০৯:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

প্রতারক নাজমুলের বিবাহ প্রতারণা

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

ফেনী জেলার অন্তর্গত ছাগলনাইয়া থানাধীন ঘোপাল ইউনিয়নের লাঙ্গল মোড়া গ্রামের সামছুল হক ও জোসনা আক্তার এর দ্বিতীয় সন্ধান প্রতারক নাজমুল হাছান প্রতারনার ফাঁদ হিসাবে বিবাহকে বাছিয়া নিয়াছেন। প্রতারক নাজমুলের প্রতারনার স্বীকার হইয়া বহুনারী ও তাহাদের পরিবার বর্গগণ সর্বস্ব হারাইয়া নিঃস্ব হয়ে বিচারের প্রত্যাশায় আইন আদালতসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরিয়া বেড়াইতেছে।

সরেজমিনে তদন্ত করিয়া জানা যায় যে, প্রতারক নাজমুল হাসান ফেইসবুকের মাধ্যমে বিভিন্ন কলেজ পড়ুয়া ও বিধবা নারীদের টার্গেট করিয়া প্রেমের সম্পর্ক পাতিয়া বিবাহের আশ্বাস দিয়া উক্ত ভুক্তভোগী নারীদের ইজ্জত হরন সহ ব্ল‍্যাকমেইলের মাধ্যমে টাকা পয়সা নিয়ে কেটে পড়ে। এমনি একজন ভুক্তভোগী নারী রোজীনা আক্তার যাহাকে ১৯/০৬/২০১৯ইং তারিখে বিবাহ করিয়া রোজীনা আক্তারের পরিবার হইতে ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ কেটে পরে এবং উক্ত ভুক্তভোগী রোজীনা আক্তারকে না জানিয়ে গত ০৪/১০/২০২৩ইং তারিখে কলেজ পড়ুয়া মেধাবী ছাত্রী বিবি মরিয়ম কে বিভিন্ন রকম প্রলোভন এর মাধ্যমে উক্ত বিবি মরিয়ম কে বাড়ী হইতে প্রতারক নাজমুল হাছান তাহার সহযোগীদের মাধ্যমে উঠিয়ে নিয়ে ভুয়া কাবিন নামার মাধ্যমে বিবাহ করিয়া উক্ত ভূক্তভোগী বিবি মরিয়ম এর পরিবারের নিকট মোবাইলের মাধ্যমে ১০,০০,০০০/- (দশ লক্ষ) টাকা দাবী করে, টাকা না দিলে বিবাহ মানিয়া না নিলে উক্ত ভূক্তভোগী নারীর বিভিন্ন অশ্লীল ছবি ফেইসবুকে ছাড়িয়ে দেওয়ার হুমকী প্রদান করে। পরবর্তীতে উক্ত ভুক্তভোগী নারীর পরিবারবর্গ ফেনী মডেল থানায়

বিগত ১৯/১২/২০২৩ইং তারিখে সাধারণ ডায়েরী নং-১৪৬৫ দায়ের করে, আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে দ্রুতগতীতে পুলিশের সাড়াশী অভিযানের মাধ্যমে উক্ত ভুক্তভোগী নারীকে উদ্ধার করিয়া তাহার পরিবারবর্গের কাছে ফিরাইয়া দেওয়া হয়। তদন্তের মাধ্যমে জানা যায় যে প্রতারক নাজমুল হাছান কর্তৃক প্রতারিত হওয়ার নারীরা বিভিন্ন থানায় তাহার বিরুদ্ধে ডজন

খানেক অভিযোগ করিয়া রাখিয়াছে। তাহার প্রতারনার স্বীকার রোজীনা আক্তার প্রতারক নাজমুলের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম এর আদালত-ঢাকা গত ০১/০২/২০২৪ইং তারিখে একটি প্রতারনার, যৌতুক, মারধর ও তাহার অনুমতি ব্যতীত একাধীক বিয়ের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিয়াছে। যাহার পিটিশন মামলা নম্বর-২১৩/২০২৪।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৪:৫৪:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪
৮১ বার পড়া হয়েছে

