০৯:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

এফবিসিসিআই সংগঠন হবে দেশের মধ্যে সবচেয়ে আইডিয়াল ও স্মার্ট’সংগঠন

মোঃ ইসমাইল হোসেন

 

যশোদা জীবন দেবনাথ -বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদে ২০২৩-২৫ মেয়াদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন নতুন সহ-সভাপতি হিসাবে ।টেকনোমিডিয়া লিমিটেডের সিইও।মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সদস্য,মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি। ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ এর অর্থ বিষয়ক সম্পাদক। এ ছাড়া দেশে-বিদেশে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। এফবিসিসিআই সংগঠন নিয়ে ভাবনা,কর্ম জীবন, ও নিজ এলাকার রাজনীতি নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ সমাচারের সঙ্গে।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
আপনি এফবিসিসিআইয়ে নতুন সহ-সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
আপনার অনুভূতি ও এফবিসিসিআই সংগঠনকে নিয়ে আপনার চিন্তা কি ?
যশোদা জীবন দেবনাথ :
আমাকে এফবিসিসিআইয়ে নতুন সহ-সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করায় আমি জননেত্রী শেখ হাসিনা ও এফবিসিসিআই সংগঠনের কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

বাংলাদের ৪ কোটি ব্যাবসায়ীদের শ্রেষ্ঠ সংগঠন । এফবিসিসিআই আমাদের আন্ডরে। চারশত বিশটা এসোসিয়েশন আছে একশোর উপরে চেম্বার গ্রুপ আছে। এগুলোর মাদার অরগানাইজেশন হচ্ছে এফবিসিসিআই।
আমারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষনা করেছে। তার বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা বদ্ব পরিকর।
এফবিসিসিআইকে আমরা স্মার্ট এফবিসিসিআইয়ের সাথে রুপান্তর করতে চাই। এবং এফবিসিসিআই সংগঠন হবে দেশের মধ্যে সবচেয়ে আইডিয়াল ও স্মার্ট’সংগঠন।

পাশা পাশি এফবিসিসিআইয়ের সাথে যেখানে এক্টিভিটিস স্টাবিলিস অল দ্যা চেম্বার অল দ্যা এসোসিয়েশন গ্রুপ যে যার মাধ্যমে বাংলাদেশর এই এফবিসিসিআই কে এক অনান্য উন্নতর শিখরে আমরা নিয়ে যেতে চাই। এবং এফবিসিসিআই যে সংগঠন বা ব্যাবসাইদের বাংলাদেশের ইকোনোমিক ২০০৮,৯,সালে ৮৫,৯০ বিলিয়ন ডলারে অর্থনীতি ছিলো এখন সেটাকে ৪ কোটি ৪ লাক্ষ নব্বই হাজার ডলারে উন্নতি করা হয়।
আমাদের এফবিসিসিআই কে এমনিই ভাবে বাংলাদেশের ইকোনোমি জাতীয় অর্থনিতীতে প্রাই ৮২% কনট্রিবিউশন করে। এবং এই জায়গাটা থেকেই আমরা আরো উন্নত জায়গা ট্রিলিয়ন ডলারে অর্থনিতীতে নিতে পারি।
সে ব্যাপারে আমরা ঐক্য বদ্ধ ভাবে ব্যাবসাই সমাজ কাজ করবো। এবং ব্যাবসায়ীরা যাতে স্মার্ট ভাবে বাংলাদেশকে রুপান্তরিত করতে পারে। সেই জায়গাতে নিয়ে যাওয়া আমাদের একান্ত ইচ্ছা।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
জনমুখে শোনা যায় আপনি জিরো থেকে হিরো হয়েছেন। এর পিছনের গল্পটা আসলে কি। এবং আপনি যে জিরো থেকে হিরো হয়েছেন সেইজায়গা থেকে নতুন প্রজন্ম কে আপনি কি বার্তা দিতে চান ?

