দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ঢাকা -১৩ আসনে আওয়ামীলীগের সাথে অন্য বেশ কয়েকটি দল প্রার্থী হয়েছেন । রাজধানী ঢাকা -১৩ গুরুত্বপূর্ণ আসনে জাহাঙ্গীর কবির নানক ছাড়াও রাজনীতি ও সামাজিক কর্মকান্ডে না থাকলেও ভোটের মাঠে থাকতে চায় এমন কিছু প্রার্থী পাওয়া গেছে। স্থানীয় সূত্র সাধারণ মানুষ স্থানীয় ব্যবসায়ী বিভিন্ন শ্রমপেশা থেকে শুরু করে চাকরিজীবী কেউই চেনেন না এ সকল প্রার্থীকে।

জনসমর্থন ও কর্মী না থাকলেও এ সকল প্রার্থী রাস্তার ধারে চেয়ার পেতে বসে মাইক বাজিয়ে নিজেদের প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। পাশাপাশি নৌকার প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক প্রতিদিন ওয়ার্ডে ওয়ার্ড নেতাকর্মী, সাধারণ মানুষ ,ব্যবসায়ী সকলের অংশগ্রহণের উৎসবমুখর পরিবেশে জনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।

স্থানীয় -ঢাকা -১৩ আসনের ভোটারদের সাথে কথা বললে জানান, রাজধানীর একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন ঢাকা ১৩। নানক ভাই দুইবার সংসদ সদস্য ছিলেন মন্ত্রী ছিলেন, গত নির্বাচনে আলহাজ্ব সাদেক খান সংসদ সদস্য থাকলেও নেতা কর্মী, সাধারণ ভোটার সবার সাথে সুখে-দুখে পাশে ছিলেন সবার প্রিয় জাহাঙ্গীর কবির নানক ভাই। তিনি একজন পরীক্ষিত নেতা। নানকের বিকল্প শুধুই নানক। ঢাকা -১৩ আসনের মাটি ও মানুষের শিকড়ের পরীক্ষিত নেতা অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ভাইয়ের কিছুটা ঋণ শোধ করার জন্য ভোটকেন্দ্রে যাবে দল মত নির্বিশেষে এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে নানক ভাইকেই ভোট দিবে।

ঢাকা ১৩ আসন প্রদক্ষীন করে চোখে পড়ে এতিম বাচ্চাদের সাথে নিয়ে ছবি তুলছেন যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শাহনাজ। স্থানীয় ব্যক্তিদের লোকমুখে জানতে পারি তিনি একজন আওয়ামী যুব মহিলা লীগের একনিষ্ঠ কর্মী করোনা কালীন সময় থেকে স্থানীয় ব্যক্তিদের কাছে তিনি একজন মহীয়সী নারী কেননা করোনা কালীন সময়ে নিজ উদ্যোগে মানুষের মাঝে খাবার পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্নভাবে সাধারণ মানুষের পাশে থেকেছেন, শীতের সময় পথশিশু ও বস্তিতে ঘুরে ঘুরে শীতে বস্ত্র পৌঁছে দিয়েছেন পরিচয় গোপন রেখে।

কেন্দ্রীয় কমিটির যুব মহিলা লীগের সদস্য শাহনাজ জানান: বঙ্গবন্ধুর আদর্শে রাজনীতি করি, রাজনৈতিক পরিবার থেকে বড় হয়েছি। মানুষকে সহযোগিতা করতে হবে মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে শিক্ষাটা নিজ পরিবার থেকে পেয়েছি। মনে প্রানে সবসময়ই চাইতাম নানক ভাই ঢাকা -১৩ আসনের অভিভাবক হয়ে আসুক। মাদ্রাসার এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ করে দোয়া চাইতাম গরিবদের মাঝে শীত বস্ত্র দেওয়া যা এখনো অব্যাহত আছে।

ঢাকা- ১৩ আসন রাজধানীর একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন।
এই নেত্রী মনে করেন জাহাঙ্গীর কবির নানক তৃণমূল থেকে উঠে আসা সত্যিকারের একজন আওয়ামলীগ কর্মী। তিনি একজন কর্মীবান্ধব। কর্মীরা তার কাছে বিভিন্ন অভাব অভিযোগ নিয়ে কথা বলতে পারেন। কর্মীদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখেন যে কয়জন নেতা তার মধ্যে অন্যতম বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক।