১১:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

মালিকের অমানবিক কৌশলে কর্মচারির চাকরি হারানোর অভিযোগ

মো. শাহিন

চট্টগ্রাম শহরের প্রসিদ্ধ বাজার চট্টগ্রাম টেরি বাজার, উক্ত বাজারে প্রতিষ্ঠিত কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন’র অমানবিক কৌশলের কারণে চাকরি হারাতে হলো দীর্ঘদিনের সহজ সরল মনের কর্মচারি মো. আজগর হোছাইন কে, বিশেষ সূত্রে জানা যায় মো.আজগর হোছাইন মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের অধীনে তার প্রতিষ্ঠিত কেবি আমান আলী টাওয়ারে বিগত ২০১৩ খেকে ২০২১ পর্যন্ত প্রায় (০৯) বছর সুনামের সাথে চাকরি করে আসছিল কিন্তু হঠাৎ করে আজগর হোছাইন তার পরিবারের একান্ত সমস্যার কারণে মাঝখানে এক বছর (অর্থাৎ-২০২২ সালে) মালিকের কাছ থেকে স্বাভাবিক ভাবে সম্মানের সাথে বিদায় নিয়ে চলে যায়।
পরবর্তীতে মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন মো. আজগর হোছাইন কে চলমান ২০২৩ সালের ২৩শে রমজান নিজ দায়িত্বে তার অধীনে চাকরিতে আবার যোগদান করায়। যোগদানের পর আজগর হোছাইন ঠিক আগের মতো সুন্দর ভাবে সম্মানের সাথে চাকরিতে দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি বিগত ২৩/১০/২৩ ইং তার শারিরীক অসুস্থার কারণে ছুটিতে যায়, ছুটির দিন শেষ না হতে তার মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন তার ম্যানেজারের মাধ্যমে মো. আজগর হোছাইনকে চাকরিতে না আসার জন্য বারণ করে দিয়েছে। মো. আজগর হোছাইন সে খবর শোনার সাথে সাথে সেই ব্যাপারে ম্যানেজারের নিকট জানতে চাইলে ম্যানেজার তার প্রশ্নের উত্তরে বলল এ বিষয়ে আমি কিছু জানিনা সব স্যারের ব্যাপার । সাথে সাথে মো. আজগর হোছাইন মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনকে কল করলে আজগর হোছাইনের কল তিনি রিসিভ করেননি। পরে আজগর হোছাইন ছুটি শেষ না হওয়ার পূর্বে তার কর্মস্থেলে চলে আসেন। আসার পর আজগর হোছাইন তার মালিকের সাথে দেখা করতে চাইলে কিন্তু মালিক আহমদ হোছাইন আজগর হোছাইনকে কোন ধরনের দেখা করার সুযোগ দেননি।এমনকি মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন আরো বলতে শুরু করলো যে, আজগর হোছাইনের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নাই তার সাথে আমার কোন ধরনের কথা বার্তা বলার প্রয়োজনও নাই বলে আজগর হোছাইনের বক্তব্য। আবার অন্য দিকে মো.আজগর হোছাইনের বিষয়ে সব ধরনের কথা বার্তা মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের পক্ষে তার ম্যানেজার আদান প্রদান করতেছেন বলে আজগর হোছাইন জানান। মার্কেটরে মালিকের শত কথা জেনে শোনেও বাঁধা উপেক্ষা করে মো. আজগর তার মালিকের সাথে সরাসরি দেখা করতে অফিসে গেলে মার্কেটের মালিক মো. আজগর হোছাইন কে অফিসে প্রবেশ করতে অনুমনি দেননি বলে আজগর হোছাইনের বক্তব্য। পরে কর্মচারি মো. আজগর হোছাইন এস,এম, আহমদ হোছাইনের ম্যানেজারের মাধ্যমে কি সমস্যা আবার জানতে চাইলে ম্যানেজার বলল আপনার বিষয়ে (অর্থাৎ আজগর হোছাইনের) বিষয়ে কোন কথা মালিক শুনতে রাজিনা এমনকি বলতেও রাজিনা মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন।