যশোদা জীবন দেবনাথ :
আমি একটা জিনিসই বলি ইচ্ছা শক্তি মানুষকে জাগ্রত করে দেয়। যদি কোনো ইয়াং জেনারেশন ইচ্ছা তার শক্তিকে জাগ্রত করে এবং নিজের ইচ্ছা শক্তিকে প্রাধান্য দেয় এবং শ্রদ্ধা বোধের দিক থেকে বিশ্বাস করে। তাহলে উন্নত শিখরে যাওয়া সম্ভব। সৃষ্টির এক মহান লিলা কেউ কোনদিন জন্ম গ্রহন করে কিছু নিয়ে আসেন না। জন্ম গ্রহন করে অর্জন করে। তেমনই আমি ইয়াং জিনারেশনকে বলবো।
এখন বাংলাদেশের খোদ ইন্ডাস্ট্রি রেগুলেশনের দিকে আমরা অলরেডি পদার্পণ করে ফেলেছি। এই জায়গা থেকে ইয়াং প্রজন্মই পারে উন্নত শিখরে নিয়ে যেতে।
আজকে আমরা ২০০৮,৯ ,সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে ঘোষণা ছিলো। এখন কিন্তু সেই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবে রুপ নিয়েছে, এবং ২০৪১ সালেরর মধ্যে বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশে হিসাবে রুপান্তরিত হবে।
আমরা ২০২৬ সালে এলডিসি গ্রাজুয়েশন করবো এবং ২০৩১ সালে এসডিজি বাস্তবায়ন করবো। এই যে স্টেপ বাই স্টেপ স্বল্প মেয়াদি, দীর্ঘ মেয়াদি, যে পরিকল্পনা গুলো আছে। সেই পরিকল্পনা গুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্যই ইয়াং জেনারেশনকে এগিয়ে আসতে হবে।
আমি যে রকম জিরো থেকে এখানে এসেছি এবং আমি একটা উদাহরন সৃষ্টি করতে চাই যে ইয়াং জেনারেশন যদি এগিয়ে আসে তাহলে কিন্তু সম্ভব। আজকে তথ্য প্রযুক্তির অবাদ বিচরনের জন্য ইয়ং জিনারেশন ফ্রীল্যানসিং এর মধ্যমে বাংলাদেশে প্রায় ৮,৯ লক্ষ ছেলে মেয়েরা ফ্রীল্যানসিং এর মাধ্যমে কাজ করছে ।
এবং তারা যেকোনো চাকরি থেকে বেটার পজিশন ক্রিয়েট করে নতুন নতুন কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করছে।
আমাদের সরকার ব্যবসায়ী বান্ধব সরকার। সরকার ইতি মধ্যে কিন্তু ফ্রীল্যানসিং এর জন্য একলজেম্যেন্ট করে দিচ্ছে। বাংলাদেশে ২৬টা হাইটেক পার্ক বাস্তবায়ন হয়েগেছে ১০০ টা ইকোনমিক জোন হয়েছে। বিভিন্ন বিদেশিরা বাংলাদেশে ইনভেস্ট করছে। এখানে প্রচুর কর্ম সংস্থা ক্রিয়েট হবে। এবং নতুন প্রজন্ম কে এই কর্ম সস্থানের সাথে খাপ খেয়ে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নত শিখরে যাওয়া সম্ভব। আমি ইয়াং জেনারেশন কে বলতে চাই। জেনারেশন ইজ ইউরস এ্যান্ড ইউ ক্যান টপ ওন টপ ইট।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
জাতির পিতা যে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন ছিলো সে স্বপ্ন পূরনে আপনার কতটা ভূমিকা আছে বলে আপনি মনে করেন ?
যশোদা জীবন দেবনাথ :
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জাতির পিতা। ওনার যে সাড়ে তিন বছরের সময় কালে যে নির্দেশনা দিয়েগেছেন। আমাদের বাঙ্গালী কমিউনিকেশনকে তার এ আদর্শকে ধারন করে বাংলাদেশ আজ এখানে এসছে। তার এ অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশকে নিয়ে যে সপ্ন দেখেছিলো খুদা মুক্ত,দারিদ্র্য মুক্ত উন্নত দেশে রুপান্তিরিত করার জন্য। এবং তার সপ্ন গুলো বাস্তবায়ন করার জন্য যে দিক নির্দেশনা ছিলো। সেই দিক নির্দেশনা গুলো মেনেই। আজ বাংলাদেশ শক্ত অবস্থানে বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। এবং তার একটা সেক্টরের কথা বলি
প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবহার। এবং সর্বোচ্চ ব্যবহার। সেই ব্যবহার হারের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা সে।আমাদের প্রেট্রলিয়াম সেক্টরে চারটি কম্পানি ছিলো বিদেশিদের আন্ডারে। সে কিন্তু অল্প সময়ে প্রাকৃতিক সম্পদের অংশটা সরকারের সাথে নিয়ে দিয়ে গেছে। ১৯৭২ সালে তিনি এরকম সপ্ন দেখেছিলো। তার সপ্নের প্রতিটা স্টেপ আমাদের পথ চলার অনুপ্রেরণা। আজকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পরিবারকে নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে। যারা করেছে তাদেরকে আমি তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করি। যারা এই জঘন্যতম কাজ বাংলাদেশে করে গেছে এবং যারা বেঁচে আছে এই ষড়যন্ত্রের সাথে তাদের এনে এই বাংলার মাটিতে দৃষ্টান্ত মূলক বিচার হওয়া উচিত। সে ব্যাপারে আমি জোর দাবি জানাচ্ছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে আমার একটাই অনুরোধ এ জাতী কলঙ্ক মুক্ত হতে চায়। এই কলঙ্কমুক্ত হতে গেলে যারা এখনো বিদেশে পলাতক রয়েছে। তাদেরকে এনে যেনো এ জাতির সামনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেয়া হয়।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
আগস্ট মাসের এই সময়ে দাড়িয়ে জাতির পিতা সহ সকল শহীদদের প্রতি আমরা কতটুকু সম্মান শ্রদ্ধা করতে পেরেছি বলে আপনি মনে করেন।

