০৫:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে গ্রেফতার শিবির কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীরা

মোকারম হোসেন, বিশেষ প্রতিনিধি

 

রোববার (৬ আগস্ট) বুয়েটের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এই দাবি জানানো হয়। এসময় তারা তিন দফা দাবি উপস্থাপন করেন।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আমরা সবসময় মৌলবাদের বিরুদ্ধে তীব্রভাবে সোচ্চার। সম্প্রতি টাঙ্গুয়ার হাওড়ে বুয়েটের ৩২ জন শিক্ষার্থী গ্রেফতার হয়। তাদের মধ্যে ২ জন, আনোয়ারুল্লাহ সিদ্দিকী ও বাকি বিল্লাহ শিবিরের পদপ্রাপ্ত নেতা হওয়ার তথ্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে আসে। কিন্তু বর্তমানে বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। আমাদের সহপাঠীদের ওখানে নিয়ে তাদের দল ভারী করার জন্য শিক্ষার্থীদের উপর চক্রান্ত করেছিলো কিনা এ ব্যাপার নিয়ে আমরা শঙ্কিত। আরো বলা হয়, উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে আসামীদের মধ্যে বর্তমানে অধ্যয়নরত বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জামিন দেওয়া হলেও প্রকৃতপক্ষে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত থাকা সন্দেহে গ্রেপ্তারকৃত যেকোনো আসামীর সাথে আমরা ক্যাম্পাসে সহাবস্থানে ভীত ও শঙ্কিত।
আমরা বুয়েট প্রশাসনকে এই মর্মে আহ্বান করছি, (১) ৩২ জন বুয়েটের শিক্ষার্থী (বিভিন্ন বর্ষের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর) একসাথে কী কারণে টাঙ্গুয়ার হাওড়ে একত্রিত হয়েছিল। তার একটি তদন্ত কমিটি দ্রুত গঠন করা হোক।
(২) দোষীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুসারে দ্রুত ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হোক।
(৩) নিরপরাধ শিক্ষার্থীরা যাতে কোনো রূপ হয়রানীর শিকার না হয় এবং ন্যায় বিচার পায় সে ব্যাপারে প্রশাসনকে সচেষ্ট থাকতে হবে।

ট্যাগস :
আপডেট : ১১:৫৪:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩
১৩১ বার পড়া হয়েছে

সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে গ্রেফতার শিবির কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীরা

আপডেট : ১১:৫৪:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩

 

রোববার (৬ আগস্ট) বুয়েটের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এই দাবি জানানো হয়। এসময় তারা তিন দফা দাবি উপস্থাপন করেন।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আমরা সবসময় মৌলবাদের বিরুদ্ধে তীব্রভাবে সোচ্চার। সম্প্রতি টাঙ্গুয়ার হাওড়ে বুয়েটের ৩২ জন শিক্ষার্থী গ্রেফতার হয়। তাদের মধ্যে ২ জন, আনোয়ারুল্লাহ সিদ্দিকী ও বাকি বিল্লাহ শিবিরের পদপ্রাপ্ত নেতা হওয়ার তথ্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে আসে। কিন্তু বর্তমানে বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। আমাদের সহপাঠীদের ওখানে নিয়ে তাদের দল ভারী করার জন্য শিক্ষার্থীদের উপর চক্রান্ত করেছিলো কিনা এ ব্যাপার নিয়ে আমরা শঙ্কিত। আরো বলা হয়, উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে আসামীদের মধ্যে বর্তমানে অধ্যয়নরত বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জামিন দেওয়া হলেও প্রকৃতপক্ষে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত থাকা সন্দেহে গ্রেপ্তারকৃত যেকোনো আসামীর সাথে আমরা ক্যাম্পাসে সহাবস্থানে ভীত ও শঙ্কিত।
আমরা বুয়েট প্রশাসনকে এই মর্মে আহ্বান করছি, (১) ৩২ জন বুয়েটের শিক্ষার্থী (বিভিন্ন বর্ষের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর) একসাথে কী কারণে টাঙ্গুয়ার হাওড়ে একত্রিত হয়েছিল। তার একটি তদন্ত কমিটি দ্রুত গঠন করা হোক।
(২) দোষীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুসারে দ্রুত ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হোক।
(৩) নিরপরাধ শিক্ষার্থীরা যাতে কোনো রূপ হয়রানীর শিকার না হয় এবং ন্যায় বিচার পায় সে ব্যাপারে প্রশাসনকে সচেষ্ট থাকতে হবে।