছে

আনোয়ারাতে কালবৈশাখীতে উড়ে গেল টিনের চালা, লণ্ডভণ্ড বিদ্যুৎ ব্যবস্থা

আপডেট : ০৬:১০:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর গ্রামে কালবৈশাখী ঝড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের পাঁচটি অধিক খুঁটি ও বেশ কিছু ট্রান্সমিটার। চার শতাধিক সংযোগ লাইন ও দুই শতাধিক মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক গাছ সঞ্চালন লাইনের ওপর পড়ায় বিদ্যুতের এ বিপর্যয় অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। ঝড়ে উপজেলায় প্রায় ৪০ টির মতো বসতঘর, দোকানপাট ও হাঁস-মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার ৩০টি গ্রামের কয়েক হাজার গ্রাহক অন্ধকারে রয়েছেন। 

কালবৈশাখী ঝড়টি রোববার সন্ধ্যায় শুরু হয়ে থেমে থেমে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে। বিশেষ করে উপজেলা সদর ইউনিয়ন ও হাইলধর ইউনিয়ন এলাকায় বেশি আঘাত হেনেছে। এসব গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, রোববার সন্ধ্যায় ঝড়ে টিনসেড ঘরের চালা প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে উড়ে গেছে। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি গ্রামের গাছপালা ভেঙে বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে। কিছু কিছু এলাকায় কয়েকটি শতবর্ষী কৃষ্ণচুড়া গাছের গোড়া ওপড়ে গেছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নাসিরনগরে কালবৈশাখী ঝড়ে সদর ও হাইলধর ইউনিয়নসহ উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের বেশকিছু ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।