যশোদা জীবন দেবনাথ :
এই আগস্ট মাস শোকের মাস আমাদের সংগঠনের প্রত্যেকে দায়িত্ব নেওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর মাঝারে গিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছি ৩২নম্বারে গিয়েছি ।
আমরা ব্যাবসাই সমাজরা তার যে দিক নির্দেশনা, অনুপ্রেরণা, তার যে সূধুর প্রসারী সোনার বাংলা গঠনের যে স্বপ্ন ছিলো। তার উপর আমরা শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস করি এবং অন্তর দিয়ে ধারন করি।
শোকাবহ মাসে আমারা সবইমিলেই তার জন্য শোক দিবস পালন করছি।
আমদের ব্যবসায়ী কমিউনিটি এক মত জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্ম কান্ডের প্রতি । আমাদের এ ব্যবসায়ী সমাজটা পুরোটাই আস্থাশীল এবং তিনি ব্যবসায়ী বান্ধব সরকার ইতি মধ্যে বিবেচিত । আমাদের দেশটাকে এখন উন্নত শিখরে নিয়ে গেছেন। ব্যবসায়ী বান্ধব হলেই দেশ উন্নত হওয়া সম্ভব।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা মন্ডলীতে আছে সালমানএফ রহমান ,উনিও আমাদের সাথে অঙ্গ আঙ্গীক ভাবে জড়িত। বোর্ড অফ ইনভেস্টম্যান্ট ওনি যেটা করেছেন সেখানেও কিন্তু বিদেশি ইনভেস্টরা বাংলাদেশে আসছে এবং ইনভেস্ট করছে।
আমার সৌভাগ্য হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে জাপান, দুবাইয়ে,সফর সঙ্গী হিসাবে যেতে পেরেছি। আমি দেখেছি জাপানে বাংলাদেশের ইনভেস্টর গ্রুপ কতটা ইন্টারেস্টটিং এই রিজনে ইনভেস্ট করার জন্য। ইতি মধ্যে কিন্তু, রাশিয়া,জাপান,সৌদিআরব, দুবাই,সহ অনেক দেশ যারা বাংলাদেশে ইনভেস্ট করতে আগ্রহী বা অনেকে এসেগেছে। এ গুলো বাস্থবয়ন হলে সত্যি কারের সোনার বাংলায় রুপান্তরিত হবে বলে আমি মনে করি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে সপ্ন দেখেছিলেন সেই সপ্ন বাস্তবায়নের দাঁড় প্রান্তে আমরা চলেগেছি। আমরা চাই এ সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে এবং এ সরকার যেন আবার ক্ষমতায় থাকে।সে ব্যাপারে আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ তার সাথে থাকবো এবং আপনাদের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলবো জননেত্রীর উন্নয়ন কর্মকান্ড প্রচার করা ধারন করা বিশ্বাস করা। এইযে আপনি দেখেন পদ্মার ওপারের মানুষ আগে কত কষ্ট করে যাতায়েত করত। যা এখন অনেক সহজে মানুষ যাতায়েত করতে পারে।
মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল,রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পদ্মা সেতু মেগা প্রকল্প গুলো বাস্তবায়ন হয়েছে। এ সকল রুপকার ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যা বাস্তবায়ন করেছে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার এই উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গুলো আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি। এবং আমরা আশা করি যে আগামী দিনে বাংলাদেশ একটি সত্যি কারের উন্নত দেশে রুপান্তরিত হবে।
আমরা বিগত দিন গুলো যদি দেখি,৫০০-৬০০ ডলার মাথা পিছু আয় ছিলো সেটা এখন ২,৯০০ডলারে রুপান্তরিত হয়েছে হয়তো একটা সময়, যখন এসডিজি বাস্তবায়ন হবে, সে সময়ে বাংলাদেশের মানুষের গড় মাথাপিছু ১০থেকে ১২,হাজার ডলার আয় হবে। সেটা বেশি দূরের সপ্ন নয়, খুবই কাছে,আমরা সেই পথেই হাটছি।
ব্যবসায়ী সমাজ, আমাদের এফবিসিসিআই এর সাথে যে সকল ,চেম্বার এসোসিয়েশন গুলো রয়েছে,তারা ঐক্য বদ্ধ ভাবে কাজ করলে প্রাইভেট সেক্টরই পারবে, প্রধানমন্ত্রী সাথে এক মত হয়ে,এদেশকে একটা উন্নত দেশে রুপান্তর করতে।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
আপনি ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ এর অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। আগামী দিনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ সংঠন নিয়ে
আপনার ভাবনা কি। এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ কতটা ভূমিকা রাখতে পারবে বলে আপনি মনে করেন ?
যশোদা জীবন দেবনাথ :
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে
ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগের গত কমিটিতে অর্থ-বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত করেছেন। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
আগামী দিনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ সংঠনে যারা আছে তাদের কে নিয়ে একসাথে সুন্দর ভাবে কাজ করা। এবং সংগঠনটিকে আরো সু- সংঘটিত করা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নীতি আদর্শ মনে প্রাণে বিশ্বাস করে আগামী দিনের পথ চলা। এবং বাংলাদেশের মধ্যে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ এর কর্যক্রম সবার উপরে রাখা।
আগামী নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে নৌকা দিবে তার সাথে একমত হয়ে আগামী নির্বাচনে কাজ করা আমাদের মূল লক্ষ্য।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ সর্বোচ্চ ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আগামী নির্বাচনে ফরিদপুরে চারটি আসন ই নৌকায় বিজয় হবে।
এবং ফরিদপুরের চারটি আসনই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে আমরা ফরিদপুর বাসি উপহার দিতে চাই।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৮:৫৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৩
১৬৯ বার পড়া হয়েছে

