০২:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ফাগুয়া উৎসব বার্তা পৌঁছে দিলেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান

প্রতিনিধির নাম

মৌলভীবাজার জেলা শ্রীমঙ্গল উপজেলা ৮ নং কালিঘাট ইউনিয়ন পরিষদ ফুলছড়া চা বাগান মাঠে ১১’ই মার্চ ২০২৩ খ্রিঃ বিকাল ৩.০০ ঘটিকার সময় ৩’য় তম বৃহত্তর চা জনগোষ্ঠী ঐতিহ্যবাহী ফাগুয়া ( চা বাগানের আদিবাসী জনগোষ্ঠী বসন্ত ঋতুর ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমা তিথিতে ফাগুয়ার হোলি খেলা নামে উৎসব করেন। অনেকের কাছে ফাগুয়া উৎসব নামে পরিচিত। চা বাগানে বসবারত বৃহত্তর চা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ফাগুয়া উৎসবে নিজস্ব ইতিহাস, সংস্কৃতি ও কৃষ্টি কালচারাল( নাচ, গান, নাটিকা ও ভাষা’ র) মাধ্যমে ফাগুয়া উপায় ৎসব অনুষ্ঠান পরিবেশন করেছেন।

জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান উদ্ধোধক ও গেষ্ট অব অনার নীরাজ কুমার জায়সওয়াল ভারতীয় হাই কমিশনার সিলেট ঘন্টা বাজিয়ে শুভ উদ্ধোধন ঘোষণা করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলা ০৪ আসন (শ্রীমঙ্গল- কমলগন্জ) সাংসদ সদস্য,সাবেক চিফ হুইফ, অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড. মোঃ আব্দুস শহীদ এমপি।
গেষ্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নীরাজ কুমার জায়সওয়াল ও সহধর্মীনী মিসেস জায়সওয়াল হাই কমিশনার, সিলেট।

জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান বলেন আমি অত্যন্ত আনন্দিত খুশি ১ম বার ছিলাম এবারই মিলে দুইবার ফাগুয়া উৎসবে থাকতে পেরেছি। তিনি অনার অব গেস্ট, অতিথিবৃন্দ, চা শ্রমিক পরিবারের সদস্যদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। ফাগুয়া উৎসব শুধু চা শ্রমিক পরিবার চা জনগোষ্ঠী উৎসব নয় এটি গোটা মৌলভীবাজার জেলা ফাগুয়া উৎসব। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশক্রমে একেবার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী লোকের হাতে হাত মিলিয়ে পায়ে পা মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তাদেরকে শুধু চা জনগোষ্ঠী পরিবারের লোক নয় বাংলার সকল নাগরিকের সমানভাবে সমতা করে সামনে দিকে নিয়ে যেতে হবে তবেই সমতা ফিরে আসবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনাদের চা জনগোষ্ঠী বৃহত্তর ফাগুয়া উৎসব শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বলে ক্ষুদে বার্তা পৌঁছে দেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান। জেলা প্রশাসক নিজস্ব ভাষা সংস্কৃতি ঐতিহ্য একটি উত্তম উক্তি বলেন ” আমি চাই সেই ছেলেটি গীতার হাতে, গান গাইতে আসুক কলকাতা”।

গেষ্ট অব অনার নীরাজ কুমার জায়সওয়াল বলেন জেলা প্রশাসক,এক্সিকিউটিভ কমিটি মেম্বার, আমন্ত্রিত অতিথি চা জনগোষ্ঠী পরিবারের সদস্যদের সবাইকে এসিস্ট্যান্ট হাই কমিশনার পক্ষ থেকে উৎসবের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। আমি ফাগুয়া উৎসব উদযাপন অংশগ্রহণ করে অত্যন্ত আনন্দিত। আমি জেনেছি প্রতিবছরের ফাগুয়া উৎসব আয়োজন করা হয়ে থাকে। এটা বছরের পরফ বছরে একবার আসে। আমরা যেভাবে আমাদের কান্ট্রিতে ফাগুয়া উৎসব উদযাপন করে থাকি এখানেই সেভাবে উৎসব পালন করা হচ্ছে। তিনও ফাগুয়া উৎসব আয়োজকের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