মো. আজগর হোছাইন শত কষ্ট আর বেদনা দুঃখ ভরা মন নিয়ে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের নিকট উপস্থিত হয়ে তার মনভরা দুঃখ আর কষ্ট নিয়ে মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের অমানবিক বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেন। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার মো. আজগর হোছাইনকে তার চাকরির বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে আজগর হোছাইন দৈনিক বাংলাদেশ সামাচারকে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিলেন। তারমধ্যে দুইটি বিষয় পরিষ্কার প্রমানিত যে, ১.মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন কর্মচারিদের সাথে সুন্দর ভাবে ব্যবহার করতেন না সব সময় বকাবকি করতঃ ২.ঠিকমতো বেতন প্রদান করতেন না কর্মচারিরা কিছু বললে ঐ কর্মচারিকে তারপরের দিন থেকে বিদায় করতে বাধ্য হতো। আরো বিভিন্ন ধরনের চাপের মধ্যে রাখতেন এবং বকাবকিও করতেন বলে জানা গেছে আজগর হোছাইনের পরিষ্কার বক্তব্য।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর এলাকার একজন সহজ সরল মনের মোক্তার হোছাইন নামের এক ব্যক্তি এস,এম, আহমদ হোছাইন অধীনে দীর্ঘদিন থেকে চাকরি করেছিলেন আনুমানিক বিগত (০২) মাস আগে বিনা কারণে মোক্তার হোছাইন কে চাকরি থেকে বিদায় করে দিয়েছে বলে প্রমান আছে এমনকি তার বেতন থেকে ৩০০০ টাকা অন্যায়ভাবে কেটেও রেখেছে বলে দাবি উঠছে। পরে বাংলাদেশ সমাচার মোক্তার হোছাইনের সাথে তার বিষয়ে যোগাযোগ করলে মোক্তার হোছাইন একেবারে কান্নার সুর নিয়ে তার মনের কষ্ট আর দুঃখ বর্ণনা দিল। পরে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিকের ম্যানেজার সাথে উপরোক্ত ঘনটার বিষয়ে যোগাযোগ করলে ম্যানেজার বলল আমি আসলে সেই বিষয়ে কিছু জানিনা সবকিছু স্যারের এখতিয়ার । এ বিষয়ে মার্কেটের মালিকের আরেকজন কর্মচারির সাথে যোগাযোগ করলে কর্মচারি পরিস্কার ভাবে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে বলল আমি উক্ত ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানিনা তবে আজগর হোছাইনকে বিদায় করে দিয়েছে এইটুকু অবগত আছি বলে তিনি জানান। বিস্তারিত জানতে চাইলে কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের স্যারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন কর্মচারির বক্তব্য । উপরোক্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের সাথে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার করতে চাইলে দুইটি নম্বার থেকে বেশ কয়েকবার কল করলে তিনি মোবাইল রিসিভ করেন নাই,
বিগত ১১/১১/২৩ খ্রি. সকাল আনুমানিক ১১.০০ টার সময় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে মার্কেটের মালিক এস.এম. আহমদ হোছাইন নিজ থেকে কল করলে মার্কেটের মালিক বাংলাদেশ সমাচার কে জিজ্ঞেস করল আপনি কে কোথায় থেকে বলছেন তারপর দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার উনাকে পরিচয় দিয়েছেন। পরিচয় দেওয়ার পর মালিক আহমদ হোছাইনকে তার কর্মচারি আজগর হোছাইনের বিষয়ে প্রশ্ন করলে সেই প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে সাথে সাথে মোবাইল কেটে দেন। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের আবার কল ট্রাই করতে থাকে অনেকবার কল দেওয়ার পর এস,এম, আহমদ হোছাইন আর কল রিসিভ করেন নাই। পরে আর বিস্তারিত কথা বলার সুযোগ হয়নি বলে জানান দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার।