এফবিসিসিআই সংগঠন হবে দেশের মধ্যে সবচেয়ে আইডিয়াল ও স্মার্ট’সংগঠন

আপডেট : ০৮:৫৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৩

 

যশোদা জীবন দেবনাথ -বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদে ২০২৩-২৫ মেয়াদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন নতুন সহ-সভাপতি হিসাবে ।টেকনোমিডিয়া লিমিটেডের সিইও।মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সদস্য,মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি। ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ এর অর্থ বিষয়ক সম্পাদক। এ ছাড়া দেশে-বিদেশে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। এফবিসিসিআই সংগঠন নিয়ে ভাবনা,কর্ম জীবন, ও নিজ এলাকার রাজনীতি নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ সমাচারের সঙ্গে।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
আপনি এফবিসিসিআইয়ে নতুন সহ-সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
আপনার অনুভূতি ও এফবিসিসিআই সংগঠনকে নিয়ে আপনার চিন্তা কি ?
যশোদা জীবন দেবনাথ :
আমাকে এফবিসিসিআইয়ে নতুন সহ-সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করায় আমি জননেত্রী শেখ হাসিনা ও এফবিসিসিআই সংগঠনের কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

বাংলাদের ৪ কোটি ব্যাবসায়ীদের শ্রেষ্ঠ সংগঠন । এফবিসিসিআই আমাদের আন্ডরে। চারশত বিশটা এসোসিয়েশন আছে একশোর উপরে চেম্বার গ্রুপ আছে। এগুলোর মাদার অরগানাইজেশন হচ্ছে এফবিসিসিআই।
আমারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ঘোষনা করেছে। তার বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা বদ্ব পরিকর।
এফবিসিসিআইকে আমরা স্মার্ট এফবিসিসিআইয়ের সাথে রুপান্তর করতে চাই। এবং এফবিসিসিআই সংগঠন হবে দেশের মধ্যে সবচেয়ে আইডিয়াল ও স্মার্ট’সংগঠন।

পাশা পাশি এফবিসিসিআইয়ের সাথে যেখানে এক্টিভিটিস স্টাবিলিস অল দ্যা চেম্বার অল দ্যা এসোসিয়েশন গ্রুপ যে যার মাধ্যমে বাংলাদেশর এই এফবিসিসিআই কে এক অনান্য উন্নতর শিখরে আমরা নিয়ে যেতে চাই। এবং এফবিসিসিআই যে সংগঠন বা ব্যাবসাইদের বাংলাদেশের ইকোনোমিক ২০০৮,৯,সালে ৮৫,৯০ বিলিয়ন ডলারে অর্থনীতি ছিলো এখন সেটাকে ৪ কোটি ৪ লাক্ষ নব্বই হাজার ডলারে উন্নতি করা হয়।
আমাদের এফবিসিসিআই কে এমনিই ভাবে বাংলাদেশের ইকোনোমি জাতীয় অর্থনিতীতে প্রাই ৮২% কনট্রিবিউশন করে। এবং এই জায়গাটা থেকেই আমরা আরো উন্নত জায়গা ট্রিলিয়ন ডলারে অর্থনিতীতে নিতে পারি।
সে ব্যাপারে আমরা ঐক্য বদ্ধ ভাবে ব্যাবসাই সমাজ কাজ করবো। এবং ব্যাবসায়ীরা যাতে স্মার্ট ভাবে বাংলাদেশকে রুপান্তরিত করতে পারে। সেই জায়গাতে নিয়ে যাওয়া আমাদের একান্ত ইচ্ছা।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
জনমুখে শোনা যায় আপনি জিরো থেকে হিরো হয়েছেন। এর পিছনের গল্পটা আসলে কি। এবং আপনি যে জিরো থেকে হিরো হয়েছেন সেইজায়গা থেকে নতুন প্রজন্ম কে আপনি কি বার্তা দিতে চান ?

