০৫:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

রাজিবপুরে বন্যায় রোপা-আমন বিলীনের পথে

মোঃরফিকুল ইসলাম রাজিবপুর উপজেলা প্রতিনিধি

 

কুড়িগ্রাম জেলাধীন চর রাজিবপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়,লক্ষ লক্ষ একর রোপা আমন ধান ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে। ব্রক্ষপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অবস্থা হয়েছে। এতে কৃষকদের অপূরণীয় ক্ষতি হবে বলে এলাকাবাসী জানায়।

কোদাল কাটি ইউনিয়নের আঃ করিম সরকার বলেন,আমার ১০ একর জমির রোপা আমন ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।যদি দ্রুত পানি কমে যায় তবুও ২/৩ একর জমির ধান নষ্ট হবে।

মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সদস্য বাবুল আক্তার ও ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য শাহআলম বলেন,আমাদের মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের প্রায় ৭০% রোপা আমন ধান বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। যদি আল্লাহর রহমতে দ্রুত বন্যার পানি কমে যায় তবুও অপূরণীয় ক্ষতি হবে।

রাজিব পুর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিরন মোহাম্মদ ইলিয়াস এর সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান,আমার সদর ইউনিয়নের ৫০% রোপা আমন ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।এতে আমার এলাকার কৃষকগণ বিষণ ক্ষতিগ্রস্থ হলো। আল্লাহর রহমতে দ্রুত বন্যার পানি কমে গেলে ক্ষতির হাত থেকে কিছুটা রক্ষা পেত।

এই বিষয়ে মুঠোফোনে কৃষি কর্মকর্তা মোঃ রতন মিয়ার সঙ্গে কথা বললে জানান, ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের নামের তালিকা সংগ্রহের কাজ চলছে। এমন কি অফিসিয়ালি ভাবে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট বন্যা প্লাবিত/কবলিত এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

ট্যাগস :
আপডেট : ০৫:৪৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৩
২৬৫ বার পড়া হয়েছে

রাজিবপুরে বন্যায় রোপা-আমন বিলীনের পথে

আপডেট : ০৫:৪৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৩

 

কুড়িগ্রাম জেলাধীন চর রাজিবপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়,লক্ষ লক্ষ একর রোপা আমন ধান ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে। ব্রক্ষপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অবস্থা হয়েছে। এতে কৃষকদের অপূরণীয় ক্ষতি হবে বলে এলাকাবাসী জানায়।

কোদাল কাটি ইউনিয়নের আঃ করিম সরকার বলেন,আমার ১০ একর জমির রোপা আমন ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।যদি দ্রুত পানি কমে যায় তবুও ২/৩ একর জমির ধান নষ্ট হবে।

মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সদস্য বাবুল আক্তার ও ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য শাহআলম বলেন,আমাদের মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের প্রায় ৭০% রোপা আমন ধান বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। যদি আল্লাহর রহমতে দ্রুত বন্যার পানি কমে যায় তবুও অপূরণীয় ক্ষতি হবে।

রাজিব পুর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিরন মোহাম্মদ ইলিয়াস এর সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান,আমার সদর ইউনিয়নের ৫০% রোপা আমন ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।এতে আমার এলাকার কৃষকগণ বিষণ ক্ষতিগ্রস্থ হলো। আল্লাহর রহমতে দ্রুত বন্যার পানি কমে গেলে ক্ষতির হাত থেকে কিছুটা রক্ষা পেত।

এই বিষয়ে মুঠোফোনে কৃষি কর্মকর্তা মোঃ রতন মিয়ার সঙ্গে কথা বললে জানান, ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের নামের তালিকা সংগ্রহের কাজ চলছে। এমন কি অফিসিয়ালি ভাবে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট বন্যা প্লাবিত/কবলিত এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।