গত ১১/১১/২০১৩ খ্রি. শনিবার বিকাল দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আমিনুল হকের নিকট মো. আজগর হোছাইনের বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে বলল তিনি আজগর হোছাইনের বিষয়টি নিয়ে অবগত না। কিন্তু ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আমিনুল হক নিজ থেকে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে বলল মো. আজগর হোছাইনকে টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির অফিসে গিয়ে তার সাথে দেখা করতে সভাপতির বক্তব্য।
টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে দেয়া বক্তব্যটি মো. আজগর হোছাইনের সাথে আলোচনা করলে আজগর হোছাইন বলল আমি ব্যক্তিগত ভাবে সমিতির সভাপতি স্যারের সাথে কথা বলব সময় করে দেখাও করবে বলে আজগর হোছাইন জানান।
মো. আজগর হোছাইনের নিকট কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন’র অমানবিক কৌশলের বিপক্ষে আইনগত কোন ব্যবস্থা গ্রহন করবে কিনা জানতে চাইলে আজগর হোছাইন তখন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে পরিষ্কার ভাবে বলল যে আমার যৌক্তিক দাবি আমাকে কি কারণে চাকরি হারাতে হল অবশ্যই মালিকের মুখ থেকে বলতে হবে আমি মানুষ আমার ভুল থাকতে পারে আমি অপরাধ করতে পারি কিন্তু আমার এই মুহুর্তে জানা নাই আমার মালিকের নিকট আামর দাবি আমার অপরাধ কি এবং কি কারণে আমাকে বিদায় করে দিয়েছে আমাকে কোন ধরনের কখা না বলে সেটা অবশ্যই বলতে হবে। তাছাড়া আমি যদি এই বিষয়ে চুপচাপ বসে থাকি তাহলে সেটা হবে আমার দুর্বলতা আমার অপরাধ আমাকে বলুক এভাবে মালিক কর্মচারিদের সাথে অমানবিক আচরণ করে যাচ্ছে কেউ মালিকের কাছ থেকে অতীতে জানার সাহস করেননি কারণ সে কর্মচারিদের বিভিন্ন ধরনের ভয় দেখাতো বলে উল্লেখ করেছে আজগর, তাছাড়া মালিকের নিকটতম একজন আত্মীয় নাকি মো. আজগর হোছাইনকে মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধুমকি ভয় দেখাচ্ছে আজগর হোছাইনকে টেরি বাজার কিংবা যেখানে পাই সেখানে পেলে দেখাবে মারধর করবে এবং প্রানের হুমকিও দিয়েছে বলে আজগর হোছাইনের বক্তব্য। আজগর হোছাইন আরো বলেন আমার কাজ এখানে শেষ নয় আমি মালিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্যা বলে তিনি জানান। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে।
আজগর হোছাইনকে তার বেতনের বিষয়ে একান্ত ভাবে জানতে চাইলে মো. আজগর হোছাইন বাংলাদেশ সমাচার কে বলেন আমাকে প্রতি মাসে ১১,০০০ টাকা করে বেতন প্রদান করতো তাও এক সাথে কোনদিন দেননি অল্প অল্প করে দিতো বেশির ভাগ বাকি রেখে দিতো আজগর হোছাইন আরো দাবি করেন এ ধরনের আচরণ শুধু আমার ব্যাপারে না যারা চলে গেছে তাঁদের ক্ষেত্রেও করতোঃ মালিকের পক্ষ থেকে আর টাকা পাবে কিনা জানতে চাইলে মো. আজগর হোছাইন বলেন বর্তমানে মালিকের পক্ষ থেকে