যশোদা জীবন দেবনাথ :
আমি একটা জিনিসই বলি ইচ্ছা শক্তি মানুষকে জাগ্রত করে দেয়। যদি কোনো ইয়াং জেনারেশন ইচ্ছা তার শক্তিকে জাগ্রত করে এবং নিজের ইচ্ছা শক্তিকে প্রাধান্য দেয় এবং শ্রদ্ধা বোধের দিক থেকে বিশ্বাস করে। তাহলে উন্নত শিখরে যাওয়া সম্ভব। সৃষ্টির এক মহান লিলা কেউ কোনদিন জন্ম গ্রহন করে কিছু নিয়ে আসেন না। জন্ম গ্রহন করে অর্জন করে। তেমনই আমি ইয়াং জিনারেশনকে বলবো।
এখন বাংলাদেশের খোদ ইন্ডাস্ট্রি রেগুলেশনের দিকে আমরা অলরেডি পদার্পণ করে ফেলেছি। এই জায়গা থেকে ইয়াং প্রজন্মই পারে উন্নত শিখরে নিয়ে যেতে।
আজকে আমরা ২০০৮,৯ ,সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে ঘোষণা ছিলো। এখন কিন্তু সেই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবে রুপ নিয়েছে, এবং ২০৪১ সালেরর মধ্যে বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশে হিসাবে রুপান্তরিত হবে।
আমরা ২০২৬ সালে এলডিসি গ্রাজুয়েশন করবো এবং ২০৩১ সালে এসডিজি বাস্তবায়ন করবো। এই যে স্টেপ বাই স্টেপ স্বল্প মেয়াদি, দীর্ঘ মেয়াদি, যে পরিকল্পনা গুলো আছে। সেই পরিকল্পনা গুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্যই ইয়াং জেনারেশনকে এগিয়ে আসতে হবে।
আমি যে রকম জিরো থেকে এখানে এসেছি এবং আমি একটা উদাহরন সৃষ্টি করতে চাই যে ইয়াং জেনারেশন যদি এগিয়ে আসে তাহলে কিন্তু সম্ভব। আজকে তথ্য প্রযুক্তির অবাদ বিচরনের জন্য ইয়ং জিনারেশন ফ্রীল্যানসিং এর মধ্যমে বাংলাদেশে প্রায় ৮,৯ লক্ষ ছেলে মেয়েরা ফ্রীল্যানসিং এর মাধ্যমে কাজ করছে ।
এবং তারা যেকোনো চাকরি থেকে বেটার পজিশন ক্রিয়েট করে নতুন নতুন কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করছে।
আমাদের সরকার ব্যবসায়ী বান্ধব সরকার। সরকার ইতি মধ্যে কিন্তু ফ্রীল্যানসিং এর জন্য একলজেম্যেন্ট করে দিচ্ছে। বাংলাদেশে ২৬টা হাইটেক পার্ক বাস্তবায়ন হয়েগেছে ১০০ টা ইকোনমিক জোন হয়েছে। বিভিন্ন বিদেশিরা বাংলাদেশে ইনভেস্ট করছে। এখানে প্রচুর কর্ম সংস্থা ক্রিয়েট হবে। এবং নতুন প্রজন্ম কে এই কর্ম সস্থানের সাথে খাপ খেয়ে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নত শিখরে যাওয়া সম্ভব। আমি ইয়াং জেনারেশন কে বলতে চাই। জেনারেশন ইজ ইউরস এ্যান্ড ইউ ক্যান টপ ওন টপ ইট।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
