১২:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

ভারীবর্ষণে পাহাড়ি ঢলে সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে, বন্যা ও পাহাড় ধসের আশংকা

প্রতিনিধির নাম
দুইদিন থেকে টানা ভারীবর্ষণে পাহাড়ি ঢলে উত্তর-পূর্ব সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে, বন্যা ও পাহাড় ধসের আশংকা রয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সিলেট জেলার জৈন্তাপুর ও কানাইঘাট উপজেলার ডুলটিরপাড়, বাওন হাওর, চাতলারপাড়, লামা গাত্তি, ডিবির হাওর, কেন্দ্রী, ঘিলাতৈল, খারুবিল, লামাপাড়া, বনপাড়া, ভিত্রিখেল, রামপ্রসাদ, লক্ষীপ্রসাদ, পাতন, ছাতারখাই, রাঙ্গারাই, বেতু, সরুফৌদ, রতনপুর, চাউরা, মালিগ্রাম, বড় চতুল সহ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। টানা ভারী বর্ষণে জৈন্তাপুর উপজেলার চারিকাটা, চিকনাগুল, ফতেপুর, নিজপাট ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকায় ছোটো পাহাড় ও টিলা থাকায় ধসের আশংকা রয়েছে।
এ বিষয়ে জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম জানান, সকল ইউনিয়নে সতর্ক থাকার জন্য মাইকিং করা হয়েছে। টানা ভারী বর্ষণ হওয়ায় পাহাড়ি ঢলে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি হলে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হবে। এবিষয়ে সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে গত ১৪ জুন সন্ধ্যা ০৬ টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি.) থেকে অতি ভারী (৮৯ মি.মি. বা তারও বেশি) বর্ষণ হতে পারে বলে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে ভারী বর্ষণের সর্তকবাণী দেওয়া হয়েছে।
ট্যাগস :
আপডেট : ০৩:০৬:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন ২০২৩
১৩৭ বার পড়া হয়েছে

ভারীবর্ষণে পাহাড়ি ঢলে সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে, বন্যা ও পাহাড় ধসের আশংকা

আপডেট : ০৩:০৬:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন ২০২৩
দুইদিন থেকে টানা ভারীবর্ষণে পাহাড়ি ঢলে উত্তর-পূর্ব সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে, বন্যা ও পাহাড় ধসের আশংকা রয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সিলেট জেলার জৈন্তাপুর ও কানাইঘাট উপজেলার ডুলটিরপাড়, বাওন হাওর, চাতলারপাড়, লামা গাত্তি, ডিবির হাওর, কেন্দ্রী, ঘিলাতৈল, খারুবিল, লামাপাড়া, বনপাড়া, ভিত্রিখেল, রামপ্রসাদ, লক্ষীপ্রসাদ, পাতন, ছাতারখাই, রাঙ্গারাই, বেতু, সরুফৌদ, রতনপুর, চাউরা, মালিগ্রাম, বড় চতুল সহ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। টানা ভারী বর্ষণে জৈন্তাপুর উপজেলার চারিকাটা, চিকনাগুল, ফতেপুর, নিজপাট ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকায় ছোটো পাহাড় ও টিলা থাকায় ধসের আশংকা রয়েছে।
এ বিষয়ে জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম জানান, সকল ইউনিয়নে সতর্ক থাকার জন্য মাইকিং করা হয়েছে। টানা ভারী বর্ষণ হওয়ায় পাহাড়ি ঢলে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি হলে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হবে। এবিষয়ে সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে গত ১৪ জুন সন্ধ্যা ০৬ টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি.) থেকে অতি ভারী (৮৯ মি.মি. বা তারও বেশি) বর্ষণ হতে পারে বলে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে ভারী বর্ষণের সর্তকবাণী দেওয়া হয়েছে।