প্রতারক নাজমুলের বিবাহ প্রতারণা

আপডেট : ০৪:৫৪:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪

 

ফেনী জেলার অন্তর্গত ছাগলনাইয়া থানাধীন ঘোপাল ইউনিয়নের লাঙ্গল মোড়া গ্রামের সামছুল হক ও জোসনা আক্তার এর দ্বিতীয় সন্ধান প্রতারক নাজমুল হাছান প্রতারনার ফাঁদ হিসাবে বিবাহকে বাছিয়া নিয়াছেন। প্রতারক নাজমুলের প্রতারনার স্বীকার হইয়া বহুনারী ও তাহাদের পরিবার বর্গগণ সর্বস্ব হারাইয়া নিঃস্ব হয়ে বিচারের প্রত্যাশায় আইন আদালতসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরিয়া বেড়াইতেছে।

সরেজমিনে তদন্ত করিয়া জানা যায় যে, প্রতারক নাজমুল হাসান ফেইসবুকের মাধ্যমে বিভিন্ন কলেজ পড়ুয়া ও বিধবা নারীদের টার্গেট করিয়া প্রেমের সম্পর্ক পাতিয়া বিবাহের আশ্বাস দিয়া উক্ত ভুক্তভোগী নারীদের ইজ্জত হরন সহ ব্ল‍্যাকমেইলের মাধ্যমে টাকা পয়সা নিয়ে কেটে পড়ে। এমনি একজন ভুক্তভোগী নারী রোজীনা আক্তার যাহাকে ১৯/০৬/২০১৯ইং তারিখে বিবাহ করিয়া রোজীনা আক্তারের পরিবার হইতে ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ কেটে পরে এবং উক্ত ভুক্তভোগী রোজীনা আক্তারকে না জানিয়ে গত ০৪/১০/২০২৩ইং তারিখে কলেজ পড়ুয়া মেধাবী ছাত্রী বিবি মরিয়ম কে বিভিন্ন রকম প্রলোভন এর মাধ্যমে উক্ত বিবি মরিয়ম কে বাড়ী হইতে প্রতারক নাজমুল হাছান তাহার সহযোগীদের মাধ্যমে উঠিয়ে নিয়ে ভুয়া কাবিন নামার মাধ্যমে বিবাহ করিয়া উক্ত ভূক্তভোগী বিবি মরিয়ম এর পরিবারের নিকট মোবাইলের মাধ্যমে ১০,০০,০০০/- (দশ লক্ষ) টাকা দাবী করে, টাকা না দিলে বিবাহ মানিয়া না নিলে উক্ত ভূক্তভোগী নারীর বিভিন্ন অশ্লীল ছবি ফেইসবুকে ছাড়িয়ে দেওয়ার হুমকী প্রদান করে। পরবর্তীতে উক্ত ভুক্তভোগী নারীর পরিবারবর্গ ফেনী মডেল থানায়

বিগত ১৯/১২/২০২৩ইং তারিখে সাধারণ ডায়েরী নং-১৪৬৫ দায়ের করে, আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে দ্রুতগতীতে পুলিশের সাড়াশী অভিযানের মাধ্যমে উক্ত ভুক্তভোগী নারীকে উদ্ধার করিয়া তাহার পরিবারবর্গের কাছে ফিরাইয়া দেওয়া হয়। তদন্তের মাধ্যমে জানা যায় যে প্রতারক নাজমুল হাছান কর্তৃক প্রতারিত হওয়ার নারীরা বিভিন্ন থানায় তাহার বিরুদ্ধে ডজন

খানেক অভিযোগ করিয়া রাখিয়াছে। তাহার প্রতারনার স্বীকার রোজীনা আক্তার প্রতারক নাজমুলের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম এর আদালত-ঢাকা গত ০১/০২/২০২৪ইং তারিখে একটি প্রতারনার, যৌতুক, মারধর ও তাহার অনুমতি ব্যতীত একাধীক বিয়ের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিয়াছে। যাহার পিটিশন মামলা নম্বর-২১৩/২০২৪।