১০:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও সোনার বাংলা বিনির্মাণে  আমৃত্যু কাজ করে যাব  এডভোকেট  মিরাশ উদ্দিন ভূঁইয়া 

রফিকুল ইসলাম সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার এন্ড ডিভিশনাল চীফ ময়মনসিংহ
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও সোনার বাংলা বিনির্মানে আমৃত্যু কাজ করে যাব বলেছেন  এডভোকেট মিরাশ উদ্দিন ভূঁইয়া। তিনি
ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার ৮ নং রূপসী ইউনিয়নের নবগঠিত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আহবায়ক  কমিটির  আহবায়ক  জনাব এডভোকেট মিরাশ  উদ্দিন ভূঁইয়া। বাবার নাম মরহুম হাফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া।
তিনি ১৯৬৯  সনে গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনের সময় রূপসী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।১৯৭১ সালে স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ভারতের মেঘালয়ে ডালু ইয়েথ ক্যাম্পে রেজিস্ট্রেশন করেন এবং ৫/৬ জন  মিলে আশ্রয় নেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগী হিসেবে মুজিব বাহিনীতে যোগদান করেন। তখনকার সময় অর্থাৎ ১৯৬৮ সনে ৮ নং রূপসি ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন উনার বাবা মরহুম হাফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া।
 বাবা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সাথে ছিলেন।১৯৭৫ সনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মৃত্যুর পরে আমার নামে ১২/১৩ টি অস্ত্র মামলা হয়। মামলায় একমাস হাজতে ছিলাম ।১৯৭২ সনে শামসুল হক এমপি (মাননীয় সংসদ সদস্য) আমাকে বাংলাদেশের ভোগ্য পণ্য সরবরাহ সংস্থার ইনচার্জ হিসেবে ফুলপুরে একটি চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। পরবর্তীতে দুই বৎসর চাকুরী  করার পর হঠাৎ করে এ সংস্থাটি বিলুপ্ত  হয়ে যায়। তিনি চাকুরীতে মাসিক বেতন পেতেন ১৭৫ টাকা। ১৯৭৬  ব্যাচে ফুলপুর ডিগ্রী কলেজ থেকে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে পরীক্ষায় দ্বিতীয়  বিভাগ স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। পরে  ময়মনসিংহ ‘ ল ”কলেজ থেকে এল.এলবি পাস করে ১৯৮৩ তে  ময়মনসিংহ আইন সমিতিতে সদস্যপদ লাভ করেন।
তৎকালীন স্বৈরাচার এরশাদের সময়ে অর্থাৎ ১৯৮৫ সালে যখন উপজেলায় কোট  চালু করা হয়,  ৯০ এর মে পর্যন্ত প্র্যাকটিস করেন। তখন ফুলপুর বারে সাধারণ সম্পদক হিসেবে দায়িত্ব ছিলেন।
১৯৯০ সনে ইতালি গিয়ে  আবার গভমেন্ট চাকুরী নেন। টানা ২৯ বছর চাকুরী করার পর দেশে ফিরে আসেন। ইতালি থাকাকালীন সময়ে ইতালির মিলান শহড়ে  সর্বপ্রথম আওয়ামী লীগের একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বলেন , মহান আল্লাহর উপর ভরসা করে অত্যন্ত ধৈর্য ধারণ করে আমি এ পর্যন্ত এগিয়ে আসছি। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।
দেশে আসার পর গত ২০২১ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলাম।
নৌকা মার্কা মনোনয়ন না পাওয়ায় দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক মনোনীত প্রার্থীর সাথে জোরালো কাজ করি এবং সে প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার ৮ নং রূপসী ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৫:৫০:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৩
১১৩ বার পড়া হয়েছে

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও সোনার বাংলা বিনির্মাণে  আমৃত্যু কাজ করে যাব  এডভোকেট  মিরাশ উদ্দিন ভূঁইয়া 

আপডেট : ০৫:৫০:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৩
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও সোনার বাংলা বিনির্মানে আমৃত্যু কাজ করে যাব বলেছেন  এডভোকেট মিরাশ উদ্দিন ভূঁইয়া। তিনি
ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার ৮ নং রূপসী ইউনিয়নের নবগঠিত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আহবায়ক  কমিটির  আহবায়ক  জনাব এডভোকেট মিরাশ  উদ্দিন ভূঁইয়া। বাবার নাম মরহুম হাফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া।
তিনি ১৯৬৯  সনে গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনের সময় রূপসী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।১৯৭১ সালে স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ভারতের মেঘালয়ে ডালু ইয়েথ ক্যাম্পে রেজিস্ট্রেশন করেন এবং ৫/৬ জন  মিলে আশ্রয় নেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগী হিসেবে মুজিব বাহিনীতে যোগদান করেন। তখনকার সময় অর্থাৎ ১৯৬৮ সনে ৮ নং রূপসি ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন উনার বাবা মরহুম হাফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া।
 বাবা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সাথে ছিলেন।১৯৭৫ সনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মৃত্যুর পরে আমার নামে ১২/১৩ টি অস্ত্র মামলা হয়। মামলায় একমাস হাজতে ছিলাম ।১৯৭২ সনে শামসুল হক এমপি (মাননীয় সংসদ সদস্য) আমাকে বাংলাদেশের ভোগ্য পণ্য সরবরাহ সংস্থার ইনচার্জ হিসেবে ফুলপুরে একটি চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। পরবর্তীতে দুই বৎসর চাকুরী  করার পর হঠাৎ করে এ সংস্থাটি বিলুপ্ত  হয়ে যায়। তিনি চাকুরীতে মাসিক বেতন পেতেন ১৭৫ টাকা। ১৯৭৬  ব্যাচে ফুলপুর ডিগ্রী কলেজ থেকে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে পরীক্ষায় দ্বিতীয়  বিভাগ স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। পরে  ময়মনসিংহ ‘ ল ”কলেজ থেকে এল.এলবি পাস করে ১৯৮৩ তে  ময়মনসিংহ আইন সমিতিতে সদস্যপদ লাভ করেন।
তৎকালীন স্বৈরাচার এরশাদের সময়ে অর্থাৎ ১৯৮৫ সালে যখন উপজেলায় কোট  চালু করা হয়,  ৯০ এর মে পর্যন্ত প্র্যাকটিস করেন। তখন ফুলপুর বারে সাধারণ সম্পদক হিসেবে দায়িত্ব ছিলেন।
১৯৯০ সনে ইতালি গিয়ে  আবার গভমেন্ট চাকুরী নেন। টানা ২৯ বছর চাকুরী করার পর দেশে ফিরে আসেন। ইতালি থাকাকালীন সময়ে ইতালির মিলান শহড়ে  সর্বপ্রথম আওয়ামী লীগের একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বলেন , মহান আল্লাহর উপর ভরসা করে অত্যন্ত ধৈর্য ধারণ করে আমি এ পর্যন্ত এগিয়ে আসছি। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।
দেশে আসার পর গত ২০২১ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলাম।
নৌকা মার্কা মনোনয়ন না পাওয়ায় দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক মনোনীত প্রার্থীর সাথে জোরালো কাজ করি এবং সে প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার ৮ নং রূপসী ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।