চা জনগোষ্ঠী ফাগুয়া ঐতিহ্যবাহী উৎসব উদযাপন কমিটির ০৭ নং রাজঘাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও আহ্বায়ক বিজয় বোনার্জী, ০৮ নং কালিঘাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্য সচিব প্রাণেশ গোয়ালা আমন্ত্রণে বিশেষ অতিথি শ্রীমঙ্গল উপজেলা চেয়ারম্যান ভানু লাল রায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলী রাজিব মাহমুদ মিঠুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অর্ধেন্দু কুমার দেব বেভূল, শ্রীমঙ্গল- কমলগঞ্জ সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার শহীদুল হক মুন্সি, চীফ অপারেটিং অফিসার ফিনলে টি কোম্পানি তাহসীন আহমেদ চৌধুরী, উপজেলা মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান মিতালী দত্ত, শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শহীদুর রহমান শহীদ, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি সভাপতি জহর তরফদার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শুভ্র ধরসহ, ছাত্রলীগ,যুবলীগ,আওয়ামীলীগ,সেচ্ছাসেবকলীগ,ইউপি জনপ্রতিনিধিগণ,পুলিশ প্রশাসনের প্রতিনিধিগণ, বিভিন্ন চা বাগান থেকে আগত চা জনগোষ্ঠী পরিবারের সদস্যগণ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া,প্রিন্ট পত্রিকা মিডিয়া,অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

চা জনগোষ্ঠী ফাগুয়া ঐতিহ্যবাহী উৎসব বহুমাত্রিক নাচ ও গানের মধ্যে যা ছিল( জাতীয় সংগীত সমবেত ও চা বাগানের গান পরিবেশন করেন- উষা সাংস্কৃতিক বিদ্যালয় সিলেট,উদ্ধোধনি সংগীত ও নাটিকা- প্রতিক থিয়েটার দেউন্ডিচা বাগান,চুনারুঘাট, হবিগন্জ, গুরুবন্দনা( ভোজপুরী) ও হোলী গীত- লছনা সাতগাঁও চা বাগান শ্রীমঙ্গল, পত্র সওরা(উড়িষ্যা)-সিন্দুরখান চা বাগান,শ্রীমঙ্গল, ঝুমুর দ্বৈত্য নৃত্য( বাড়াইক)-শিশেলবাড়ি চা বাগান শ্রীমঙ্গল, ডাল ও কাঠি নৃত্য( তেলেগু)- শমসেরনগর চা বাগান কমলগঞ্জ, চড়াইয়া নৃত্য( উড়িষ্যা)- রাজঘাট চা বাগান শ্রীমঙ্গল, কমেডি( ভোজপুরী)- কালিঘাট চা বাগান শ্রীমঙ্গল, ঝুমুর নৃত্য( মাহাত্মকুর্মী)- নিউ সমনবাগ চা বাগান বড়লেখা, বিরহা( হোলী গীত ও ভোজপুরী)- আলীনগর চা বাগান কমলগঞ্জ, হোড়কা বাদ্য যন্ত্রের সাহায্যে হোলী গীত-গড় সম্প্রদায়)।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৬:১৬:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩
১১৫ বার পড়া হয়েছে

প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ফাগুয়া উৎসব বার্তা পৌঁছে দিলেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান

আপডেট : ০৬:১৬:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩

মৌলভীবাজার জেলা শ্রীমঙ্গল উপজেলা ৮ নং কালিঘাট ইউনিয়ন পরিষদ ফুলছড়া চা বাগান মাঠে ১১’ই মার্চ ২০২৩ খ্রিঃ বিকাল ৩.০০ ঘটিকার সময় ৩’য় তম বৃহত্তর চা জনগোষ্ঠী ঐতিহ্যবাহী ফাগুয়া ( চা বাগানের আদিবাসী জনগোষ্ঠী বসন্ত ঋতুর ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমা তিথিতে ফাগুয়ার হোলি খেলা নামে উৎসব করেন। অনেকের কাছে ফাগুয়া উৎসব নামে পরিচিত। চা বাগানে বসবারত বৃহত্তর চা জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ফাগুয়া উৎসবে নিজস্ব ইতিহাস, সংস্কৃতি ও কৃষ্টি কালচারাল( নাচ, গান, নাটিকা ও ভাষা’ র) মাধ্যমে ফাগুয়া উপায় ৎসব অনুষ্ঠান পরিবেশন করেছেন।

জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান উদ্ধোধক ও গেষ্ট অব অনার নীরাজ কুমার জায়সওয়াল ভারতীয় হাই কমিশনার সিলেট ঘন্টা বাজিয়ে শুভ উদ্ধোধন ঘোষণা করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলা ০৪ আসন (শ্রীমঙ্গল- কমলগন্জ) সাংসদ সদস্য,সাবেক চিফ হুইফ, অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড. মোঃ আব্দুস শহীদ এমপি।
গেষ্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নীরাজ কুমার জায়সওয়াল ও সহধর্মীনী মিসেস জায়সওয়াল হাই কমিশনার, সিলেট।

জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান বলেন আমি অত্যন্ত আনন্দিত খুশি ১ম বার ছিলাম এবারই মিলে দুইবার ফাগুয়া উৎসবে থাকতে পেরেছি। তিনি অনার অব গেস্ট, অতিথিবৃন্দ, চা শ্রমিক পরিবারের সদস্যদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। ফাগুয়া উৎসব শুধু চা শ্রমিক পরিবার চা জনগোষ্ঠী উৎসব নয় এটি গোটা মৌলভীবাজার জেলা ফাগুয়া উৎসব। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশক্রমে একেবার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী লোকের হাতে হাত মিলিয়ে পায়ে পা মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তাদেরকে শুধু চা জনগোষ্ঠী পরিবারের লোক নয় বাংলার সকল নাগরিকের সমানভাবে সমতা করে সামনে দিকে নিয়ে যেতে হবে তবেই সমতা ফিরে আসবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনাদের চা জনগোষ্ঠী বৃহত্তর ফাগুয়া উৎসব শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বলে ক্ষুদে বার্তা পৌঁছে দেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান। জেলা প্রশাসক নিজস্ব ভাষা সংস্কৃতি ঐতিহ্য একটি উত্তম উক্তি বলেন ” আমি চাই সেই ছেলেটি গীতার হাতে, গান গাইতে আসুক কলকাতা”।

গেষ্ট অব অনার নীরাজ কুমার জায়সওয়াল বলেন জেলা প্রশাসক,এক্সিকিউটিভ কমিটি মেম্বার, আমন্ত্রিত অতিথি চা জনগোষ্ঠী পরিবারের সদস্যদের সবাইকে এসিস্ট্যান্ট হাই কমিশনার পক্ষ থেকে উৎসবের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। আমি ফাগুয়া উৎসব উদযাপন অংশগ্রহণ করে অত্যন্ত আনন্দিত। আমি জেনেছি প্রতিবছরের ফাগুয়া উৎসব আয়োজন করা হয়ে থাকে। এটা বছরের পরফ বছরে একবার আসে। আমরা যেভাবে আমাদের কান্ট্রিতে ফাগুয়া উৎসব উদযাপন করে থাকি এখানেই সেভাবে উৎসব পালন করা হচ্ছে। তিনও ফাগুয়া উৎসব আয়োজকের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

চা জনগোষ্ঠী ফাগুয়া ঐতিহ্যবাহী উৎসব উদযাপন কমিটির ০৭ নং রাজঘাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও আহ্বায়ক বিজয় বোনার্জী, ০৮ নং কালিঘাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্য সচিব প্রাণেশ গোয়ালা আমন্ত্রণে বিশেষ অতিথি শ্রীমঙ্গল উপজেলা চেয়ারম্যান ভানু লাল রায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলী রাজিব মাহমুদ মিঠুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অর্ধেন্দু কুমার দেব বেভূল, শ্রীমঙ্গল- কমলগঞ্জ সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার শহীদুল হক মুন্সি, চীফ অপারেটিং অফিসার ফিনলে টি কোম্পানি তাহসীন আহমেদ চৌধুরী, উপজেলা মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান মিতালী দত্ত, শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শহীদুর রহমান শহীদ, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি সভাপতি জহর তরফদার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শুভ্র ধরসহ, ছাত্রলীগ,যুবলীগ,আওয়ামীলীগ,সেচ্ছাসেবকলীগ,ইউপি জনপ্রতিনিধিগণ,পুলিশ প্রশাসনের প্রতিনিধিগণ, বিভিন্ন চা বাগান থেকে আগত চা জনগোষ্ঠী পরিবারের সদস্যগণ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া,প্রিন্ট পত্রিকা মিডিয়া,অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

চা জনগোষ্ঠী ফাগুয়া ঐতিহ্যবাহী উৎসব বহুমাত্রিক নাচ ও গানের মধ্যে যা ছিল( জাতীয় সংগীত সমবেত ও চা বাগানের গান পরিবেশন করেন- উষা সাংস্কৃতিক বিদ্যালয় সিলেট,উদ্ধোধনি সংগীত ও নাটিকা- প্রতিক থিয়েটার দেউন্ডিচা বাগান,চুনারুঘাট, হবিগন্জ, গুরুবন্দনা( ভোজপুরী) ও হোলী গীত- লছনা সাতগাঁও চা বাগান শ্রীমঙ্গল, পত্র সওরা(উড়িষ্যা)-সিন্দুরখান চা বাগান,শ্রীমঙ্গল, ঝুমুর দ্বৈত্য নৃত্য( বাড়াইক)-শিশেলবাড়ি চা বাগান শ্রীমঙ্গল, ডাল ও কাঠি নৃত্য( তেলেগু)- শমসেরনগর চা বাগান কমলগঞ্জ, চড়াইয়া নৃত্য( উড়িষ্যা)- রাজঘাট চা বাগান শ্রীমঙ্গল, কমেডি( ভোজপুরী)- কালিঘাট চা বাগান শ্রীমঙ্গল, ঝুমুর নৃত্য( মাহাত্মকুর্মী)- নিউ সমনবাগ চা বাগান বড়লেখা, বিরহা( হোলী গীত ও ভোজপুরী)- আলীনগর চা বাগান কমলগঞ্জ, হোড়কা বাদ্য যন্ত্রের সাহায্যে হোলী গীত-গড় সম্প্রদায়)।