১১:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

মৌরশী সম্পত্তি জোরপূর্বকবাবে ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও দখল নেওয়ার চেষ্টা নির্যাতনের শিকার জিন্নাতুন নুরাইন ও তার পরিবার আদালতে একরামুল হক সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ক্রাইম রিপোর্টার ছৈয়দুল করিম

ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রাম আব্দুল হক খানের বাড়ী,পাঠানটুলী কাপুড়িয়াপাড়া,২৮নং ওয়ার্ড, ডাকঘর- পাঠানটুলী, থানা- ডবলমুরিং থানাধীন
আসামিরা হলেন মোঃ ইকরামুল হক খান,ইনজামুল হক খান,এরশাদুল হক খান,জোসনা বেগম,নাজমা একরাম,
তাদের বিরুদ্ধে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সি আর মামলা দায়ী করেন এবং কি তাদের বিরুদ্ধে একাধিক জিডি ও মামলা রয়েছেন,
ভুক্তভোগী জিন্নাতুন নুরাইন ও তার পরিবার গণমাধ্যম কর্মীকে জানান জানান গত ০৯/১০/২০২৩ ইং সকাল ১১.০০ টার সময়
ভুক্তভোগী জিন্নাতুন নুরাইন ছোট বাচ্চাদের নিয়ে ঘরে ছিলেন হঠাৎ করে তিনি চিৎকার শুনতে পান তার বিল্ডিং খুঁটি খনন করা হচ্ছে আমি বের হয়ে দেখতে পাই ৫/৬ অপরিচিত মিস্ত্রি লোকজন আমার ঘরের পাশে কক্ষের ভাড়াটিয়া আমার মামলার সাক্ষী বাবুল কান্তি ধর এর বাসার দরজা জানালা হাতুড়ি ও কোরাবারি দিয়ে খনন করা হচ্ছে আমার ভাড়াটিয়া ঘরটি তালা মারা অবস্থায় ছিল তখন বাসার দরজা জানালা ভাঙ্গিয়া চন্দ্র ধর এর বাসার আলমারির তালা ভাঙ্গিয়া আলমারিতে রাখা নগদ ১,৩৫,০০০ টাকা ইনজামুল হক নিয়ে যান এই সময় জোসনা,নাজমা আমার ভাড়াটিয়ার স্ত্রীর ৪ আনা ২ টি স্বর্ণের মোহ মোড়ানো শাকা চুরি ৮ আনা ওজনের ২টি কানের দুল বিভিন্ন স্বর্ণ অলংকার নিয়ে যাই,
এবং কি আসামি ইকরাম আমার শোবার ঘরের আলমারিতে তালা হাতুড়ি আঘাত ভাঙ্গে অনেক মূল্যবান দলিলপত্র অনগ ৩০,০০০ হাজার টাকা নিয়ে যান এবং কি কাপড়-চোপড় তছনছ কোরিয়া ক্ষতি করেন এসব দেখে ভুক্তভোগির ও তার ছেলে মেয়েরা শোর চিৎকার করতে থাকেন তাদের চিৎকারে করতে থাকলে দুই নাম্বার আসামী নাজমুল হক খান আমার গলায় পা দিয়ে চাপিয়ে ধরে আমার গলায় পা দিয়ে ছাপিয়ে ধরে এবং ৪ নম্বর আসামি জোসনা বেগম ও ৫ নাম্বার আসামি নাজমা বেগম আমার পড়ানো ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে ওড়নার ২ মাথা এরশাদুল হক জোসনা বেগম শ্বাসরোধ করিয়া হত্যা চেষ্টা করিলে বাধিনি ছেলেমেয়ে কান্নাকাটি করতে থাকেন এবং আমি আসামিদের হাত থেকে নিজেকে ছড়িয়ে প্রাণে রক্ষা পায় এমন সময় অন্যান্য তারা আমার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে কিল ঘুসি লাথি মারতে থাকে আমার বিভিন্ন জায়গায় শরীরে ক্ষত রকম হয় এরপর ইকরাম ,ইনজামুল, এরশাদুল,আমার গায়ে পড়ানো কাপড় টানে ছিড়ে ফেলেন এসব দেখে আমার ছেলে মেয়ে চিৎকার করতে থাকলে পার্শ্ববর্তী লোকজন এগিয়ে আসতে থাকলে আসামিগণ পালিয়ে যান,
আমার স্বামীকে আমি ঘটনার বিষয় নিয়ে জানাই তিনি ঘরে এসে পুলিশকে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে আসামিরা আবারও এসে আমার স্বামীকে কিল ঘুসি লাথি মারিয়ে বিভিন্ন জায়গায় জখম করেন পরবর্তীতে আমি ও আমার স্বামী চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা ভর্তি হই,
জিন্নাতুন নুরাইন গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বলেন আমি আমার পরিবার নিরাপদ আশ্রয় চাই প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয় চাই পুলিশ প্রশাসনের আশ্রয় চাই
গণমাধ্যম কর্মীরা এ বিষয়ে আশেপাশের লোকজনের সাথে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা ঘটনাটি সত্য বলেন
সি.আর.মামলা নং -১৩০৬/২০২০
জিডি নং ১১১৩/ ২৩/০৭/২০২১
সি.আর.মামলা নং -১৬৬৩/২০২৩
এই মামলাগুলোর বিষয় নিয়ে ডবলমুরিং থানায় গণমাধ্যম কর্মীরা সন্ধ্যা ৬টায় ০৭/১১/২০২৩
ওসির সাথে কথা বলতে গেলে তখন থানায় ওসি ছিলেন না
ওই সময় থানার ডিউটি অফিসার এস আই সাহানা যিনি বর্তমান মামলার আয়ু তার সাথে গণমাধ্যম কর্মীরা কথা বললে উনি জানান আমি এ মামলার বিষয়গুলো নিয়ে কিছুটা জানি কালকে গিয়ে আরেকটু সরোজিনী তদন্ত করব
আসামি মোহাম্মদ একরামুল হক খানের সাথে গণমাধ্যম কর্মীরা মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি মামলাটি বিষয় নিয়ে কিছু জানেন না মিথ্যা মামলা বলেন গণমাধ্যম কর্মীর উপর রাগান্বিত হয়ে ওঠেন তিনি গণমাধ্যম কর্মীকে হুমকি দেন গণমাধ্যম কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলে জানান
ইনজামুল হক,এরশাদুল হক,জোসনা, নাজমা, এদের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে যোগাযোগ মেলেনি