আমি আরো ১০,০০০ টাকা পাবো বলে দাবি করেন। বাকি টাকা দিবে কিনা জানতে চাইলে আজগর হোছাইন বলল আমাকে যখন বিদায় করে দিয়েছে তখন ইচ্ছে করলে দিতে পারতো কিন্তু দেননি কারণ উনার সে মন-মানসিকতা নাই যেখানে পুরা মাস চাকরি ঠিক সময় বেতন পাচ্ছিনা সেখানে কিভাবে সেই এতো টাকা দিবে আজগর মোছাইনের প্রশ্ন? কিন্তু আমার টাকা দিতেই হবেই আমার সব টাকা দিয়ে দিতে হবে দাবি জানান। কিন্তু মালিক ইচ্ছেকৃত ভাবে টাকা দিতে রাজি না বলে আজগরের মন্তব্য। তাছাড়া আজগর হোছাইন বলল এস,এম,আহমদ হোছাইন একজন মালিক হিসেবে কর্মচারিকে অনেক কিছু বলার অধিকার আছে তাও কিন্তু শালীনতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে। তার অর্থ এই নয় যে মালিক যখন যেটা মনে করেন কর্মচারির সাথে সেটা করবে তা কখনো হতে পারেনা। কর্মচারিরা অপরাধ করলে তার আচরণ মালিকের পছন্দ না হলে কর্মচারিকে নিয়ম অনুসারে বিদায় করতে পারে কিন্তু একদম কিছু না বলে অন্য জনের মাধ্যমে চাকরিতে না আসার জন্য বললে সেটা কি আসলে যুক্তিগত কিনা আজগর হোছাইনের বক্তব্য।।
মো. আজগর হোছাইন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে আরো বলেন আমার মতো যারা আগের কর্মচারি এস,এম,আহমদ হোছাইন অধীনে চাকরি করে এই ধরনের অন্যায় কৌশলে পড়ে চলে যেতে হয়েছে তারা কোন প্রতিবাদ করতে সক্ষম হয়নি অন্তত আমি আমার মতো সাধারণ মানুষ যারা আছে তাঁদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই এই ধরনের অমানবিক

ট্যাগস :
আপডেট : ০৮:০৮:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩
১৩৮ বার পড়া হয়েছে

মালিকের অমানবিক কৌশলে কর্মচারির চাকরি হারানোর অভিযোগ

আপডেট : ০৮:০৮:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩

চট্টগ্রাম শহরের প্রসিদ্ধ বাজার চট্টগ্রাম টেরি বাজার, উক্ত বাজারে প্রতিষ্ঠিত কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন’র অমানবিক কৌশলের কারণে চাকরি হারাতে হলো দীর্ঘদিনের সহজ সরল মনের কর্মচারি মো. আজগর হোছাইন কে, বিশেষ সূত্রে জানা যায় মো.আজগর হোছাইন মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের অধীনে তার প্রতিষ্ঠিত কেবি আমান আলী টাওয়ারে বিগত ২০১৩ খেকে ২০২১ পর্যন্ত প্রায় (০৯) বছর সুনামের সাথে চাকরি করে আসছিল কিন্তু হঠাৎ করে আজগর হোছাইন তার পরিবারের একান্ত সমস্যার কারণে মাঝখানে এক বছর (অর্থাৎ-২০২২ সালে) মালিকের কাছ থেকে স্বাভাবিক ভাবে সম্মানের সাথে বিদায় নিয়ে চলে যায়।
পরবর্তীতে মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন মো. আজগর হোছাইন কে চলমান ২০২৩ সালের ২৩শে রমজান নিজ দায়িত্বে তার অধীনে চাকরিতে আবার যোগদান করায়। যোগদানের পর আজগর হোছাইন ঠিক আগের মতো সুন্দর ভাবে সম্মানের সাথে চাকরিতে দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি বিগত ২৩/১০/২৩ ইং তার শারিরীক অসুস্থার কারণে ছুটিতে যায়, ছুটির দিন শেষ না হতে তার মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন তার ম্যানেজারের মাধ্যমে মো. আজগর হোছাইনকে চাকরিতে না আসার জন্য বারণ করে দিয়েছে। মো. আজগর হোছাইন সে খবর শোনার সাথে সাথে সেই ব্যাপারে