০৩:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

ফরিদপুরে পাট জাগ নিয়ে বিপাকে কৃষক

মোঃ ইদ্রিস আলীঃ ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি
“সোনালী আঁশে ভরপুর ভালবাসি ফরিদপুর” প্রতি বছরই পাট চাষিরা ফরিদপুরের সোনালী আঁশের সুনাম অর্জন করে আসছে, কিন্তু  এ বছর ফরিদপুরের পাট চাষীরা চরম বিপাকে পড়েছে পাট জাগ নিয়ে ।
 চলছে শ্রাবণ মাস বৃষ্টি না থাকায় পাট নিয়ে বিপাকে পড়েছে কৃষক।অন্যান্য বছর এই সময় খাল, বিল, নদী নালা পানিতে ভরা থাকে কিন্তু এ বছর পানি না থাকায় কৃষকরা এখনও পাট কাটতে পারছে না।
 সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফরিদপুর সদর উপজেলা ও মধুখালী উপজেলা সংলগ্ন যে ঐতিহ্যেবাহী কুমার নদীটি রয়েছ  খনন না করায় আষাঢ় – শ্রাবণ মাসবৃষ্টি প্রবণ মাস হলেও পনির দেখা নেই ।  পাট কেটে একই স্থানে স্তুপ করে রেখেছেন কৃষকেরা।
কৃষক মো: মোয়াজ্জেম শেখ বলেন, তিন – চার কিলোমিটার দুর থেকে পাট এনে স্তূপকরছি কিন্তু  পানি না থাকায় পাট জাগ দিতে পারছি না।  আমরা টিভিতে দেখি ও শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে অনেক জায়গায় নদীর পূর্ণ করে খনন কাজ হয় তেমনি আমাদের এই ঐতিহ্যবাহী কুমর নদীটা পূর্ণ খনন করে আমাদের কৃষকদের জন্য মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন আমাদের কুমার নদীটি পূণঃখনন করে আমাদের এই ফরিদপুরের কৃষকদের সোনালী আঁশের সুনাম অক্ষুন্ন রাখার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি ।
 আরেক কৃষক মো ওহিদ বলেন, যত টুকু সম্ভব পাট কেটে নিয়ে আসছি, পানি তো নেই অনেকেই পানির কারণে পাট কাটতে পারছে না, এখন স্যলো মেশিন দিয়ে পুকুরে পানি দিয়ে পাট জাগ দিতে হবে এতে করে পাটের খরচ  দ্বিগুন বা তিনগুন বেড়ে যাবে এতে করে কৃষক লছের সম্মুখীন হবে।
এজন্য এলাকাবাসীর জোরদাবী কুমার নদীটি পূর্ণ খননের জন্য জেলা প্রশাসকের নিকট বিনীত অনুরোধ করেন।
ট্যাগস :
আপডেট : ০১:৫৬:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩
১১২ বার পড়া হয়েছে

ফরিদপুরে পাট জাগ নিয়ে বিপাকে কৃষক

আপডেট : ০১:৫৬:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩
“সোনালী আঁশে ভরপুর ভালবাসি ফরিদপুর” প্রতি বছরই পাট চাষিরা ফরিদপুরের সোনালী আঁশের সুনাম অর্জন করে আসছে, কিন্তু  এ বছর ফরিদপুরের পাট চাষীরা চরম বিপাকে পড়েছে পাট জাগ নিয়ে ।
 চলছে শ্রাবণ মাস বৃষ্টি না থাকায় পাট নিয়ে বিপাকে পড়েছে কৃষক।অন্যান্য বছর এই সময় খাল, বিল, নদী নালা পানিতে ভরা থাকে কিন্তু এ বছর পানি না থাকায় কৃষকরা এখনও পাট কাটতে পারছে না।
 সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফরিদপুর সদর উপজেলা ও মধুখালী উপজেলা সংলগ্ন যে ঐতিহ্যেবাহী কুমার নদীটি রয়েছ  খনন না করায় আষাঢ় – শ্রাবণ মাসবৃষ্টি প্রবণ মাস হলেও পনির দেখা নেই ।  পাট কেটে একই স্থানে স্তুপ করে রেখেছেন কৃষকেরা।
কৃষক মো: মোয়াজ্জেম শেখ বলেন, তিন – চার কিলোমিটার দুর থেকে পাট এনে স্তূপকরছি কিন্তু  পানি না থাকায় পাট জাগ দিতে পারছি না।  আমরা টিভিতে দেখি ও শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে অনেক জায়গায় নদীর পূর্ণ করে খনন কাজ হয় তেমনি আমাদের এই ঐতিহ্যবাহী কুমর নদীটা পূর্ণ খনন করে আমাদের কৃষকদের জন্য মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন আমাদের কুমার নদীটি পূণঃখনন করে আমাদের এই ফরিদপুরের কৃষকদের সোনালী আঁশের সুনাম অক্ষুন্ন রাখার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি ।
 আরেক কৃষক মো ওহিদ বলেন, যত টুকু সম্ভব পাট কেটে নিয়ে আসছি, পানি তো নেই অনেকেই পানির কারণে পাট কাটতে পারছে না, এখন স্যলো মেশিন দিয়ে পুকুরে পানি দিয়ে পাট জাগ দিতে হবে এতে করে পাটের খরচ  দ্বিগুন বা তিনগুন বেড়ে যাবে এতে করে কৃষক লছের সম্মুখীন হবে।
এজন্য এলাকাবাসীর জোরদাবী কুমার নদীটি পূর্ণ খননের জন্য জেলা প্রশাসকের নিকট বিনীত অনুরোধ করেন।