০৫:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে জিল্লুর রহমান চৌধুরী ; দেশের সবকটি স্থলবন্দরে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছে বর্তমান সরকার

মোঃ সাজ উদ্দিন, বিশেষ প্রতিনিধি, সিলেট

 

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) জিল্লুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের সবকটি স্থলবন্দরকে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে সরকার সহায়ক পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছে। সরকারি রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে আমদানীকারক ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা করা প্রয়োজন। দেশের প্রতিটি স্থলবন্দরকে আধুনিকায়ন করে নির্মাণ করা হচ্ছে। তামাবিল স্থলবন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে তিনি ব্যবসায়ী, সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ সহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, তামাবিল স্থলবন্দরের অবকাঠােমাগত উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করা হবে। ব্যবসায়ীদের আমদানী-রপ্তানিকৃত মালামাল মজুদ রাখা ও পরিবহন সুবিধায় অবকাঠােমাগত উন্নয়ন কাজ করা বাস্তবায়ন করার উদ্যাগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দাবির প্রেক্ষিতে স্থলবন্দরের ৫ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে আমদানীকৃত পাথর মজুদ রাখার বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তামাবিল সীমান্তে প্রতিবেশি দেশ ভারত তাদের ডাউকি স্থলবন্দর উদ্বোধন করেছে। আমরা আশাকরি তাদের চেয়ে আরো উন্নত এবং ভালো মানের কাজ করে ব্যবসায়িক সুবিধা প্রদান করবো। ২৭ জুলাই (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শন ও স্থানীয় ব্যবসায়ী এবং ষ্টকহোল্ডার সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন তামাবিল স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম ভূঁইয়া, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) এর সহকারী পরিচালক ইমরান হোসেন, ৪৮ বিজিবি ব্যাটালিয়ন তামাবিল ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মোঃ আরিফ হোসেন, তামাবিল স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তা এসআই রুনু মিয়া, তামাবিল চুনাপাথর, পাথর ও কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের সভাপতি লিয়াকত আলী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বৃহত্তর জৈন্তিয়া আদিবাসী কল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান হেনরী লামিন, তামাবিল চুনাপাথর, পাথর ও কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের সিনিয়র সহ সভাপতি মনিরুজ্জামান মিন্টু, সহ সভাপতি হাজী জালাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার হোসেন সেদু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, সদস্য আব্দুল করিম রাসেল, সৈয়দ শামীম আহমদ ও আনোয়ার হোসেন।

 

এছাড়া সভায় তামাবিল স্থলবন্দরের অন্যান্য স্টেক হোল্ডার প্রতিনিধি সহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) জিল্লুর রহমান চৌধুরী জৈন্তাপুর উপজেলায় বিয়াম ডাঃ কুদরত উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজ এবং জৈন্তাপুর প্রেসক্লাব পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান বশির উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পলিনা রহমান, উপজেলা নিবার্হী অফিসার (প্রতিভু) রিপামনি দেবী, জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ওমর ফারুক, জৈন্তাপুর ইমরান আহমদ সরকারি মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক শাহেদ আহমদ, নিজপাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইন্তাজ আলী, জৈন্তাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম, দরবস্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বাহারুল আলম বাহার, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ওলিউর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা এ কে আজাদ ভূঁইয়া, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা জুলহাস মিয়া, সারী বন বিট কর্মকর্তা আব্দুল খালিক (মনু), উপজেলা মাধ্যমিক একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ আজিজুল হক খোকন, জৈন্তাপুর বিয়াম ডাঃ কুদরত উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আবু সুফিয়ান বেলাল, জৈন্তাপুর প্রেসক্লাব সভাপতি নূরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন মোঃ হানিফ। পরিদর্শনকালে তিনি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে তাঁকে একটি শুভেচ্ছা স্মারক উপহার দেওয়া হয়।

ট্যাগস :
আপডেট : ১০:১১:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০২৩
১৬৯ বার পড়া হয়েছে

তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে জিল্লুর রহমান চৌধুরী ; দেশের সবকটি স্থলবন্দরে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছে বর্তমান সরকার

আপডেট : ১০:১১:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০২৩

 

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) জিল্লুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের সবকটি স্থলবন্দরকে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে সরকার সহায়ক পরিবেশ তৈরি করে দিয়েছে। সরকারি রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে আমদানীকারক ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা করা প্রয়োজন। দেশের প্রতিটি স্থলবন্দরকে আধুনিকায়ন করে নির্মাণ করা হচ্ছে। তামাবিল স্থলবন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে তিনি ব্যবসায়ী, সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ সহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, তামাবিল স্থলবন্দরের অবকাঠােমাগত উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করা হবে। ব্যবসায়ীদের আমদানী-রপ্তানিকৃত মালামাল মজুদ রাখা ও পরিবহন সুবিধায় অবকাঠােমাগত উন্নয়ন কাজ করা বাস্তবায়ন করার উদ্যাগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দাবির প্রেক্ষিতে স্থলবন্দরের ৫ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে আমদানীকৃত পাথর মজুদ রাখার বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তামাবিল সীমান্তে প্রতিবেশি দেশ ভারত তাদের ডাউকি স্থলবন্দর উদ্বোধন করেছে। আমরা আশাকরি তাদের চেয়ে আরো উন্নত এবং ভালো মানের কাজ করে ব্যবসায়িক সুবিধা প্রদান করবো। ২৭ জুলাই (বৃহস্পতিবার) দুপুরে সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর পরিদর্শন ও স্থানীয় ব্যবসায়ী এবং ষ্টকহোল্ডার সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন তামাবিল স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম ভূঁইয়া, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) এর সহকারী পরিচালক ইমরান হোসেন, ৪৮ বিজিবি ব্যাটালিয়ন তামাবিল ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মোঃ আরিফ হোসেন, তামাবিল স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তা এসআই রুনু মিয়া, তামাবিল চুনাপাথর, পাথর ও কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের সভাপতি লিয়াকত আলী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বৃহত্তর জৈন্তিয়া আদিবাসী কল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান হেনরী লামিন, তামাবিল চুনাপাথর, পাথর ও কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের সিনিয়র সহ সভাপতি মনিরুজ্জামান মিন্টু, সহ সভাপতি হাজী জালাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার হোসেন সেদু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, সদস্য আব্দুল করিম রাসেল, সৈয়দ শামীম আহমদ ও আনোয়ার হোসেন।

 

এছাড়া সভায় তামাবিল স্থলবন্দরের অন্যান্য স্টেক হোল্ডার প্রতিনিধি সহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) জিল্লুর রহমান চৌধুরী জৈন্তাপুর উপজেলায় বিয়াম ডাঃ কুদরত উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজ এবং জৈন্তাপুর প্রেসক্লাব পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান বশির উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পলিনা রহমান, উপজেলা নিবার্হী অফিসার (প্রতিভু) রিপামনি দেবী, জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ওমর ফারুক, জৈন্তাপুর ইমরান আহমদ সরকারি মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক শাহেদ আহমদ, নিজপাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইন্তাজ আলী, জৈন্তাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম, দরবস্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বাহারুল আলম বাহার, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ওলিউর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা এ কে আজাদ ভূঁইয়া, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা জুলহাস মিয়া, সারী বন বিট কর্মকর্তা আব্দুল খালিক (মনু), উপজেলা মাধ্যমিক একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ আজিজুল হক খোকন, জৈন্তাপুর বিয়াম ডাঃ কুদরত উল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আবু সুফিয়ান বেলাল, জৈন্তাপুর প্রেসক্লাব সভাপতি নূরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন মোঃ হানিফ। পরিদর্শনকালে তিনি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে তাঁকে একটি শুভেচ্ছা স্মারক উপহার দেওয়া হয়।