ম্যানেজারের নিকট জানতে চাইলে ম্যানেজার তার প্রশ্নের উত্তরে বলল এ বিষয়ে আমি কিছু জানিনা সব স্যারের ব্যাপার । সাথে সাথে মো. আজগর হোছাইন মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনকে কল করলে আজগর হোছাইনের কল তিনি রিসিভ করেননি। পরে আজগর হোছাইন ছুটি শেষ না হওয়ার পূর্বে তার কর্মস্থেলে চলে আসেন। আসার পর আজগর হোছাইন তার মালিকের সাথে দেখা করতে চাইলে কিন্তু মালিক আহমদ হোছাইন আজগর হোছাইনকে কোন ধরনের দেখা করার সুযোগ দেননি।এমনকি মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন আরো বলতে শুরু করলো যে, আজগর হোছাইনের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নাই তার সাথে আমার কোন ধরনের কথা বার্তা বলার প্রয়োজনও নাই বলে আজগর হোছাইনের বক্তব্য। আবার অন্য দিকে মো.আজগর হোছাইনের বিষয়ে সব ধরনের কথা বার্তা মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের পক্ষে তার ম্যানেজার আদান প্রদান করতেছেন বলে আজগর হোছাইন জানান। মার্কেটরে মালিকের শত কথা জেনে শোনেও বাঁধা উপেক্ষা করে মো. আজগর তার মালিকের সাথে সরাসরি দেখা করতে অফিসে গেলে মার্কেটের মালিক মো. আজগর হোছাইন কে অফিসে প্রবেশ করতে অনুমনি দেননি বলে আজগর হোছাইনের বক্তব্য। পরে কর্মচারি মো. আজগর হোছাইন এস,এম, আহমদ হোছাইনের ম্যানেজারের মাধ্যমে কি সমস্যা আবার জানতে চাইলে ম্যানেজার বলল আপনার বিষয়ে (অর্থাৎ আজগর হোছাইনের) বিষয়ে কোন কথা মালিক শুনতে রাজিনা এমনকি বলতেও রাজিনা মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন।
মো. আজগর হোছাইন শত কষ্ট আর বেদনা দুঃখ ভরা মন নিয়ে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের নিকট উপস্থিত হয়ে তার মনভরা দুঃখ আর কষ্ট নিয়ে মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের অমানবিক বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেন। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার মো. আজগর হোছাইনকে তার চাকরির বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে আজগর হোছাইন দৈনিক বাংলাদেশ সামাচারকে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিলেন। তারমধ্যে দুইটি বিষয় পরিষ্কার প্রমানিত যে, ১.মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন কর্মচারিদের সাথে সুন্দর ভাবে ব্যবহার করতেন না সব সময় বকাবকি করতঃ ২.ঠিকমতো বেতন প্রদান করতেন না কর্মচারিরা কিছু বললে ঐ কর্মচারিকে তারপরের দিন থেকে বিদায় করতে বাধ্য হতো। আরো বিভিন্ন ধরনের চাপের মধ্যে রাখতেন এবং বকাবকিও করতেন বলে জানা গেছে আজগর হোছাইনের পরিষ্কার বক্তব্য।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর এলাকার একজন সহজ সরল মনের মোক্তার হোছাইন নামের এক ব্যক্তি এস,এম, আহমদ হোছাইন অধীনে দীর্ঘদিন থেকে চাকরি করেছিলেন আনুমানিক বিগত (০২) মাস আগে বিনা কারণে মোক্তার হোছাইন কে চাকরি থেকে বিদায় করে দিয়েছে বলে প্রমান আছে এমনকি তার বেতন থেকে ৩০০০ টাকা অন্যায়ভাবে কেটেও রেখেছে বলে দাবি উঠছে। পরে বাংলাদেশ সমাচার মোক্তার হোছাইনের সাথে তার বিষয়ে যোগাযোগ করলে মোক্তার হোছাইন একেবারে কান্নার সুর