০২:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

খুলনা জেলা যুবলীগের যুব সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রদান

মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, খুলনা

১৫আগষ্ট হত্যাকান্ডের মাষ্টার মাইন্ড জিয়াউর রহমানের মরনোত্তর বিচার, ৭৫ এর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে আদালতের রায় কার্যকর, ২১ আগষ্ট হত্যাকান্ডের মাষ্টারমাইন্ড ও পলাতক আসামী তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনার দাবীতে খুলনায় যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াছির আরেফিনের মাধ্যমে, স্মারকলিপি প্রদান করেছে খুলনা জেলা যুবলীগ।

গতকাল রবিবার বেলা ১১টায় আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চৌধুরৗ মোহাম্মদ রায়হান ফরিদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. মাহফুজুর রহমান সোহাগের পরিচালনায় যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ সভাপতির বক্তব্যে রায়হান ফরিদ বলেন, বিএনপি মুখে মুখে মানবাধিকারের কথা বলে, কিন্তু ওরা নিজেরা সর্ব ক্ষেত্রেই মানবাধিকার লঙ্ঘন করে। ১৫ আগষ্টের মতো নারকীয় হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা যারা ঘটাতে পারে তাদের মুখে আর যাই হোক মানবাধিকারের কথা শোভা পায় না। খুনি জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেই ১৫ আগষ্টের হত্যাকারীদের বাঁচাতে সংসদে ইনডেনমেন্টি আইন পাশ করে। তিনি আরও বলেন, ১৫ আগষ্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর ভাই শহীদ শেখ আবু নাসের, বঙ্গবন্ধুর পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেলসহ সকলকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। জিয়াউর রহমান সেই হত্যাকারীদের পুরষ্কৃতক করে বিদেশী বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেন। বিচার বন্ধের জন্য সংসদে আইন পাশ করেছিলেন। তিনি দাবী জানান অবিলম্বে এই পলাতক আসামীদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে। একই সাথে ২১ আগষ্টের মূল পরিকল্পনাকারী খুনী তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

এ সময় আরো বক্তব্য করেন, খান মো. আবু সাঈদ, সৈয়দ নাসির হোসেন সজল, উজ্জল দাস, শেখ হারুন আর রশিদ, এস এম মুশফিকুর রহমান সাগর, মো. জলিল তালুকদারসহ আরও অনেকে। এ সময়ে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, মো. জহিরুল ইসলাম রানা, মো. তরিকুল ইসলাম সুমন, মো. হাবিবুল্লা বাহার হাবিব, আমিনুল ইসলাম মনির, ফরিদ আহমেদ, জাকিয়ার রহমান ওমান, তাপস জোয়াদ্দার, অরিন্দম গোলদার, নাভিদ গাজনবী, মো. আমিনুল ইসলাম শাওন, অভিজিত রায় অভি, মো. রাফেল বাবু, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, শিমুল বিশ্বাস, মো. মহিউদ্দিন খান প্রিতম,সাদিক মামুন, তৌহিদ খান,তৌফিকুর খান প্রিন্স, ফরহাদ বাবু, মোর্শেদ রিয়াদ, অনুপম মল্লিক, বাসুদেব রায় চৌধুরী, জামাল ফকির, অলোক রায়, তানভীর রহমান অপু, নাঈম ফারহান, মিনারুল ইসলাম, মিঠুন বিশ্বাস পাপ্পু, আতিকুর রহমান মন্টু, রাসেল বাপ্পি, মো. সুমন শেখ,  সুজন মন্ডল রেজা,মিঠুন রায়, বজলুর রহমান সাগর, শাফিন হোসেন তুহিনসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৮:১২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩
২১০ বার পড়া হয়েছে

খুলনা জেলা যুবলীগের যুব সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রদান

আপডেট : ০৮:১২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩

১৫আগষ্ট হত্যাকান্ডের মাষ্টার মাইন্ড জিয়াউর রহমানের মরনোত্তর বিচার, ৭৫ এর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে আদালতের রায় কার্যকর, ২১ আগষ্ট হত্যাকান্ডের মাষ্টারমাইন্ড ও পলাতক আসামী তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনার দাবীতে খুলনায় যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াছির আরেফিনের মাধ্যমে, স্মারকলিপি প্রদান করেছে খুলনা জেলা যুবলীগ।

গতকাল রবিবার বেলা ১১টায় আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চৌধুরৗ মোহাম্মদ রায়হান ফরিদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. মাহফুজুর রহমান সোহাগের পরিচালনায় যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ সভাপতির বক্তব্যে রায়হান ফরিদ বলেন, বিএনপি মুখে মুখে মানবাধিকারের কথা বলে, কিন্তু ওরা নিজেরা সর্ব ক্ষেত্রেই মানবাধিকার লঙ্ঘন করে। ১৫ আগষ্টের মতো নারকীয় হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা যারা ঘটাতে পারে তাদের মুখে আর যাই হোক মানবাধিকারের কথা শোভা পায় না। খুনি জিয়া বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেই ১৫ আগষ্টের হত্যাকারীদের বাঁচাতে সংসদে ইনডেনমেন্টি আইন পাশ করে। তিনি আরও বলেন, ১৫ আগষ্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর ভাই শহীদ শেখ আবু নাসের, বঙ্গবন্ধুর পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেলসহ সকলকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। জিয়াউর রহমান সেই হত্যাকারীদের পুরষ্কৃতক করে বিদেশী বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেন। বিচার বন্ধের জন্য সংসদে আইন পাশ করেছিলেন। তিনি দাবী জানান অবিলম্বে এই পলাতক আসামীদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে। একই সাথে ২১ আগষ্টের মূল পরিকল্পনাকারী খুনী তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

এ সময় আরো বক্তব্য করেন, খান মো. আবু সাঈদ, সৈয়দ নাসির হোসেন সজল, উজ্জল দাস, শেখ হারুন আর রশিদ, এস এম মুশফিকুর রহমান সাগর, মো. জলিল তালুকদারসহ আরও অনেকে। এ সময়ে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, মো. জহিরুল ইসলাম রানা, মো. তরিকুল ইসলাম সুমন, মো. হাবিবুল্লা বাহার হাবিব, আমিনুল ইসলাম মনির, ফরিদ আহমেদ, জাকিয়ার রহমান ওমান, তাপস জোয়াদ্দার, অরিন্দম গোলদার, নাভিদ গাজনবী, মো. আমিনুল ইসলাম শাওন, অভিজিত রায় অভি, মো. রাফেল বাবু, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, শিমুল বিশ্বাস, মো. মহিউদ্দিন খান প্রিতম,সাদিক মামুন, তৌহিদ খান,তৌফিকুর খান প্রিন্স, ফরহাদ বাবু, মোর্শেদ রিয়াদ, অনুপম মল্লিক, বাসুদেব রায় চৌধুরী, জামাল ফকির, অলোক রায়, তানভীর রহমান অপু, নাঈম ফারহান, মিনারুল ইসলাম, মিঠুন বিশ্বাস পাপ্পু, আতিকুর রহমান মন্টু, রাসেল বাপ্পি, মো. সুমন শেখ,  সুজন মন্ডল রেজা,মিঠুন রায়, বজলুর রহমান সাগর, শাফিন হোসেন তুহিনসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।