জাতির পিতা যে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন ছিলো সে স্বপ্ন পূরনে আপনার কতটা ভূমিকা আছে বলে আপনি মনে করেন ?
যশোদা জীবন দেবনাথ :
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জাতির পিতা। ওনার যে সাড়ে তিন বছরের সময় কালে যে নির্দেশনা দিয়েগেছেন। আমাদের বাঙ্গালী কমিউনিকেশনকে তার এ আদর্শকে ধারন করে বাংলাদেশ আজ এখানে এসছে। তার এ অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশকে নিয়ে যে সপ্ন দেখেছিলো খুদা মুক্ত,দারিদ্র্য মুক্ত উন্নত দেশে রুপান্তিরিত করার জন্য। এবং তার সপ্ন গুলো বাস্তবায়ন করার জন্য যে দিক নির্দেশনা ছিলো। সেই দিক নির্দেশনা গুলো মেনেই। আজ বাংলাদেশ শক্ত অবস্থানে বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। এবং তার একটা সেক্টরের কথা বলি
প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবহার। এবং সর্বোচ্চ ব্যবহার। সেই ব্যবহার হারের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা সে।আমাদের প্রেট্রলিয়াম সেক্টরে চারটি কম্পানি ছিলো বিদেশিদের আন্ডারে। সে কিন্তু অল্প সময়ে প্রাকৃতিক সম্পদের অংশটা সরকারের সাথে নিয়ে দিয়ে গেছে। ১৯৭২ সালে তিনি এরকম সপ্ন দেখেছিলো। তার সপ্নের প্রতিটা স্টেপ আমাদের পথ চলার অনুপ্রেরণা। আজকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পরিবারকে নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে। যারা করেছে তাদেরকে আমি তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করি। যারা এই জঘন্যতম কাজ বাংলাদেশে করে গেছে এবং যারা বেঁচে আছে এই ষড়যন্ত্রের সাথে তাদের এনে এই বাংলার মাটিতে দৃষ্টান্ত মূলক বিচার হওয়া উচিত। সে ব্যাপারে আমি জোর দাবি জানাচ্ছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে আমার একটাই অনুরোধ এ জাতী কলঙ্ক মুক্ত হতে চায়। এই কলঙ্কমুক্ত হতে গেলে যারা এখনো বিদেশে পলাতক রয়েছে। তাদেরকে এনে যেনো এ জাতির সামনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেয়া হয়।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
আগস্ট মাসের এই সময়ে দাড়িয়ে জাতির পিতা সহ সকল শহীদদের প্রতি আমরা কতটুকু সম্মান শ্রদ্ধা করতে পেরেছি বলে আপনি মনে করেন।

