০৭:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

বিরলে পূর্ব শত্রু তার জের ধরে আমন ধানের ফসলের বিচন নষ্ট হওয়ায় মারামারি।

মোঃ মোকাররম হোসেন, দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলায় ১১ নং পলাশবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের বড় বৈদ্যনাথপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মো রিয়াজুল ইসলাম বয়স ৬৮ বছর। তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিরল উপজেলার শাখার অবসরপ্রাপ্ত একজন অফিস সহকারী পদে কর্মরত ছিলেন । তার পিতা মৃত ওয়াজ উদ্দিন আহমেদ । মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সাবেক সেনা সদস্য তার পিতা মোঃ রিয়াজুল ইসলাম। উভয়ের সাং বড় বৈদ্যনাথপুর ডাকঘরঃ পলাশবাড়ি থানাঃ বিরল জেলা দিনাজপুর ।পূর্ব পারিবারিক শত্রুতা জের ধরে ভট্টু ও রাশেদ নামের দুই ব্যক্তি হুকুমে সন্ত্রাসী আবু বক্কর বয়স ৪৫বছর পিতা মো মাইনুদ্দিন গ্রাম বড় বৈদ্যনাথপুর মাঝাপাড়া বিরল দিনাজপুর তাদের নিজস্ব গবাদি পশু গরু দ্বারা আমাদের আমন ধানের ফসলের বিচন নষ্ট করে দেন এর পর আমি মোস্তাফিজুর রহমান ও আমার বাবা মো, রিয়াজুল ইসলাম মৌখিকভাবে ঘটনার বিষয় নিয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে মোঃ রুহুল আমিন ও মো আল আমিনএর পিতা মোঃ আবু বক্কর, আরমান এর পিতা হাসিনুর রহমান এবং আজিজুর,আনারুল ইসলাম @নান্টু , পিতা মো গোলাম মোস্তফা , সহ এরা সকলে মাদক সেবনকারী থাকা অবস্থায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আমাদের উপর হামলা করে এবং৷ ধারালো অস্ত্র দা এবং চাপাতি ও সামুরাই দিয়ে আমাকে মাথায় ও হাতে আঘাত করার পর পরবর্তীতে আমার এগিয়ে আসলে এবং আমার পিতা মো রিয়াজুল ইসলামকে একই পদ্ধতিতে মাথায় এবং হাতে আঘাত করেন।এর পর আমার পিতা এবং আমার চিৎকারে স্থানীয় প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে ঘটনা স্থল থেকে সন্ত্রাসী বাহিনীরা চলে যায়। ২১ শে জুলাই /২০২৩ রোজ শুক্রবার আনুমানিক সকাল ৯:৩০ মিনিট সময় বৈদ্যনাথপুর এলাকার পীরপুকুরিয়া নামক এক স্থানে ঘটনাটি ঘটেছে। ঘটনা সূত্রে জানা যায় যে আহত অবস্থায় বিরল থানায় গেলে থানার কর্মরত অফিসার এস আই নুর ইসলাম ভাই পরামর্শ দেন আগে চিকিৎসা নেন পরবর্তীতে মামলা গ্রহণ করা হবে। এর পর আহত ব্যক্তিদের কে এমবুলেস যোগে তাৎক্ষণিকভাবে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। আহত ব্যক্তি রিয়াজুল ইসলাম এর মাথায় আঘাতের জায়গায় ৯টি সেলাই পড়েন তার সাথে বাম হাতে চাকুর আঘাতে ২টি সেলাই পড়ে। সেই সাথে আমার সন্তান মোঃ মোস্তাফিজুর এর মাথায় ৮টি সেলাই পড়েন ও তার বাম হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুলের দুটি সেলাই পড়েন। এছাড়াও উভয়ের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করেন।বর্তমানে বাবা এবং ছেলে আমরা উভয় অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তা হইতেছি ।আমাদের অবস্থা খুবই গুরুতর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হসপিটালে তৃতীয় তলায় সার্জারি ইউনিটে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছি । আহত ব্যক্তিরা বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট জানাই আমরা কি এর বিচার পাব না? দিনাজপুরের পুলিশ সুপারের মহাদয়ের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছেন। তাদেরকে দ্রুত প্রত্যেকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এলাকাবাসী ও তার আত্মীয়-স্বজন।