নিয়ে তার মনের কষ্ট আর দুঃখ বর্ণনা দিল। পরে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিকের ম্যানেজার সাথে উপরোক্ত ঘনটার বিষয়ে যোগাযোগ করলে ম্যানেজার বলল আমি আসলে সেই বিষয়ে কিছু জানিনা সবকিছু স্যারের এখতিয়ার । এ বিষয়ে মার্কেটের মালিকের আরেকজন কর্মচারির সাথে যোগাযোগ করলে কর্মচারি পরিস্কার ভাবে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে বলল আমি উক্ত ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানিনা তবে আজগর হোছাইনকে বিদায় করে দিয়েছে এইটুকু অবগত আছি বলে তিনি জানান। বিস্তারিত জানতে চাইলে কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের স্যারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন কর্মচারির বক্তব্য । উপরোক্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য মার্কেটের মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইনের সাথে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার করতে চাইলে দুইটি নম্বার থেকে বেশ কয়েকবার কল করলে তিনি মোবাইল রিসিভ করেন নাই,
বিগত ১১/১১/২৩ খ্রি. সকাল আনুমানিক ১১.০০ টার সময় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে মার্কেটের মালিক এস.এম. আহমদ হোছাইন নিজ থেকে কল করলে মার্কেটের মালিক বাংলাদেশ সমাচার কে জিজ্ঞেস করল আপনি কে কোথায় থেকে বলছেন তারপর দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার উনাকে পরিচয় দিয়েছেন। পরিচয় দেওয়ার পর মালিক আহমদ হোছাইনকে তার কর্মচারি আজগর হোছাইনের বিষয়ে প্রশ্ন করলে সেই প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে সাথে সাথে মোবাইল কেটে দেন। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের আবার কল ট্রাই করতে থাকে অনেকবার কল দেওয়ার পর এস,এম, আহমদ হোছাইন আর কল রিসিভ করেন নাই। পরে আর বিস্তারিত কথা বলার সুযোগ হয়নি বলে জানান দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার।

গত ১১/১১/২০১৩ খ্রি. শনিবার বিকাল দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আমিনুল হকের নিকট মো. আজগর হোছাইনের বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে বলল তিনি আজগর হোছাইনের বিষয়টি নিয়ে অবগত না। কিন্তু ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আমিনুল হক নিজ থেকে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে বলল মো. আজগর হোছাইনকে টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির অফিসে গিয়ে তার সাথে দেখা করতে সভাপতির বক্তব্য।
টেরি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে দেয়া বক্তব্যটি মো. আজগর হোছাইনের সাথে আলোচনা করলে আজগর হোছাইন বলল আমি ব্যক্তিগত ভাবে সমিতির সভাপতি স্যারের সাথে কথা বলব সময় করে দেখাও করবে বলে আজগর হোছাইন জানান।