যশোদা জীবন দেবনাথ :
এই আগস্ট মাস শোকের মাস আমাদের সংগঠনের প্রত্যেকে দায়িত্ব নেওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর মাঝারে গিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছি ৩২নম্বারে গিয়েছি ।
আমরা ব্যাবসাই সমাজরা তার যে দিক নির্দেশনা, অনুপ্রেরণা, তার যে সূধুর প্রসারী সোনার বাংলা গঠনের যে স্বপ্ন ছিলো। তার উপর আমরা শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস করি এবং অন্তর দিয়ে ধারন করি।
শোকাবহ মাসে আমারা সবইমিলেই তার জন্য শোক দিবস পালন করছি।
আমদের ব্যবসায়ী কমিউনিটি এক মত জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্ম কান্ডের প্রতি । আমাদের এ ব্যবসায়ী সমাজটা পুরোটাই আস্থাশীল এবং তিনি ব্যবসায়ী বান্ধব সরকার ইতি মধ্যে বিবেচিত । আমাদের দেশটাকে এখন উন্নত শিখরে নিয়ে গেছেন। ব্যবসায়ী বান্ধব হলেই দেশ উন্নত হওয়া সম্ভব।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা মন্ডলীতে আছে সালমানএফ রহমান ,উনিও আমাদের সাথে অঙ্গ আঙ্গীক ভাবে জড়িত। বোর্ড অফ ইনভেস্টম্যান্ট ওনি যেটা করেছেন সেখানেও কিন্তু বিদেশি ইনভেস্টরা বাংলাদেশে আসছে এবং ইনভেস্ট করছে।
আমার সৌভাগ্য হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে জাপান, দুবাইয়ে,সফর সঙ্গী হিসাবে যেতে পেরেছি। আমি দেখেছি জাপানে বাংলাদেশের ইনভেস্টর গ্রুপ কতটা ইন্টারেস্টটিং এই রিজনে ইনভেস্ট করার জন্য। ইতি মধ্যে কিন্তু, রাশিয়া,জাপান,সৌদিআরব, দুবাই,সহ অনেক দেশ যারা বাংলাদেশে ইনভেস্ট করতে আগ্রহী বা অনেকে এসেগেছে। এ গুলো বাস্থবয়ন হলে সত্যি কারের সোনার বাংলায় রুপান্তরিত হবে বলে আমি মনে করি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে সপ্ন দেখেছিলেন সেই সপ্ন বাস্তবায়নের দাঁড় প্রান্তে আমরা চলেগেছি। আমরা চাই এ সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে এবং এ সরকার যেন আবার ক্ষমতায় থাকে।সে ব্যাপারে আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ তার সাথে থাকবো এবং আপনাদের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলবো জননেত্রীর উন্নয়ন কর্মকান্ড প্রচার করা ধারন করা বিশ্বাস করা। এইযে আপনি দেখেন পদ্মার ওপারের মানুষ আগে কত কষ্ট করে যাতায়েত করত। যা এখন অনেক সহজে মানুষ যাতায়েত করতে পারে।
মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল,রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পদ্মা সেতু মেগা প্রকল্প গুলো বাস্তবায়ন হয়েছে। এ সকল রুপকার ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যা বাস্তবায়ন করেছে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার এই উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গুলো আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি। এবং আমরা আশা করি যে আগামী দিনে বাংলাদেশ একটি সত্যি কারের উন্নত দেশে রুপান্তরিত হবে।
আমরা বিগত দিন গুলো যদি দেখি,৫০০-৬০০ ডলার মাথা পিছু আয় ছিলো সেটা এখন ২,৯০০ডলারে রুপান্তরিত হয়েছে হয়তো একটা সময়, যখন এসডিজি বাস্তবায়ন হবে, সে সময়ে বাংলাদেশের মানুষের গড় মাথাপিছু ১০থেকে ১২,হাজার ডলার আয় হবে। সেটা বেশি দূরের সপ্ন নয়, খুবই কাছে,আমরা সেই পথেই হাটছি।
ব্যবসায়ী সমাজ, আমাদের এফবিসিসিআই এর সাথে যে সকল ,চেম্বার এসোসিয়েশন গুলো রয়েছে,তারা ঐক্য বদ্ধ ভাবে কাজ করলে প্রাইভেট সেক্টরই পারবে, প্রধানমন্ত্রী সাথে এক মত হয়ে,এদেশকে একটা উন্নত দেশে রুপান্তর করতে।

