০৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

নড়াইল পহরডাঙ্গাতে রাস্তার বেহাল দশা ভোগান্তিতে কয়েক হাজার মানুষ

মোঃ বাবলু মল্লিক, নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইল কালিয়া উপজেলার পহরডাঙ্গা ইউনিয়নের চর-মধুপুরের রাস্তার বেহাল দশা। ফলে ভোগান্তিতে কয়েক হাজার মানুষ। পহরডাঙ্গা ইউনিয়নের চর- মধুপুর, মূলশ্রী সংযোগ সড়ক ২ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা পাকা হয়নি এখনো।এই রাস্তায় প্রতিদিন প্রায় ৪/৫ হাজার মানুষের চলাচলের  একমাত্র মাধ্যম।একটু বৃষ্টি হলে রাস্তা দেখে মনে হয় হাল চাষ করা জমি। সরো মাটি রাস্তা দিয়ে চলাচলে এলাকাবাসীর সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। চর-মধুপুর গ্রামে স্কুল না থাকায়, অন্য গ্রামে স্কুলে যেতে হলে একটু বৃষ্টি হলেই স্কুল -কলেজের ছাত্র ছাত্রীর সহ শিশু শিক্ষর্থী ও পথচারীদের চলাচলের দুর্ভোগের শেষ নেই।
জানা য়ায়, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি এলাকাবাসী পাঁকা করার দাবি করে আসছে। এলাকায় ১০/১২ অটো বাইক  রয়েছে যাদের সংসারের একমাত্র উপার্জনের সম্বল, বৃষ্টি হলে ২ কিলোমিটার রাস্তা পাকা না থাকায় বন্ধ রাখতে হয়।
পহরডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি  মোল্লা মোকারম হোসেন হিরু বলেন, চর-মধুপুর গ্রামের একমাত্র চলাচলের রাস্তা, ২ কিলোমিটার রাস্তা পাঁকা না হওয়ার দীর্ঘদিন দুর্ভোগে চলাফেরা করতে হয় এলাকাবাসীর। এলাকাবাসী এই রাস্তা দিয়ে মাঠ থেকে জমির ফসল ঘরে তোলে। এছাড়াও বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পণ্যসামগ্রী ক্রয়-বিক্রয় করতে যাতায়াত করতে হয় এলাকাবাসীর। জনদুর্ভোগ ও বিড়ম্বনার অবসান ঘটাতে চর-মধুপুর গ্রামের একমাত্র  চলাচলের রাস্তাটি পাঁকা করার প্রয়োজন। তিনি রাস্তাটি পাঁকা করার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ করছে।
এ বিষয়ে ১০ নং পহরডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মল্লিক মাহামুদুল ইসলাম জানান, রাস্তাটি নির্মাণের দাবি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। জনদূর্ভোগ নিরসনে রাস্তা নির্মাণে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
ট্যাগস :
আপডেট : ০১:১৬:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অগাস্ট ২০২৩
২১৯ বার পড়া হয়েছে

নড়াইল পহরডাঙ্গাতে রাস্তার বেহাল দশা ভোগান্তিতে কয়েক হাজার মানুষ

আপডেট : ০১:১৬:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অগাস্ট ২০২৩
নড়াইল কালিয়া উপজেলার পহরডাঙ্গা ইউনিয়নের চর-মধুপুরের রাস্তার বেহাল দশা। ফলে ভোগান্তিতে কয়েক হাজার মানুষ। পহরডাঙ্গা ইউনিয়নের চর- মধুপুর, মূলশ্রী সংযোগ সড়ক ২ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা পাকা হয়নি এখনো।এই রাস্তায় প্রতিদিন প্রায় ৪/৫ হাজার মানুষের চলাচলের  একমাত্র মাধ্যম।একটু বৃষ্টি হলে রাস্তা দেখে মনে হয় হাল চাষ করা জমি। সরো মাটি রাস্তা দিয়ে চলাচলে এলাকাবাসীর সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। চর-মধুপুর গ্রামে স্কুল না থাকায়, অন্য গ্রামে স্কুলে যেতে হলে একটু বৃষ্টি হলেই স্কুল -কলেজের ছাত্র ছাত্রীর সহ শিশু শিক্ষর্থী ও পথচারীদের চলাচলের দুর্ভোগের শেষ নেই।
জানা য়ায়, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি এলাকাবাসী পাঁকা করার দাবি করে আসছে। এলাকায় ১০/১২ অটো বাইক  রয়েছে যাদের সংসারের একমাত্র উপার্জনের সম্বল, বৃষ্টি হলে ২ কিলোমিটার রাস্তা পাকা না থাকায় বন্ধ রাখতে হয়।
পহরডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি  মোল্লা মোকারম হোসেন হিরু বলেন, চর-মধুপুর গ্রামের একমাত্র চলাচলের রাস্তা, ২ কিলোমিটার রাস্তা পাঁকা না হওয়ার দীর্ঘদিন দুর্ভোগে চলাফেরা করতে হয় এলাকাবাসীর। এলাকাবাসী এই রাস্তা দিয়ে মাঠ থেকে জমির ফসল ঘরে তোলে। এছাড়াও বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পণ্যসামগ্রী ক্রয়-বিক্রয় করতে যাতায়াত করতে হয় এলাকাবাসীর। জনদুর্ভোগ ও বিড়ম্বনার অবসান ঘটাতে চর-মধুপুর গ্রামের একমাত্র  চলাচলের রাস্তাটি পাঁকা করার প্রয়োজন। তিনি রাস্তাটি পাঁকা করার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ করছে।
এ বিষয়ে ১০ নং পহরডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মল্লিক মাহামুদুল ইসলাম জানান, রাস্তাটি নির্মাণের দাবি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। জনদূর্ভোগ নিরসনে রাস্তা নির্মাণে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।