০৯:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

একশ’ এতিম শিশু রেস্টুরেন্টে বসে খেল উন্নত খাবার

প্রতিনিধির নাম
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে একশত এতিম শিশুকে চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসিয়ে উন্নত খাবার খাওয়ালেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন জ্ঞানের আলো পাঠাগার ।
শনিবার দুপুরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জ্ঞানের আলো পাঠাগার উপজেলার চাং পাং চাইনিজ রেস্টুরেন্টে ব্যতিক্রমী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
খাবার ম্যানুতে ছিল ফ্রাইড রাইস, ফ্রাইড চিকেন, চিকেন মাসালা, চাইনিজ সবজি, সালাদ ও কোমল পানিয়। খাবার শেষে প্রতি শিশুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে একটি করে কম্বল দেওয়া হয়।
এরআগে জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মন্ডলের সভাপতিত্বে মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর গুরুত্ব এবং তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ, হিরণ ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান মাজাহারুল আলম পান্না, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম দাড়িয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন খান, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সুমন হোসেন বাচ্চু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক গাজী খসরু, যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান বক্তব্য রাখেন।
জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মন্ডল বলেন, মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আমরা একশত এতিম শিশুকে খাওয়ানোর জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে পোস্ট দেই। এই পোস্টে সাড়া দিয়ে কিছু মানবিক মানুষ আমাদের অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেন। এই অর্থ দিয়ে আজ শনিবার আমরা একশত এতিম শিশুকে চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসিয়ে উন্নত খাবার খাওয়ালাম। এছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য আমাদেরকে ৫শ’ কম্বল দিয়েছেন। সেখান থেকে একশত কম্বল এই এতিম শিশুদেরকে দেওয়া হয়েছে।
কুরপালা মাদ্র্রাসা ও এতিম খানার শিক্ষার্থী জুবায়ের ইসলাম মাহাদী ও মোঃ শাওন বলেন, চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসে এ ধরণের খাবার আগে কখনো খাইনি। এই প্রথম এ ধরণের খাবার খেলাম। খাবার শেষে এরা একটি কম্বলও দিয়েছেন। এখানে এসে খুব ভালো লাগলো।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ বলেন, এই ব্যতিক্রমী আয়োজন করার জন্য জ্ঞানের আলো পাঠাগারকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তারা দীর্ঘদিন ধরে এ ধরণের ব্যতিক্রমী কর্মকান্ড করে আসছেন। আমি সমাজের বিত্তশালীদের জ্ঞানের আলো পাঠাগারের এই কর্মকান্ডে সহযোগিতা করার জন্য আহব্বান জানাচ্ছি।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৭:০০:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২২
১৬৯ বার পড়া হয়েছে

একশ’ এতিম শিশু রেস্টুরেন্টে বসে খেল উন্নত খাবার

আপডেট : ০৭:০০:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২২
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে একশত এতিম শিশুকে চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসিয়ে উন্নত খাবার খাওয়ালেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন জ্ঞানের আলো পাঠাগার ।
শনিবার দুপুরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জ্ঞানের আলো পাঠাগার উপজেলার চাং পাং চাইনিজ রেস্টুরেন্টে ব্যতিক্রমী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
খাবার ম্যানুতে ছিল ফ্রাইড রাইস, ফ্রাইড চিকেন, চিকেন মাসালা, চাইনিজ সবজি, সালাদ ও কোমল পানিয়। খাবার শেষে প্রতি শিশুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে একটি করে কম্বল দেওয়া হয়।
এরআগে জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মন্ডলের সভাপতিত্বে মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর গুরুত্ব এবং তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ, হিরণ ইউনিয়ন পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান মাজাহারুল আলম পান্না, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম দাড়িয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন খান, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সুমন হোসেন বাচ্চু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক গাজী খসরু, যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান বক্তব্য রাখেন।
জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মন্ডল বলেন, মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আমরা একশত এতিম শিশুকে খাওয়ানোর জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে পোস্ট দেই। এই পোস্টে সাড়া দিয়ে কিছু মানবিক মানুষ আমাদের অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেন। এই অর্থ দিয়ে আজ শনিবার আমরা একশত এতিম শিশুকে চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসিয়ে উন্নত খাবার খাওয়ালাম। এছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য আমাদেরকে ৫শ’ কম্বল দিয়েছেন। সেখান থেকে একশত কম্বল এই এতিম শিশুদেরকে দেওয়া হয়েছে।
কুরপালা মাদ্র্রাসা ও এতিম খানার শিক্ষার্থী জুবায়ের ইসলাম মাহাদী ও মোঃ শাওন বলেন, চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসে এ ধরণের খাবার আগে কখনো খাইনি। এই প্রথম এ ধরণের খাবার খেলাম। খাবার শেষে এরা একটি কম্বলও দিয়েছেন। এখানে এসে খুব ভালো লাগলো।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ বলেন, এই ব্যতিক্রমী আয়োজন করার জন্য জ্ঞানের আলো পাঠাগারকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তারা দীর্ঘদিন ধরে এ ধরণের ব্যতিক্রমী কর্মকান্ড করে আসছেন। আমি সমাজের বিত্তশালীদের জ্ঞানের আলো পাঠাগারের এই কর্মকান্ডে সহযোগিতা করার জন্য আহব্বান জানাচ্ছি।