ট্যাগস :
আপডেট : ০৮:১৭:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩
১৫৪ বার পড়া হয়েছে

মৌরশী সম্পত্তি জোরপূর্বকবাবে ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও দখল নেওয়ার চেষ্টা নির্যাতনের শিকার জিন্নাতুন নুরাইন ও তার পরিবার আদালতে একরামুল হক সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট : ০৮:১৭:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩

ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রাম আব্দুল হক খানের বাড়ী,পাঠানটুলী কাপুড়িয়াপাড়া,২৮নং ওয়ার্ড, ডাকঘর- পাঠানটুলী, থানা- ডবলমুরিং থানাধীন
আসামিরা হলেন মোঃ ইকরামুল হক খান,ইনজামুল হক খান,এরশাদুল হক খান,জোসনা বেগম,নাজমা একরাম,
তাদের বিরুদ্ধে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সি আর মামলা দায়ী করেন এবং কি তাদের বিরুদ্ধে একাধিক জিডি ও মামলা রয়েছেন,
ভুক্তভোগী জিন্নাতুন নুরাইন ও তার পরিবার গণমাধ্যম কর্মীকে জানান জানান গত ০৯/১০/২০২৩ ইং সকাল ১১.০০ টার সময়
ভুক্তভোগী জিন্নাতুন নুরাইন ছোট বাচ্চাদের নিয়ে ঘরে ছিলেন হঠাৎ করে তিনি চিৎকার শুনতে পান তার বিল্ডিং খুঁটি খনন করা হচ্ছে আমি বের হয়ে দেখতে পাই ৫/৬ অপরিচিত মিস্ত্রি লোকজন আমার ঘরের পাশে কক্ষের ভাড়াটিয়া আমার মামলার সাক্ষী বাবুল কান্তি ধর এর বাসার দরজা জানালা হাতুড়ি ও কোরাবারি দিয়ে খনন করা হচ্ছে আমার ভাড়াটিয়া ঘরটি তালা মারা অবস্থায় ছিল তখন বাসার দরজা জানালা ভাঙ্গিয়া চন্দ্র ধর এর বাসার আলমারির তালা ভাঙ্গিয়া আলমারিতে রাখা নগদ ১,৩৫,০০০ টাকা ইনজামুল হক নিয়ে যান এই সময় জোসনা,নাজমা আমার ভাড়াটিয়ার স্ত্রীর ৪ আনা ২ টি স্বর্ণের মোহ মোড়ানো শাকা চুরি ৮ আনা ওজনের ২টি কানের দুল বিভিন্ন স্বর্ণ অলংকার নিয়ে যাই,
এবং কি আসামি ইকরাম আমার শোবার ঘরের আলমারিতে তালা হাতুড়ি আঘাত ভাঙ্গে অনেক মূল্যবান দলিলপত্র অনগ ৩০,০০০ হাজার টাকা নিয়ে যান এবং কি কাপড়-চোপড় তছনছ কোরিয়া ক্ষতি করেন এসব দেখে ভুক্তভোগির ও তার ছেলে মেয়েরা শোর চিৎকার করতে থাকেন তাদের চিৎকারে করতে থাকলে দুই নাম্বার আসামী নাজমুল হক খান আমার গলায় পা দিয়ে চাপিয়ে ধরে আমার গলায় পা দিয়ে ছাপিয়ে ধরে এবং ৪ নম্বর আসামি জোসনা বেগম ও ৫ নাম্বার আসামি নাজমা বেগম আমার পড়ানো ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে ওড়নার ২ মাথা এরশাদুল হক জোসনা বেগম শ্বাসরোধ করিয়া হত্যা চেষ্টা করিলে বাধিনি ছেলেমেয়ে কান্নাকাটি করতে থাকেন এবং আমি আসামিদের হাত থেকে নিজেকে ছড়িয়ে প্রাণে রক্ষা পায় এমন সময় অন্যান্য তারা আমার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে কিল ঘুসি লাথি মারতে থাকে আমার বিভিন্ন জায়গায় শরীরে ক্ষত রকম হয় এরপর ইকরাম ,ইনজামুল, এরশাদুল,আমার গায়ে পড়ানো কাপড় টানে ছিড়ে ফেলেন এসব দেখে আমার ছেলে মেয়ে চিৎকার করতে থাকলে পার্শ্ববর্তী লোকজন এগিয়ে আসতে থাকলে আসামিগণ পালিয়ে যান,
আমার স্বামীকে আমি ঘটনার বিষয় নিয়ে জানাই তিনি ঘরে এসে পুলিশকে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে আসামিরা আবারও এসে আমার স্বামীকে কিল ঘুসি লাথি মারিয়ে বিভিন্ন জায়গায় জখম করেন পরবর্তীতে আমি ও আমার স্বামী চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা ভর্তি হই,
জিন্নাতুন নুরাইন গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বলেন আমি আমার পরিবার নিরাপদ আশ্রয় চাই প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয় চাই পুলিশ প্রশাসনের আশ্রয় চাই
গণমাধ্যম কর্মীরা এ বিষয়ে আশেপাশের লোকজনের সাথে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা ঘটনাটি সত্য বলেন
সি.আর.মামলা নং -১৩০৬/২০২০
জিডি নং ১১১৩/ ২৩/০৭/২০২১
সি.আর.মামলা নং -১৬৬৩/২০২৩
এই মামলাগুলোর বিষয় নিয়ে ডবলমুরিং থানায় গণমাধ্যম কর্মীরা সন্ধ্যা ৬টায় ০৭/১১/২০২৩
ওসির সাথে কথা বলতে গেলে তখন থানায় ওসি ছিলেন না
ওই সময় থানার ডিউটি অফিসার এস আই সাহানা যিনি বর্তমান মামলার আয়ু তার সাথে গণমাধ্যম কর্মীরা কথা বললে উনি জানান আমি এ মামলার বিষয়গুলো নিয়ে কিছুটা জানি কালকে গিয়ে আরেকটু সরোজিনী তদন্ত করব
আসামি মোহাম্মদ একরামুল হক খানের সাথে গণমাধ্যম কর্মীরা মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি মামলাটি বিষয় নিয়ে কিছু জানেন না মিথ্যা মামলা বলেন গণমাধ্যম কর্মীর উপর রাগান্বিত হয়ে ওঠেন তিনি গণমাধ্যম কর্মীকে হুমকি দেন গণমাধ্যম কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলে জানান
ইনজামুল হক,এরশাদুল হক,জোসনা, নাজমা, এদের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে যোগাযোগ মেলেনি