ট্যাগস :
আপডেট : ০২:৫৬:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩
১৬৬ বার পড়া হয়েছে

বিরলে পূর্ব শত্রু তার জের ধরে আমন ধানের ফসলের বিচন নষ্ট হওয়ায় মারামারি।

আপডেট : ০২:৫৬:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩

দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলায় ১১ নং পলাশবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের বড় বৈদ্যনাথপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মো রিয়াজুল ইসলাম বয়স ৬৮ বছর। তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিরল উপজেলার শাখার অবসরপ্রাপ্ত একজন অফিস সহকারী পদে কর্মরত ছিলেন । তার পিতা মৃত ওয়াজ উদ্দিন আহমেদ । মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সাবেক সেনা সদস্য তার পিতা মোঃ রিয়াজুল ইসলাম। উভয়ের সাং বড় বৈদ্যনাথপুর ডাকঘরঃ পলাশবাড়ি থানাঃ বিরল জেলা দিনাজপুর ।পূর্ব পারিবারিক শত্রুতা জের ধরে ভট্টু ও রাশেদ নামের দুই ব্যক্তি হুকুমে সন্ত্রাসী আবু বক্কর বয়স ৪৫বছর পিতা মো মাইনুদ্দিন গ্রাম বড় বৈদ্যনাথপুর মাঝাপাড়া বিরল দিনাজপুর তাদের নিজস্ব গবাদি পশু গরু দ্বারা আমাদের আমন ধানের ফসলের বিচন নষ্ট করে দেন এর পর আমি মোস্তাফিজুর রহমান ও আমার বাবা মো, রিয়াজুল ইসলাম মৌখিকভাবে ঘটনার বিষয় নিয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে মোঃ রুহুল আমিন ও মো আল আমিনএর পিতা মোঃ আবু বক্কর, আরমান এর পিতা হাসিনুর রহমান এবং আজিজুর,আনারুল ইসলাম @নান্টু , পিতা মো গোলাম মোস্তফা , সহ এরা সকলে মাদক সেবনকারী থাকা অবস্থায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আমাদের উপর হামলা করে এবং৷ ধারালো অস্ত্র দা এবং চাপাতি ও সামুরাই দিয়ে আমাকে মাথায় ও হাতে আঘাত করার পর পরবর্তীতে আমার এগিয়ে আসলে এবং আমার পিতা মো রিয়াজুল ইসলামকে একই পদ্ধতিতে মাথায় এবং হাতে আঘাত করেন।এর পর আমার পিতা এবং আমার চিৎকারে স্থানীয় প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে ঘটনা স্থল থেকে সন্ত্রাসী বাহিনীরা চলে যায়। ২১ শে জুলাই /২০২৩ রোজ শুক্রবার আনুমানিক সকাল ৯:৩০ মিনিট সময় বৈদ্যনাথপুর এলাকার পীরপুকুরিয়া নামক এক স্থানে ঘটনাটি ঘটেছে। ঘটনা সূত্রে জানা যায় যে আহত অবস্থায় বিরল থানায় গেলে থানার কর্মরত অফিসার এস আই নুর ইসলাম ভাই পরামর্শ দেন আগে চিকিৎসা নেন পরবর্তীতে মামলা গ্রহণ করা হবে। এর পর আহত ব্যক্তিদের কে এমবুলেস যোগে তাৎক্ষণিকভাবে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। আহত ব্যক্তি রিয়াজুল ইসলাম এর মাথায় আঘাতের জায়গায় ৯টি সেলাই পড়েন তার সাথে বাম হাতে চাকুর আঘাতে ২টি সেলাই পড়ে। সেই সাথে আমার সন্তান মোঃ মোস্তাফিজুর এর মাথায় ৮টি সেলাই পড়েন ও তার বাম হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুলের দুটি সেলাই পড়েন। এছাড়াও উভয়ের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করেন।বর্তমানে বাবা এবং ছেলে আমরা উভয় অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তা হইতেছি ।আমাদের অবস্থা খুবই গুরুতর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হসপিটালে তৃতীয় তলায় সার্জারি ইউনিটে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছি । আহত ব্যক্তিরা বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট জানাই আমরা কি এর বিচার পাব না? দিনাজপুরের পুলিশ সুপারের মহাদয়ের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছেন। তাদেরকে দ্রুত প্রত্যেকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এলাকাবাসী ও তার আত্মীয়-স্বজন।