মো. আজগর হোছাইনের নিকট কেবি আমান আলী টাওয়ার’র মালিক এস,এম, আহমদ হোছাইন’র অমানবিক কৌশলের বিপক্ষে আইনগত কোন ব্যবস্থা গ্রহন করবে কিনা জানতে চাইলে আজগর হোছাইন তখন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে পরিষ্কার ভাবে বলল যে আমার যৌক্তিক দাবি আমাকে কি কারণে চাকরি হারাতে হল অবশ্যই মালিকের মুখ থেকে বলতে হবে আমি মানুষ আমার ভুল থাকতে পারে আমি অপরাধ করতে পারি কিন্তু আমার এই মুহুর্তে জানা নাই আমার মালিকের নিকট আামর দাবি আমার অপরাধ কি এবং কি কারণে আমাকে বিদায় করে দিয়েছে আমাকে কোন ধরনের কখা না বলে সেটা অবশ্যই বলতে হবে। তাছাড়া আমি যদি এই বিষয়ে চুপচাপ বসে থাকি তাহলে সেটা হবে আমার দুর্বলতা আমার অপরাধ আমাকে বলুক এভাবে মালিক কর্মচারিদের সাথে অমানবিক আচরণ করে যাচ্ছে কেউ মালিকের কাছ থেকে অতীতে জানার সাহস করেননি কারণ সে কর্মচারিদের বিভিন্ন ধরনের ভয় দেখাতো বলে উল্লেখ করেছে আজগর, তাছাড়া মালিকের নিকটতম একজন আত্মীয় নাকি মো. আজগর হোছাইনকে মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধুমকি ভয় দেখাচ্ছে আজগর হোছাইনকে টেরি বাজার কিংবা যেখানে পাই সেখানে পেলে দেখাবে মারধর করবে এবং প্রানের হুমকিও দিয়েছে বলে আজগর হোছাইনের বক্তব্য। আজগর হোছাইন আরো বলেন আমার কাজ এখানে শেষ নয় আমি মালিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্যা বলে তিনি জানান। দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে।
আজগর হোছাইনকে তার বেতনের বিষয়ে একান্ত ভাবে জানতে চাইলে মো. আজগর হোছাইন বাংলাদেশ সমাচার কে বলেন আমাকে প্রতি মাসে ১১,০০০ টাকা করে বেতন প্রদান করতো তাও এক সাথে কোনদিন দেননি অল্প অল্প করে দিতো বেশির ভাগ বাকি রেখে দিতো আজগর হোছাইন আরো দাবি করেন এ ধরনের আচরণ শুধু আমার ব্যাপারে না যারা চলে গেছে তাঁদের ক্ষেত্রেও করতোঃ মালিকের পক্ষ থেকে আর টাকা পাবে কিনা জানতে চাইলে মো. আজগর হোছাইন বলেন বর্তমানে মালিকের পক্ষ থেকে আমি আরো ১০,০০০ টাকা পাবো বলে দাবি করেন। বাকি টাকা দিবে কিনা জানতে চাইলে আজগর হোছাইন বলল আমাকে যখন বিদায় করে দিয়েছে তখন ইচ্ছে করলে দিতে পারতো কিন্তু দেননি কারণ উনার সে মন-মানসিকতা নাই যেখানে পুরা মাস চাকরি ঠিক সময় বেতন পাচ্ছিনা সেখানে কিভাবে সেই এতো টাকা দিবে আজগর মোছাইনের প্রশ্ন? কিন্তু আমার টাকা দিতেই হবেই আমার সব টাকা দিয়ে দিতে হবে দাবি জানান। কিন্তু মালিক ইচ্ছেকৃত ভাবে টাকা দিতে রাজি না বলে আজগরের মন্তব্য। তাছাড়া আজগর হোছাইন বলল এস,এম,আহমদ হোছাইন একজন মালিক হিসেবে কর্মচারিকে অনেক কিছু বলার অধিকার আছে তাও কিন্তু শালীনতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে। তার অর্থ এই নয় যে মালিক যখন যেটা মনে করেন কর্মচারির সাথে সেটা করবে তা কখনো হতে পারেনা। কর্মচারিরা অপরাধ করলে তার আচরণ মালিকের পছন্দ না হলে কর্মচারিকে নিয়ম অনুসারে বিদায় করতে পারে কিন্তু একদম কিছু না বলে অন্য জনের মাধ্যমে চাকরিতে না আসার জন্য বললে সেটা কি আসলে যুক্তিগত কিনা আজগর হোছাইনের বক্তব্য।।
মো. আজগর হোছাইন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারকে আরো বলেন আমার মতো যারা আগের কর্মচারি এস,এম,আহমদ হোছাইন অধীনে চাকরি করে এই ধরনের অন্যায় কৌশলে পড়ে চলে যেতে হয়েছে তারা কোন প্রতিবাদ করতে সক্ষম হয়নি অন্তত আমি আমার মতো সাধারণ মানুষ যারা আছে তাঁদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই এই ধরনের অমানবিক