প্রশ্ন – বাংলাদেশ সমাচার :
আপনি ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ এর অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। আগামী দিনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ সংঠন নিয়ে
আপনার ভাবনা কি। এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ কতটা ভূমিকা রাখতে পারবে বলে আপনি মনে করেন ?
যশোদা জীবন দেবনাথ :
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে
ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগের গত কমিটিতে অর্থ-বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে নির্বাচিত করেছেন। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
আগামী দিনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ সংঠনে যারা আছে তাদের কে নিয়ে একসাথে সুন্দর ভাবে কাজ করা। এবং সংগঠনটিকে আরো সু- সংঘটিত করা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নীতি আদর্শ মনে প্রাণে বিশ্বাস করে আগামী দিনের পথ চলা। এবং বাংলাদেশের মধ্যে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ এর কর্যক্রম সবার উপরে রাখা।
আগামী নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে নৌকা দিবে তার সাথে একমত হয়ে আগামী নির্বাচনে কাজ করা আমাদের মূল লক্ষ্য।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর জেলা আওয়ামিলীগ সর্বোচ্চ ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আগামী নির্বাচনে ফরিদপুরে চারটি আসন ই নৌকায় বিজয় হবে।
এবং ফরিদপুরের চারটি আসনই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে আমরা ফরিদপুর বাসি উপহার দিতে চাই।