১১:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

কয়রায় সম্পত্তির লোভে মা,ছেলেকে বেধড়ক মারপিট,আটক ৪

গোলাম মোস্তফা  কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
কয়রায় পারিবারিক সম্পত্তির লোভে উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের কাটমারচর গ্রামে স্থানীয় বিএনপি নেতা মুকুল শেখের নেতৃত্বে নারীদের  উপর হামলায় তিন জন গুরুত্বর জখম হয়েছে।
বুধবার দুপুরে স্থানীয় বাসিন্দাদের ফোন কল পেয়ে পুলিশ আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা  স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রেরণ করে এবং হামলার সাথে জড়িত ৪ জন কে আটক করে কয়রা থানায় নিয়ে আসে।
আটককৃতরা হলেন যশোর মনিরামপুরের এজিএম স্কুলের প্রধান শিক্ষক শেখ মো.আক্তারুজ্জামান, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মুকুল শেখ,আইয়ুব আলী শেখ,ইউনুস আলী শেখ।
ভুক্তভোগী আসমা খাতুন জানান,পারিবারিক সম্পত্তির লোভে আমাদের উপর হামলা করে এবং বাড়ি হতে আমাদের বের করে দিতে চায়।আমরা বাড়ি হতে বের না হওয়ায় আমাদের কে শাবল, লাঠি দিয়ে মারপিট করে।আমার মাথা ফেটে গেছে এবং শরীলের কয়েক জায়গায় কেটে গেছে।আমাদের চিৎকারে প্রতিবেশী ও এলাকাবাসী এগিয়ে এসে আমাদের উদ্ধার করে এবং বিষয়টি পুলিশ কে জানায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান,ভুক্তভোগীদের মারধর করে তাদের কে  রাস্তায় ফেলে রাখে, পরে তাদের উদ্ধার করে কয়রা থানায় পাঠানো হয়,এসময় পুলিশ মারধরের সাথে জড়িত চার জন কে আটক করে।
কয়রা থানার ডিউটি অফিসার জানান,তাদের কে আটক করা হয়নি,মিমাংশার জন্য ডেকে আনা হয়েছে।তারা এখনও থানা হেফাজতে আছে।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৭:২৫:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩
১৩৪ বার পড়া হয়েছে

কয়রায় সম্পত্তির লোভে মা,ছেলেকে বেধড়ক মারপিট,আটক ৪

আপডেট : ০৭:২৫:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩
কয়রায় পারিবারিক সম্পত্তির লোভে উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের কাটমারচর গ্রামে স্থানীয় বিএনপি নেতা মুকুল শেখের নেতৃত্বে নারীদের  উপর হামলায় তিন জন গুরুত্বর জখম হয়েছে।
বুধবার দুপুরে স্থানীয় বাসিন্দাদের ফোন কল পেয়ে পুলিশ আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা  স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রেরণ করে এবং হামলার সাথে জড়িত ৪ জন কে আটক করে কয়রা থানায় নিয়ে আসে।
আটককৃতরা হলেন যশোর মনিরামপুরের এজিএম স্কুলের প্রধান শিক্ষক শেখ মো.আক্তারুজ্জামান, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মুকুল শেখ,আইয়ুব আলী শেখ,ইউনুস আলী শেখ।
ভুক্তভোগী আসমা খাতুন জানান,পারিবারিক সম্পত্তির লোভে আমাদের উপর হামলা করে এবং বাড়ি হতে আমাদের বের করে দিতে চায়।আমরা বাড়ি হতে বের না হওয়ায় আমাদের কে শাবল, লাঠি দিয়ে মারপিট করে।আমার মাথা ফেটে গেছে এবং শরীলের কয়েক জায়গায় কেটে গেছে।আমাদের চিৎকারে প্রতিবেশী ও এলাকাবাসী এগিয়ে এসে আমাদের উদ্ধার করে এবং বিষয়টি পুলিশ কে জানায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান,ভুক্তভোগীদের মারধর করে তাদের কে  রাস্তায় ফেলে রাখে, পরে তাদের উদ্ধার করে কয়রা থানায় পাঠানো হয়,এসময় পুলিশ মারধরের সাথে জড়িত চার জন কে আটক করে।
কয়রা থানার ডিউটি অফিসার জানান,তাদের কে আটক করা হয়নি,মিমাংশার জন্য ডেকে আনা হয়েছে।তারা এখনও থানা হেফাজতে আছে।