০৭:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজ্ঞপ্তি

সরিষাবাড়ীতে ব্যাপক হারে চোখ ওঠা রোগী  বেড়ে চলছে 

প্রতিনিধির নাম
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলায় চোখ ওঠা রোগীর প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন এ রোগীর সংখ্যা বাড়েই চলছে।আক্রান্তদের মধ্যে বেশির ভাগ শিশু।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও রোগীদের সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে উপজেলার গ্রামে গ্রামে চোখ ওঠা রোগীর প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে।চোখ ওঠা রোগ দেখা যাওয়ায়  অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হাজিরা সংখ্যা কমে গেছে।
এ রোগকে কনজাংটিভাইটিস বললেও সাধরণ মানুষের কাছেচোখ ওঠা রোগ নামেই পরিচিত। রোগটি ছোয়াচে হওয়ায় একজনের কাছ থেকে দ্রুত  অন্যজনের কাছে ছড়াচ্ছে।এ রোগ থেকে রক্ষা পেতে অনেকে কালো চশমা ব্যবহার করতে দেখা গেছে।গত সাতদিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩ শতাধিক রোগী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। সরিষাবাড়ী দারুল উলুম মাদ্রাসার মহতারিম মুফতি রহুল আমিন বলেন,আমার মাদ্রাসার ২০ জন শিশু চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বদরুল হাসান বলেন,ছোখ ওঠা একটি সাধারনত ভাইরাস জনিত ছোয়াচে রোগ।সাধারনত ৫-৭ দিনের মধ্যে এ রোগ সেরে যায়।সচেতন থাকলেই এ রোগ সেরে যায়।
তিনি আরও বলেন,চোখ ওঠলে বারবার হাত দিয়ে চোখ না চুলকানো,রুমালের পরিবর্তে টিস্যু ব্যবহার করা, ময়লা পানিযুক্ত পুকুর বা নদী নালাতে গোসল করা থেকে বিরত থাকতে হবে,ঘরের বাহিরে গেলে চশমা ব্যবহার করা এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ।
ট্যাগস :
আপডেট : ১২:০৮:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অক্টোবর ২০২২
২০৯ বার পড়া হয়েছে

সরিষাবাড়ীতে ব্যাপক হারে চোখ ওঠা রোগী  বেড়ে চলছে 

আপডেট : ১২:০৮:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অক্টোবর ২০২২
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলায় চোখ ওঠা রোগীর প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন এ রোগীর সংখ্যা বাড়েই চলছে।আক্রান্তদের মধ্যে বেশির ভাগ শিশু।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও রোগীদের সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে উপজেলার গ্রামে গ্রামে চোখ ওঠা রোগীর প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে।চোখ ওঠা রোগ দেখা যাওয়ায়  অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হাজিরা সংখ্যা কমে গেছে।
এ রোগকে কনজাংটিভাইটিস বললেও সাধরণ মানুষের কাছেচোখ ওঠা রোগ নামেই পরিচিত। রোগটি ছোয়াচে হওয়ায় একজনের কাছ থেকে দ্রুত  অন্যজনের কাছে ছড়াচ্ছে।এ রোগ থেকে রক্ষা পেতে অনেকে কালো চশমা ব্যবহার করতে দেখা গেছে।গত সাতদিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩ শতাধিক রোগী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। সরিষাবাড়ী দারুল উলুম মাদ্রাসার মহতারিম মুফতি রহুল আমিন বলেন,আমার মাদ্রাসার ২০ জন শিশু চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বদরুল হাসান বলেন,ছোখ ওঠা একটি সাধারনত ভাইরাস জনিত ছোয়াচে রোগ।সাধারনত ৫-৭ দিনের মধ্যে এ রোগ সেরে যায়।সচেতন থাকলেই এ রোগ সেরে যায়।
তিনি আরও বলেন,চোখ ওঠলে বারবার হাত দিয়ে চোখ না চুলকানো,রুমালের পরিবর্তে টিস্যু ব্যবহার করা, ময়লা পানিযুক্ত পুকুর বা নদী নালাতে গোসল করা থেকে বিরত থাকতে হবে,ঘরের বাহিরে গেলে চশমা ব্যবহার করা এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ।