১১:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

বেনাপোল দিয়ে ভারতের ডিম আমদানি

মো: সাগর হোসেন, বেনাপোল প্রতিনিধি

যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৬১ হাজার ৯৫০ পিস মুরগির ডিম ঢুকেছে বাংলাদেশে।

রোববার (০৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ডিমের দুটি ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে ডিমের দাম বৃদ্ধির কারণে ডিম আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সেই মোতাবেক প্রথম চালানে ভারত থেকে ৬১ হাজার ৯৫০ পিস ডিম আমদানি করা হলো। এসব ডিমের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে ২৯৮৮ ইউএস ডলার, যা বাংলাদেশি অর্থে ৩ লাখ ২৮ হাজার ৭০০ টাকা। প্রতি পিস ডিমের ভারতে কেনামূল্য দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৩০ পয়সা। ট্রাক ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে খোলাবাজারে এসব ডিম প্রতি পিস ১০ টাকার মধ্যে বিক্রি সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। মোট ১০টি প্রতিষ্ঠানকে ১০ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমদানি শর্তে বলা হয়েছে, ডিম ভাইরাসমুক্ত থাকতে হবে।

বেনাপোল স্থলবন্দর প্রাণিসম্পদ কোয়ারেন্টাইন অফিসের ইনচার্জ বিনয় কৃষ্ণ মণ্ডল জানান, ডিমবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশের পর সেটি ভাইরাস মুক্ত বা খাওয়ার উপযোগী কিনা পরীক্ষা করা হয়। পরে তা মানসম্পন্ন হওয়ায় বন্দর থেকে ডিমের ছাড় পত্র দেওয়া হয়েছে।

ট্যাগস :
আপডেট : ১০:৫২:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০২৩
৮৭ বার পড়া হয়েছে

বেনাপোল দিয়ে ভারতের ডিম আমদানি

আপডেট : ১০:৫২:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০২৩

যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৬১ হাজার ৯৫০ পিস মুরগির ডিম ঢুকেছে বাংলাদেশে।

রোববার (০৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ডিমের দুটি ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে ডিমের দাম বৃদ্ধির কারণে ডিম আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সেই মোতাবেক প্রথম চালানে ভারত থেকে ৬১ হাজার ৯৫০ পিস ডিম আমদানি করা হলো। এসব ডিমের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে ২৯৮৮ ইউএস ডলার, যা বাংলাদেশি অর্থে ৩ লাখ ২৮ হাজার ৭০০ টাকা। প্রতি পিস ডিমের ভারতে কেনামূল্য দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৩০ পয়সা। ট্রাক ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে খোলাবাজারে এসব ডিম প্রতি পিস ১০ টাকার মধ্যে বিক্রি সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। মোট ১০টি প্রতিষ্ঠানকে ১০ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমদানি শর্তে বলা হয়েছে, ডিম ভাইরাসমুক্ত থাকতে হবে।

বেনাপোল স্থলবন্দর প্রাণিসম্পদ কোয়ারেন্টাইন অফিসের ইনচার্জ বিনয় কৃষ্ণ মণ্ডল জানান, ডিমবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশের পর সেটি ভাইরাস মুক্ত বা খাওয়ার উপযোগী কিনা পরীক্ষা করা হয়। পরে তা মানসম্পন্ন হওয়ায় বন্দর থেকে ডিমের ছাড় পত্র দেওয়া হয়েছে।